পত্রিকা

দেবদত্ত পট্টনায়েক (Devdutt Pattanaik)

উপকথার কীট-পতঙ্গরা

হিন্দু পুরাণে কীটপতঙ্গের অস্তিত্ব খুব প্রচলিত বা জনপ্রিয় নয়। কিন্তু পুরাণের সঙ্গে সংযুক্ত বিভিন্ন লোককথা বা উপকথায় কীটপতঙ্গের উল্লেখ রয়েছে। হিন্দু পৌরাণিক কাহিনীতে সমস্ত কীটপতঙ্গের মধ্যে, যেটি প্রাধান্য পায় তা হল মৌমাছি কারণ মৌমাছিরা ফুলের কাছে গিয়ে মধু তৈরি করতে পারে। আমরা প্রেমের দেবতার সাথে মধুমক্ষিকার একটি সংযোগ পাওয়া যায়। পুরাণে কীটপতঙ্গের গপ্পোসপ্পো।

উপল সেনগুপ্ত

অ্যাবড়া কা থ্যাবড়া ৬৭

কথা থাকবে না, শুধু ছবি। মানে কার্টুন, ব্যঙ্গচিত্র। অবশ্য শুধু ব্যঙ্গ কেন, থাকবে হিহি, খিলখিল, ঠোঁট টিপে মুচকি, একলা দোকলা ফোকলা হাসি। ব্যঙ্গচিত্র কখনও হবে বঙ্গ-চিত্র, কখনও স্রেফ তির্যক দৃশ্য। ছোট্ট ফ্রেম, বিশাল ক্যানভাস।

অরুণ কর

আত্মজন

‘অবাক হয়ে দেখি আমগাছের আড়াল থেকে শাড়ি পরা একটা মেয়ে বেরিয়ে সামসুলের সঙ্গে আসছে। কাছাকাছি এসে বলল, ‘দাদা আমার বউ, আপনার সঙ্গে একবার দেখা করবে বলে এসেছে। তারপর মেয়েটির দিকে ফিরে বলল, কাছে আয় সাকিনা, লজ্জা কী, এই তো আমার কাত্তিকদাদা!’‘ নতুন গল্প।

দেবদত্ত পট্টনায়েক (Devdutt Pattanaik)

Creepy-Crawly Lore

‘Insects are not a common theme in Hindu mythology. Amongst all the insects in the Hindu mythology, the one that gets prominence is the honeybee. Primarily because bees go to flowers and make honey. We find the honeybee connected with the god of love. It is said that Kamadeva, the god of love, has a bow. The bow’s limb is made of sugarcane and its string is made out of bees. Thus, bees become a metaphor for the lover and the beloved.’

সায়নদেব চৌধুরী

সুরক্ষিত বায়োপিক

‘বাংলা ছবির নিরিখে যে বাঁধভাঙা উল্লাস অনীকের ছবিটির সমাদরকে চিহ্নিত করেছে, তা অবশ্যই নজরকাড়া। তাহলে কি ধরে নিতে হবে যে এক্ষেত্রে ছবির নিজস্ব গুণ আর পারিপার্শিক এক হয়ে বাংলা ছবির সাম্প্রতিক ইতিহাসে একটা মাইলস্টোন রেখে গেল? অনীকের ছবিতেই যেমন দেখানো হয়েছে যে ‘পথের পদাবলী’ সাধারণ মানুষ হলে গিয়ে টিকেট কেটে দেখবে কিনা সে ব্যাপারে অপরাজিত রায় বেশ চিন্তিত। অপরাজিত রায়ের ‘চিন্তা’র খেই ধরেই তাই প্রশ্ন উঠতে পারে, অনীকের বায়োপিক এর মধ্যেই কি এমন কিছু আছে যা জনগণের স্বীকৃতির জন্যে মরিয়া?’

শ্রীজাত

কবিতার আড্ডাঘর: পর্ব ১৫

শ্রাবণকাল এলে য়ে কেবল বৃষ্টিই ভেজায়, এমনটা নয়। ঝাপটা দিয়ে ভিজিয়ে দেয় এমন অনেক স্মৃতি, যা অন্য ঋতুতে তেমন প্রকট হতে পারে না। বর্ষার বৃষ্টি এসে মনের তালা ঝাপটা মেরে খুলে দেয় আর ঝমঝমিয়ে সে সব অনুভূতি সিক্ত করে মনের মাটি। খুব ব্যক্তিগত কিছু লেখা, স্মৃতি, কবিতা ভেসে ওঠে মনের উপরিতলে। সে সব অনুভূতির জটলাই হল এই খুব ব্যক্তিগত কবিতারা।

ডাকবাংলা.কম

কলকাতা কোলাজ: জুন ২০২২

শুরু হল কলকাতা কোলাজ। প্রতি মাসে, শিল্প সম্পর্কিত নানা খবর নিয়ে এই কলাম থাকবে ডাকবাংলার পাতায়। কলকাতা ছাড়াও অন্যান্য জায়গার শিল্প-সমাচারও জায়গা করে নেবে এই পাতায়। জুন মাসে থাকছে প্রখ্যাত ভাস্কর মীরা মুখার্জি-র জন্ম শতবর্ষ উদযাপনে অরুণ গাঙ্গুলি-র অসামান্য ফটোগ্রাফি সংগ্রহ; গ্যাব্রিয়েল ব্যাসিলিকোর ইটালির ছবি; থাকছে ২০২২-এ গণেশ হালুই-এর মননে, তাঁর শব্দ-অন্বেষণে ‘স্ক্রোলস’, এবং স্বাধীন ভারতে প্রতিষ্ঠিতদের ও নবাগতদের কাজ নিয়ে দুটি প্রদর্শনী।

চন্দ্রিল ভট্টাচার্য

সামথিং সামথিং: পর্ব ৩১

ইউক্রেনের রাস্তার নাম থেকে বিখ্যাত রুশদের ছেঁটে ফেলা হচ্ছে। ঠিকই, যে দেশ আক্রমণ করে আস্ত আর একটা দেশকে নিশ্চিহ্ন করে ফেলতে চাইছে, সে দেশ থেকে ওই নিষ্ঠুর মারকুটেদের তাবৎ চিহ্ন মুছে দেওয়ার চেষ্টায় দেশপ্রেমই প্রকাশ পায়। কিন্তু যে প্রতিক্রিয়াগুলো চট করে গজিয়ে ওঠে, তাকে একটু সন্দেহের চোখে দেখে, দুবার পরীক্ষা করা ভাল।

অনুপম রায়, শুভ চক্রবর্তী

বেঙ্গালুরুতে অ্যান্টনি: পর্ব ৫

ভিড়ে ভিরমি খেতে-খেতে অ্যান্টনি আর তার বন্ধু গেল পানশালায়। কিন্তু সেখানে বেচারা মদ খাবে কী, মাতাল হয়ে গেলে বাড়িওয়ালা ঢুকতে দেবে কি না সেই নিয়ে চিন্তা! ওদিকে অচেনা একজন মেয়ের কাছে টম বলে বসেছে, জিমি হেন্ড্রিক্স নাকি অ্যান্টনির কাকা!

ডাকবাংলা.কম

Kolkata Collage: June 2022

A montage of black-and-white images from Italy by legendary photographer Gabriele Basilico; a decades-long visual narrative of sculptor Meera Mukherjee’s life as she lived and worked among artisans; a peek into the mind of Ganesh Haloi today and two collective shows that offer masters and millennials: Kolkata Collage, our new monthly column offers you a bouquet of the city’s finest art spaces, starting this June.

উপল সেনগুপ্ত

অ্যাবরা কা থ্যাবড়া ৬৬

কথা থাকবে না, শুধু ছবি। মানে কার্টুন, ব্যঙ্গচিত্র। অবশ্য শুধু ব্যঙ্গ কেন, থাকবে হিহি, খিলখিল, ঠোঁট টিপে মুচকি, একলা দোকলা ফোকলা হাসি। ব্যঙ্গচিত্র কখনও হবে বঙ্গ-চিত্র, কখনও স্রেফ তির্যক দৃশ্য। ছোট্ট ফ্রেম, বিশাল ক্যানভাস।

সুজান মুখার্জি

ক্লাইমেট ফিকশনে কলকাতার ভবিষ্যৎ

দেখা যাচ্ছে, বঙ্গভূমি যে শুধু টেকটনিক প্রক্রিয়ায় তৈরি তা-ই নয়, সেটির ভিতে রয়েছে মহাসাগরীয় অববাহিকা। দেবযানী ভট্টাচার্য তাঁর লেখায় দেখিয়েছেন ঊনবিংশ এবং বিংশ শতাব্দীতে কলকাতার জলময় উৎসের কথা ও নদী-নির্ভরশীলতা কী ভাবে স্মৃতি ও ইতিহাস থেকে মুছে গেছে, বা মুছে ফেলা হয়েছে। সুতরাং, সেই ইতিহাসকে বাদ দিয়ে শহরের ভবিষ্যৎ কল্পনা করার চেষ্টা অসম্পূর্ণ হতে বাধ্য। আজ আমরা দেখতে চেষ্টা করব বিভিন্ন সময়ে কলকাতার ভবিষ্যৎ কল্পবিজ্ঞান অথবা ক্লাইমেট ফিক্‌শনে কীরকম রূপ নিয়েছে।