পত্রিকা

অনির্বাণ ভট্টাচার্য

লুই লিকি-র পরিরা

‘১৯৮৫-র ২৭ ডিসেম্বর ভোর সাড়ে ছ’টায়, পরিচারক এবং এক সহকর্মী-ছাত্র, প্রায় তছনছ হয়ে যাওয়া নিজস্ব কেবিনের অন্দরে, মাথায় কোনাকুনি একটা ধারালো অস্ত্রের আঘাতে শেষ হয়ে যাওয়া, বছর চুয়ান্ন ছুঁতে যাওয়া ডায়ান ফসে-র নিস্পন্দ শরীর খুঁজে পান।’

অনুপম রায়

সং স্টোরি শর্ট : পর্ব ১৩

দুটো ভিন্নমত, যতই বিপরীতধর্মী হোক না কেন, তাদের মধ্যে ভারসাম্য বজায় রাখাই প্রকৃতির ধর্ম। আনকোরা নতুন এই গানটাও সেই বহুত্ববাদের কথাই বলে। শোনা যাবে সদ্য মুক্তি পেতে চলা ‘আলাপ’ ছবিতে, অনুপম রায় ও লগ্নজিতা চক্রবর্তীর কণ্ঠে।

সুতীর্থ দাশ

থাক থাক পিছুডাক

‘সেখানে তাঁর প্রতিবেশী ছিলেন একদিকে ছবি বিশ্বাস, অন্য দিকে অভি ভট্টাচার্য। বাঁশদ্রোণী থেকে পাঁচশো মিটার দূরে, বড়রাস্তার ধারেই পাবনার আরেক সন্তান, সুচিত্রা সেনের পৈতৃক বাড়ি।’

মন্দার মুখোপাধ্যায়

আলোর রং সবুজ : পর্ব ২০

‘কাছে এসে দাঁড়াতেই ঝরঝর করে কেঁদে ফেলল শাফিকা; অভিমানে থরথর করে কাঁপতে লাগল সুর্মাবিবিও। আজ তার চোখেমুখে রাগ নেই। বড়বিবি আর তানি-বানির সামনে, শফিকার মান-ইজ্জত এখন যেন তার নিজেরও ইজ্জতের লড়াই।’

চন্দ্রিল ভট্টাচার্য

সামথিং সামথিং : পর্ব ৫৪

‘কে বলে দেবে, কতটা সাহচর্য কতটা নজর কতটা শাসন আইসম্মত রকমের ভাল? কেউ যদি সারাক্ষণ সন্তানের মাথার ওপর ভনভনিয়ে উড়তে থাকে এবং চোখ পাকিয়ে বকুনি দেয়, তাকে ভাল বাপ-মা বলে? না কি যে সন্তানকে অনেকটা স্বাধীনতা দেয়… সে আরও ভাল?’

অনুপম রায়

নীলা-নীলাব্জ : পর্ব ১

বাঘাযতীন মোড়। এক সোমবারের সকালে অফিস যাওয়ার পথে নীলার দেখা হয় নীলাব্জর সঙ্গে। তবে শুধুই নীলাব্জ নয়, দেখা হয় জীবনের সেই গভীর দার্শনিক প্রশ্নটার সঙ্গেও, ইঁদুরদৌড় জীবনের শেষ কথা কি না।

ডাকবাংলা.কম

সাক্ষাৎকার : পুষ্পমালা এন

সমকালীন ভারতীয় শিল্প-আঙিনায় অন্যতম চর্চিত শিল্পী পুষ্পমালা এন। বলা যায়, দেশে ফোটো/ভিডিও পারফরম্যান্সের অন্যতম পথিকৃৎ তিনি। তাঁর কাজের মূল সুর নেশন/রাষ্ট্র। শিল্পীর সঙ্গে কথা বললেন স্রোতা দত্ত।

শ্রীজাত

কবির সঙ্গে দেখা : পর্ব ৩৭

দিনের মধ্যে অন্তত একবার ফিরে যেতেই হয় তাঁর কবিতার কাছে। ‘কবির সঙ্গে দেখা’র এই পর্বে আবারও ফিরে দেখা তাঁকে— তিনি বাংলা কবিতার অবিসংবাদিত সম্রাট শক্তি চট্টোপাধ্যায়।

সুস্নাত চৌধুরী

মেগা ম্যাগাজিন : পর্ব ৬

‘যে-কোনও উত্তীর্ণ শিল্পকর্মের মতোই ‘পান্‌চ’-ও তার বিষয়বস্তু ও প্রকাশভঙ্গি— দু-দিকেই সমান গুরুত্ব দিয়েছিল। লেখার গুণমানের সঙ্গে অসামান্য সব ক্যারিকেচারধর্মী অলংকরণের সহাবস্থান ‘পান্‌চ’ পত্রিকার গৌরবময় অতীতকে আজও অমলিন করে রেখেছে।’

সারস্বত সেন

মোরে বারে বারে ফিরালে

‘এ দেশে এখনও শুরু না হলেও বিদেশে নিয়ামক সংস্থাগুলো যেখানে ‘সিরিয়াল রিটার্নার’দের বয়কট কিংবা জরিমানা করার কথা ভাবছে, সেখানে সবার উলটো পথে হেঁটে ‘ডিজেল’-এর সেই বিজ্ঞাপন ফ্যাশন, বিজ্ঞাপনী দুনিয়া ও তামাম বিশ্বকে তাক লাগিয়ে দিয়েছিল।’

মন্দার মুখোপাধ্যায়

আলোর রং সবুজ : পর্ব ১৯

‘একই সঙ্গে ভূতেশের বুক ফুলে উঠল এই ভেবে যে, এ হেন ইংরেজ সরকারের অধীনে সে একটা চাকরি পেয়ে গেল, একেবারে অ্যাকাউন্টস দপ্তরে! আর্মিদের প্রয়োজনে লাগে এমন সব জিনিসপত্র-জোগানের কেনা-বেচার হিসেব রাখতে হবে তাকে।’

চন্দ্রিল ভট্টাচার্য

এক শালিক: পর্ব ৫৯

গরমের বাজার এখন রমরমা। হা গরম! কী গরম! বলে জনগণ মুচ্ছো যাচ্ছেন। এমন সময় এয়ার কন্ডিশনার লাগিয়ে একটি লঙ্গরখানা খুললে মন্দ হবে না। গরমে কিছুক্ষণ জিরিয়ে নেওয়া যাবে আর যিনি এটি খুলবেন, অচিরেই তিনি টাকার গরমে আরও বড় এসি-র খোঁজ করবেন।