

আলোর রং সবুজ : পর্ব ১১
‘সঙ্গে করে আনা এই একমাত্র উপহারটুকুও আমার হাতে সরাসরি না দিয়ে, মেসোমশাই সেটাও দিয়ে গেছেন ছোটেলালের হাতে। একেই বোধহয় বলে ভিজিলেন্সকে আঙুল দেখানোর স্পর্ধা; একই সঙ্গে আপাত বিশ্বাস অর্জনের পথও।’
‘সঙ্গে করে আনা এই একমাত্র উপহারটুকুও আমার হাতে সরাসরি না দিয়ে, মেসোমশাই সেটাও দিয়ে গেছেন ছোটেলালের হাতে। একেই বোধহয় বলে ভিজিলেন্সকে আঙুল দেখানোর স্পর্ধা; একই সঙ্গে আপাত বিশ্বাস অর্জনের পথও।’
‘তিনি কি ভেবেছিলেন একজন মানুষ যখন নিজের অস্তিত্বের চেয়েও তার দেশের মানুষকে বেশি ভালবাসে তখন সে সেই প্রেমের জোরেই অপরাজেয় হয়ে যায়? তিনি কি সত্যিই মনে করেছিলেন মৃত্যুটা এমন কিছু ব্যাপার নয়, লড়াইটা তার চেয়ে অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ?’
‘চিন-ভারত যুদ্ধের পর নেহরু মানসিক ভাবে তো বটেই, শারীরিক ভাবেও ভেঙে পড়ছিলেন। চৌষট্টি সালের সাতাশে মে নেহরু মারা গেলেন, আর তার প্রায় পাঁচ মাস পর ষোলই অক্টোবর চিন প্রথমবারের জন্য পারমাণবিক বিস্ফোরণ ঘটায়।’
‘এ-বয়সে এসে আমার লুকোচুরির জায়গা হয়ে দাঁড়িয়েছে নিজেরই লেখা। অন্য কেউ তো খেলায় নেয় না, সেসব বন্ধুদের সঙ্গেও যোগাযোগ নেই আর, কবেই ছেড়ে চলে এসেছি সেই পুরনো পাড়া, পুরনো বাড়ি। কিন্তু লুকোচুরিটা ছাড়িনি।’
সুকুমার রায় কি শুধুই আগডুম-বাগডুম লিখেছেন সারাজীবন? তাঁর লেখার এক-একটা চরিত্র আসলে কতটা বাস্তব? কোনও বৃহত্তর দর্শনের আভাস কি তাঁর লেখার ভেতর থেকে উঠে আসে? সুকুমার রায়ের লেখার জগৎ নিয়ে অধ্যাপক সুকান্ত চৌধুরী জানালেন তাঁর ভাবনার কথা।
‘শিষ্টসমাজ থেকে বহু দূরে, কানাগলির অন্ধকারে, শিক্ষা-দীক্ষা বিবর্জিত গ্রামের উপেক্ষিত কোণে লক্ষ-লক্ষ মানুষ কীভাবে দিনযাপন করে— এ-কথা যাঁরা জানেন, তাঁরা বুঝতে পারবেন বাঙালি সমাজে অপরাধপ্রবণতা কেন বেড়ে যাচ্ছে প্রতিদিন।’
কলকাতা থেকে দিল্লি, সত্যজিৎ রায় থেকে মকবুল ফিদা হুসেন— হিন্দি ভাষার বিখ্যাত লেখক, অনুবাদক ও শিল্প-সমালোচক প্রয়াগ শুক্ল-র সঙ্গে ডাকবাংলা.কম পত্রিকার পক্ষ থেকে কথা বললেন পৃথ্বী বসু এবং সন্দীপন চক্রবর্তী।
শিল্পমনস্ক বাঙালি দীর্ঘদিন ধরেই ‘জলসাঘর’ নামটার সঙ্গে পরিচিত। সে তারাশঙ্করের ছোটগল্পেই হোক বা সত্যজিতের সিনেমায়। সেসব পার করে বছর চারেক আগে আরও একবার এই নামে লেখা হল গান; বাঙালি জীবনের নস্টালজিয়াই যে-গানের মূল বক্তব্য।
আপাতদৃষ্টিতে অসংলগ্ন কিছু দৃশ্যকল্প— কিন্তু তার মধ্যে দিয়েই স্পষ্ট হয়ে উঠছে একটা জাতির ইতিহাস, ফুটে উঠছে তার সম্পূর্ণ অবয়ব। কবি উৎপলকুমার বসুর সেইসব কবিতা আজও আমাদের সকল সুখ-দুঃখের সাথী।
‘তখনও নাজারেথ গ্রামের সেই আশ্চর্য শিশুর জন্মের প্রায় অর্ধশতাব্দী দেরি। জগতের সমস্ত সড়কের গন্তব্য তখন একটাই জায়গা— রোম। আর সেই রোমের অধীশ্বর হলেন ইতিহাস ছেড়ে কিংবদন্তিতে জায়গা নিয়ে ফেলা স্বয়ং জুলিয়াস সিজার!’
‘নিরন্ন ঘরের যুবতী মেয়েদের যে পুলিশ কোয়ার্টারে বা সাহেবদের বাংলোয় যাতায়াত থাকবে, এ আর নতুন কী! গাড়ি করে শহরে যাতায়াত করিয়ে সে ব্যাপারেও কি আমার রুচি তৈরি করতে চাইছেন মি. অগাস্ট? ক্লাব-পার্টিতে গিয়ে মহিলা-সঙ্গই তো দস্তুর।’
আবর্জনা ছড়াতে মানুষ দারুণ ভালবাসে। সে রাস্তাঘাট হোক বা মন। তবে কিনা, পৃথিবীকে নোংরা করে আর পোষাচ্ছে না, তাই এখন মানুষ চলল চাঁদে ময়লা ফেলতে। কিন্তু চাঁদে তো কেবল ময়লা ফেলে ক্ষান্ত থাকবে না। অতএব এখন লক্ষ্য চাঁদ-দখল।
This Website comprises copyrighted materials. You may not copy, distribute, reuse, publish or use the content, images, audio and video or any part of them in any way whatsoever.
©2025 Copyright: Vision3 Global Pvt. Ltd.