সংখ্যা ১৮৭: আশ্বিন ১৪৩১/ ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪

মন্দার মুখোপাধ্যায়

আলোর রং সবুজ : পর্ব ৪২

‘এমনিতে রণেন এত চিঠি লেখে যে, মিতাকে মাঝে-মাঝে লজ্জায় পড়ে যেতে হয়; ভাইবোনেদের তির্যক মন্তব্যে সে বুঝতেও পারে, সুযোগ পেলেই চিঠি খুলে তারা যে সেগুলো পড়ে; আবার আঠা লাগিয়ে বন্ধ করে মিতাকে দেয়; ফলে বাবার কানেও সবই যায়।’

শ্রীজাত

হিয়া টুপটাপ জিয়া নস্টাল : পর্ব ৩৯

‘বাইরের দুনিয়াটা বদলে গেছে অনেকখানি। আমার মধ্যেকার সেই একার দুনিয়াটা অবশ্য থেকে গেছে এক কোণে, যে আজও আকাশবাণীর ক্যান্টিনে কিছুতেই ঢুকতে চায় না। পাছে দেবাশিসদার কথা মনে পড়ে যায় তার!’

চন্দ্রিল ভট্টাচার্য

সামথিং সামথিং : পর্ব ৬০

‘একটা প্রখর অন্যায় ঘটে গেছে, তারপর তার প্রবল প্রতিবাদ হয়েছে, লোকে ভেবেছিল, বড়-বড় তদন্তকারী সংস্থাগুলো হেস্তনেস্ত করবেই। সরকার হয়তো জনরোষ বুঝে একটুখানি সমাধানের দিকে ঝুঁকবে। অন্তত লজ্জায় জিভ কাটবে। সরকার তপ্ত হয়েছে বটে, অনুতপ্ত হয়নি।’

অনুপম রায়

সং স্টোরি : পর্ব ১৮

সাহিত্য-সংস্কৃতি-গান, এ সবের সঙ্গে অঙ্কের কিন্তু কোনও বৈরিতা নেই। তাই সংস্কৃতি করলে অঙ্ক বা অন্য পড়াশোনা ভালবাসা যাবে না, এরকম যদি হয়, তাহলে মনে হয় আখেরে লাভ হবে না। কেউ ভালবাসতে পারে, কেউ না। সেই অঙ্কের প্রতি ভালবাসা থেকেই তৈরি এই গান।

জয়া মিত্র

যখন পাহাড় নীচে নেমে আসে

‘প্রকৃতিতে একেবারে অকস্মাৎ কোনও কিছুই ঘটে না, আগে কোথাও-না-কোথাও সতর্কবার্তা দেখা যায়। কেরালাও ব্যতিক্রম নয়। ২০১৫ থেকে ২০২২-এর মধ্যে দেশে যত ভূমিধ্বসের ঘটনা ঘটেছে, জানা যাচ্ছে তার শতকরা ষাট ভাগই ঘটেছে কেরালায়।’

সৈকত ভট্টাচার্য

যাহা ‘পাই’

‘মুনিঋষিরাও যে ‘পাই’-এর মান তিন ধরেই চলতেন, তার প্রমাণ রয়েছে মহাভারতের ভীষ্মপর্বে। সঞ্জয় যখন ধৃতরাষ্ট্রকে কুরুক্ষেত্রর যুদ্ধের লাইভ রিলে করছিলেন, তখন যুদ্ধের কমেন্টারির ফাঁকে-ফাঁকে সমগ্র জম্বুদ্বীপ, আকাশের গ্রহ-নক্ষত্র ইত্যাদি নিয়েও অনেক কিছু বলছিলেন।’