
 
		রাষ্ট্রদ্রোহী?
‘সোনম ওয়াংচুক রাষ্ট্রের চৌখুপি ভেঙে ফেলছেন। লাদাখ থেকে ‘দিল্লি চলো পদযাত্রা’ ভেস্তে দিচ্ছে পুলিশ। তারপর সোনম ওয়াংচুক গ্রেপ্তার। সমগ্র দেশের সামনে, পলকে-পলকে বদলে যাচ্ছে হিরোর যাবতীয় খোলনলচে।’

 
		‘সোনম ওয়াংচুক রাষ্ট্রের চৌখুপি ভেঙে ফেলছেন। লাদাখ থেকে ‘দিল্লি চলো পদযাত্রা’ ভেস্তে দিচ্ছে পুলিশ। তারপর সোনম ওয়াংচুক গ্রেপ্তার। সমগ্র দেশের সামনে, পলকে-পলকে বদলে যাচ্ছে হিরোর যাবতীয় খোলনলচে।’

 
		‘প্রযোজক কে কে প্রোডাকশনস সিনেমা করতে চেয়েছিল তাঁর ‘পুতুলনাচের ইতিকথা’ অবলম্বনে। মানিক প্রথমে রাজি হননি। তখন নিদারুণ অর্থাভাব তাঁর। তবু রাজি হননি। কারণ সিনেমার কাছে আত্মবিক্রয় করবেন না। প্রবল আত্মবিশ্বাসে নিজেই ডায়েরিতে লিখছেন সে-কথা।’

 
		“আরমানি গোটা ব্যাপারটার খোলনলচে বদলে দিলেন। পুরুষের পোশাক থেকে সমস্ত ‘স্টাফিং’ বাদ দিয়ে হালকা, অনায়াস চলাফেরাযোগ্য স্যুটের নকশা তৈরি করলেন। তাতে একটা তথাকথিত ‘ক্যাজুয়াল লুক’ এলো। স্যুট-টাই মানে একটা গুরুগম্ভীর ব্যাপার আর থাকল না।”
জর্জিও আরমানি স্মরণে বিশেষ নিবন্ধ…

 
		“জলপাই কাঠ দিয়ে কি এসরাজ তৈরি হয়? আমি জানিনা। ‘জলপাই কাঠের এসরাজ’ নামটি আমার মাথায় এসেছিল, অতি সুন্দর কয়েকটি ছবি দেখে।”
‘সংবাদ মূলত কাব্য’। পর্ব ২০

 
		‘ভাল মাঞ্জার জন্য যা যা সরঞ্জাম দরকার সব ওরাই কিনে আনত দোকান থেকে, কিন্তু আসল মন্ত্র ছিল কাচের গুড়ো। ওইটি ঠিকঠাকভাবে সুতোর গায়ে মাখিয়ে রাখতে পারলেই কেল্লা ফতে। এ-বাড়ি ও-বাড়ি থেকে বাতিল বোতল চেয়ে এনে বস্তায় পুরে শিলনোড়া দিয়ে সেসব কাচ ভাঙার কাজ চলত।’

 
		‘সপ্তাহের দিনগুলোতে একরকম আর সপ্তাহান্তে আরেকরকম শিডিউল। আমরা মলের ভেতর স্যুভেনির শপে গিয়ে দু-চারটে জিনিস কিনতে না কিনতে তাড়া লাগালেন ড্রাইভার কাম গাইড। লেকের ধারে পৌঁছে দেখি লোকে লোকারণ্য। অনেক আগে থেকেই সবাই ভাল জায়গা দখল করে দাঁড়িয়ে আছে।’

 
		‘ছবিটি উল্লম্বভাবে তিনটি স্তরকে স্পর্শ করে আছে। প্রথমটি মাটি বা জমি। তারই সম্প্রসারণে জনতা এবং দেবীমূর্তি। অন্ধকার থেকে আলোর বৃত্ত এবং অবয়বের স্পষ্টতা। তারপর, আধো আলো-আঁধারিতে দ্বিতল-ত্রিতল বাড়ি এবং বারান্দায় দাঁড়ানো নারীমূর্তি। তারপর, তৃতীয় স্তরে চাঁদ-সহ আকাশ।’

 
		‘মাটি মাখার কাজ যাঁরা করতেন, তাঁরা আবার আরেকটা কর্মে নিজেদের দক্ষ করে তুললেন। আশ্চর্য সেই কাজের নাম। ‘মরা ধরা’। না মরা মানুষ ধরা তার কাজ নয় তার কাজ হল ভেজা মাটি মরে গিয়ে কোন মাপে মূর্তিকে নিয়ে আসে, তা নিখুঁত ভাবে হিসেব করা। সে জানে, যদি কোনও বাড়িতে দুর্গা কুড়ি হাত বানাতে হয় তাহলে একুশ বা বাইশ হাত পর্যন্ত মাটি গড়তে হবে।’

 
		‘‘ভারতের বেশিরভাগ অংশ ‘সনাতন’ ধর্মে ছেয়ে গেলেও, বাঙালির কাছে দুর্গা পুজো আজও উৎসব। নিয়মের কোনও কড়াকড়ি নয়— বরং নিয়ম ভাঙারই সময় এই ক’দিন।’’
দুর্গাপুজোর স্মৃতি-বিস্মৃতি, আধুনিকতা নিয়ে বিশেষ নিবন্ধ…

 
		 ‘সেইদিনের পর থেকে আমরা পারতপক্ষে একসঙ্গে ওর টোটোতে উঠতাম না। যদিও কার্তিক আর আমার যোগাযোগ থেকেই গেছিল। মাঝে-মাঝে চায়ের দোকানে ও আসত। কথা হত। এভাবেই চলছিল। কোনও একটা অজ্ঞাত কারণে কার্তিকের ওপর আমার মায়া পড়ে গেছিল।’
গল্প।টোটো কোম্পানি

 
		ক্লাস থ্রি-তে পড়াকালীন গোয়েন্দা রিপ আর অরণ্যদেবের সঙ্গে আলাপ হয়েছিল। কিছুদিনের মধ্যেই এগুলো পড়তে বেশি সময় লাগত না, আর তখন চোখ এদের কাছ থেকে স্লিপ

 
		আমাদের একটু অন্যরকম ইচ্ছে ছিল। এখন ভাবলে হয়তো ছেলেমানুষিই মনে হয়। তখন ক্লাস টেন হবে, সে-বয়সে হয়তো এমন হয়। আমাদের ইচ্ছে ছিল, আমরা একটু উল্টোদিকে উৎসব কাটাব। এমন জায়গায় যাব, যেখানে পুজোর চিহ্নমাত্র নেই। সেটা কোথায়? গ্রাম? না, তা মোটেই নয়। গ্রামের পুজোও তো দ্রষ্টব্য। আমরা কলকাতার মধ্যেই এমন জায়গায় যাব, যেখানে পুজোর নামগন্ধ থাকবে না।
This Website comprises copyrighted materials. You may not copy, distribute, reuse, publish or use the content, images, audio and video or any part of them in any way whatsoever.
©2025 Copyright: Vision3 Global Pvt. Ltd.