

বিরাট সাম্রাজ্য
তবু কেউ-কেউ আজও রুখে দাঁড়ায়।
কোহলি বহুবার বুঝিয়েছেন, ঘুরে দাঁড়ানোই ভাল। কিন্তু কিছু না-পাওয়া থাক আক্রমণের সম্মুখে বেয়নেট হয়ে। তীব্র রোদে একটু ছায়া হয়ে। না-ই বা হল সব পাওয়া। তবু সংগ্রহ করেছি কিছু খড়কুটো।
তবু কেউ-কেউ আজও রুখে দাঁড়ায়।
কোহলি বহুবার বুঝিয়েছেন, ঘুরে দাঁড়ানোই ভাল। কিন্তু কিছু না-পাওয়া থাক আক্রমণের সম্মুখে বেয়নেট হয়ে। তীব্র রোদে একটু ছায়া হয়ে। না-ই বা হল সব পাওয়া। তবু সংগ্রহ করেছি কিছু খড়কুটো।
‘যতই ভুবনভরা আলো আপনার হৃদয় হরণ করুক, এই এত আলো-এত আকাশ দেখে যতই আপনার মন কাউকে আপন করে নিক— দু’চার সিনের পর আবহ ঘন হলে ঠিক ভিতর থেকে পর্দা টেনে দেওয়া হবে, ঘরের আলো নিভে যাবে!’
‘আলোর আবেশে জ্ঞানের ফুটে ওঠার একটি চমৎকার মন্ত্র আছে ঋগ্বেদে, সেটি হল— ‘যেখানে সুপর্ণ বৃহৎস্বরজ্যোতির সঙ্গে অমৃতের অংশভাক গ্রহণ করতে করতে অনবরতঃ গমন করছেন, ইনিই বিশ্বভুবনের গোপ বা রাখাল…’
‘রীতিমতো ভিন্নধর্মী কিছু চলচ্চিত্র পরিচালনা করেছেন বিকাশ রায়, ফিল্ম বাজারের বাধ্যবাধকতার ভেতরেই অন্যতর কিছু অচেনা ভূমি, না-বলা কিছু গল্প ও বাংলা সিনেমাকে কিছু নয়া ল্যান্ডস্কেপে নিয়ে যাওয়ার আন্তরিক প্রচেষ্টা ছিল তাতে।’
‘অথচ দিন ছিল তো বেশ ঢালু/গড়াত রোদ নীল জলের দিকে/এখানে তাও প্রবাদ আছে চালু,/সহানুভূতি পায় না দুঃখীকে। আবার কোনও বসতি-অবসরে/চিঠির ভাঁজে বানিয়ে নিয়ো বিমান…/তোমার হাতে ক্ষয়ক্ষতির পরে/বিষাদ মাপে অবসানের সীমা।’
‘নীলাব্জ : এটা প্রগতি বা প্রাচীনপন্থার ব্যাপারই নয়। যে পৃথিবীতে মানুষ না খেতে পেয়ে মারা যাচ্ছে, সেখানে কাঁড়ি কাঁড়ি টাকা খরচা করে মহাকাশে পাড়ি দেওয়াটা বড্ড চোখে লাগে।
নীলা : এ কী ধরনের বোকা বোকা কথা?’
‘‘গৃহিণী’ শব্দটিও লিঙ্গগতভাবে সীমাবদ্ধ; এই ভূমিকাটি যেন মহিলাদের জন্যই নির্ধারিত। অথচ সংসার সামলানো যে একটা কাজ আর লিঙ্গ-নির্বিশেষে যে তা করা যায়, ‘হোম মেকার’ শব্দটিতে তার আভাস আছে।’
‘কৃষ্ণা-শিখাদের মর্যাদা দেওয়ার ছলে নারীকে তার পিতৃতান্ত্রিক সংজ্ঞা মনে করিয়ে দেওয়ার যে রাজনীতি কাজ করে যাচ্ছিল, প্রভাবতী দেবীও কোথাও না কোথাও তারই ফুট সোলজার হয়ে যান।’
‘দিল্লির জাতীয় রেল মিউজিয়ামে শেষবার গেছি ২০২৩-এ। সেখানকার স্যুভেনির শপে রেল বিষয়ক একাধিক বই থাকলেও ছিল না এই বইটি। কালকা, সিমলা, মেট্টুপলালাম স্টেশনে রেলের স্মারক বিপণিতেও এর দেখা পাইনি! অবশেষে পেলাম তাকে কলেজ স্ট্রিটে।’
‘উত্তাল পরিস্থিতির মধ্যে নকশালবাড়ি সেই সময়ে উল্লেখযোগ্য। এই সময়েই বাদল সরকার মঞ্চের ঘেরাটোপ থেকে দর্শকদের মধ্যে নেমে আসছেন— ২৪ অক্টোবর, ১৯৭১। থার্ড থিয়েটারের ভিত্তিভূমি প্রতিষ্ঠিত হচ্ছে। শুধু ফর্মের পরিবর্তন নয়। রাজনৈতিক-দার্শনিক পরিবর্তন।’
‘উপেন্দ্রকিশোর ছাত্রাবস্থায় জেনেছিলেন, তামা ও দস্তার পাতে খোদাই করে ছাপলে ছবি ভাল হয়। এই নিয়ে গবেষণা শুরু করলেন তিনি। তিনিও জানতেন না, তাঁর একটিমাত্র ভাবনা সেই যুগের একটা স্টিটেমকে পাল্টে দেবে।’
This Website comprises copyrighted materials. You may not copy, distribute, reuse, publish or use the content, images, audio and video or any part of them in any way whatsoever.
©2025 Copyright: Vision3 Global Pvt. Ltd.