
ভালবাসা ও উষ্ণায়ন
জানো, ফাঙ্গাসের ভয়ে আমি ঘুমাতে পারি না,
খিদে পাক আর না পাক
তোমার শরীর হাতড়ে হাতড়ে খুঁজতে চাই
বয়সের দাগ,
ছুঁয়ে-ছেনে দেখতে চাই, জানতে চাই
পরখ করতে চাই আমার খিদে;
তখন দাম্পত্যের ঘন আঁচে সেঁকে তুমি ক্রমশ
টানটান হয়ে ওঠো
জানো, ফাঙ্গাসের ভয়ে আমি ঘুমাতে পারি না,
খিদে পাক আর না পাক
তোমার শরীর হাতড়ে হাতড়ে খুঁজতে চাই
বয়সের দাগ,
ছুঁয়ে-ছেনে দেখতে চাই, জানতে চাই
পরখ করতে চাই আমার খিদে;
তখন দাম্পত্যের ঘন আঁচে সেঁকে তুমি ক্রমশ
টানটান হয়ে ওঠো
কথা থাকবে না, শুধু ছবি। মানে কার্টুন, ব্যঙ্গচিত্র। অবশ্য শুধু ব্যঙ্গ কেন, থাকবে হিহি, খিলখিল, ঠোঁট টিপে মুচকি, একলা দোকলা ফোকলা হাসি। ব্যঙ্গচিত্র কখনও হবে বঙ্গ-চিত্র, কখনও স্রেফ তির্যক দৃশ্য। ছোট্ট ফ্রেম, বিশাল ক্যানভাস।
‘… মানুষের কথায়-কথায় রাগ হয়। রেগে গেলে মানুষের মাথার ঠিক থাকে না। চেঁচিয়ে ওঠে, খারাপ ব্যবহার করে, জিনিসপত্র ভাঙে, তেলেবেগুনে জ্বলে ওঠে, গা রি-রি করে আবার কেউ কেউ মার্ডারও করে ফেলে!’ আদিম রিপু।
যে নাটক মূলস্রোতের মঞ্চ-বিরোধী বিকল্প থিয়েটার, যে নাটক একক ভাবে বহু সময়ই লিখিত হয়নি কেবল একজনের কলমে— বস্তুত যে নাটক কেবল লিখিত হয়েই মহড়ায় আসেনি, বরং মহড়ার মাধ্যমেও জায়গায় জায়গায় লিখিত হয়েছে। মূলধারার ছায়া ত্যাগ করে বিকল্প।
‘…ওই নমো নমো করে আর কি! নো জাঁকজমক। এবারও তাই। ওটা তো ধর্মের ব্যাপার, আসল জিনিস তো প্যান্ডেল-ভিড়-স্টল-খাওয়া দাওয়া-পি.এন.পি.সি.। দিল্লির পি.এন.পি.সি. আবার স্পেশাল, আমলা-মন্ত্রী-সম্পাদক-টাইকুন এদের ছাড়া কারো নিন্দে কেউ ধার ধারে না।’ রাজধানীর পুজো।
‘…জীবনে আমার পাঠকরা আমাকে অনেক দিয়েছে। তাদের কাছে আমি কৃতজ্ঞ। তারা আমাকে যা দেয়, তার বেশি আমার দাবি নেই। তাই গুরুর কাছে আমি নিস্পৃহ হয়েই গিয়েছিলাম। বলতে গেলে দর্শক হয়ে। সাহিত্যের অন্দর-মহল থেকে সিনেমার দেউড়িতে।’ চলচ্চিত্র জগতের দৈনন্দিন জীবন।
ঘন ঘন রং বদলনোর হিড়িক দেখে ডারউইন সাহেব পড়েছেন মহা ফ্যাসাদে। কষ্ট করে, দাড়ি চুমড়ে ইয়াব্বড় তত্ত্বখানি যে বলেছিলেন, তা এখনকার মনুষ্যপ্রজাতি এদিক এদিক ফিরতে নস্যাৎ করে দিচ্ছে। এই তৃণমূল তো এই বিজেপি, এই বিজেপি তো এই সিপিএম। ডারউইন প্রায় মিথ্য়েবাদী প্রমাণ হতে চলেছেন আর এদিকে গিরগিটি রেগে লাল। তবে সিপিএম হয়নি এখনও সে।
‘…বাঙালির পায়ের তলায় সর্ষে। ঝালমুড়ি, ইদানীং শুনছি, ‘কলকাতা স্ন্যাক’-এর তকমা লাগিয়ে ভালোই ঘুরে বেড়াচ্ছে— শুধু বাংলার বাইরে, দেশের অন্য প্রান্তে দিল্লি বা বিশাখাপত্তনম নয়, এক্কেবারে সাগরপার।’ কলামে কলকাতার রাস্তার খাবার; প্রথম কিস্তিতে থাকছে ঝালমুড়ি।
একরকম ঠান্ডা ঠান্ডা অনিচ্ছুক হাওয়া বইত গোটা পাড়া জুড়ে, রাস্তার এদিক সেদিক থেকে জেগে উঠত জমা জলের টলটলে আয়না, বাড়ি বাড়ি হারমোনিয়ামের ডানা মেলে দেওয়া সন্ধেবেলায়, মোমের শিখা আর রিকশার ভেঁপু মিলেমিশে সে এক আজব কান্নাকাটি রং। নাছোড় ছেলেবেলা।
হ্যাঁ, এ কথা ঠিকই যে আমি ব্রিটিশ ব্যান্ড বেশি ভালবাসি। অনেকগুলো ব্রিটিশ ব্যান্ডের মধ্যে ওয়েসিস আমার খুব বেশি রকমের প্রিয়। ওদের গান লেখার স্টাইল আমার মনকে খুব নাড়া দেয়। আমার লেখার স্টাইল খানিকটা ইনফ্লুয়েন্সড। ওদের গান মনে হয় যেন আমায় ডিফাইন করে।
২০০ হাল্লা হো, কোনও রাজনৈতিক থ্রিলার নয়। এই সিনেমা সাময়িক সমাধান দেখালেও হাজার হাজার প্রশ্ন তুলে দিয়ে যায়। কেবল আইনি প্রশ্ন নয়, সাংবিধানিক এবং সামাজিক প্রশ্ন। ভারতের বাস্তবতাকে তুলে ধরাই এই ছবির কাজ। দলিত কেবল রাজনীতিযোগ্য, অধিকার-যোগ্য নয়।
‘…Bengalis tend to travel. Jhalmuri, too, has travelled far-and-wide, touted as a ‘Kolkata snack’— not just to other Indian cities like Delhi or Visakhapatnam, but across continents.’ Debuting a column on Kolkata street food with the iconic jhalmuri.
This Website comprises copyrighted materials. You may not copy, distribute, reuse, publish or use the content, images, audio and video or any part of them in any way whatsoever.
©2025 Copyright: Vision3 Global Pvt. Ltd.