

আলুচাষি রবীন্দ্রনাথ
‘চাষের ক্ষেত্রটিতে রবীন্দ্রনাথ যে বরাবর খুব সফল হয়েছেন, তা নয়। কিন্তু তাঁর পরীক্ষা-নিরীক্ষা থেমে থাকেনি। ব্যর্থতাকেও শিক্ষার অঙ্গরূপে ধরে নিয়েই তিনি এগিয়েছেন আজীবন। এখানেই তাঁর স্বাতন্ত্র্য।’
‘চাষের ক্ষেত্রটিতে রবীন্দ্রনাথ যে বরাবর খুব সফল হয়েছেন, তা নয়। কিন্তু তাঁর পরীক্ষা-নিরীক্ষা থেমে থাকেনি। ব্যর্থতাকেও শিক্ষার অঙ্গরূপে ধরে নিয়েই তিনি এগিয়েছেন আজীবন। এখানেই তাঁর স্বাতন্ত্র্য।’
‘আমরা জানি, ‘রক্তকরবী’র শতবর্ষ চলছে, এই নিয়ে হইচই চারিদিকে। কিন্তু নাটকটির রচনা, প্রকাশকালের সময়-সারণী বলে, ১৩২৩ সালের এমনই এক বৈশাখ মাসে শিলং-এর জিৎভূম-এ ‘রক্তকরবী’ লেখা শুরু করেন রবীন্দ্রনাথ।’
‘আপাদমস্তক বন্দিত তিনি নন, কোনওক্ষেত্রে সুযোগসন্ধানী ও ঘৃণিত। তবু মরজাগতিক এই পরিবেশে, যেখানে যুদ্ধ বিনোদন, পুতুলনাচ অবলুপ্ত, হাতঘড়ি মেলানো একমাত্র শৃঙ্খলা, সেখানেও গগ্যাঁর শিল্প আমাদের মুক্তি দেয়।’
‘কিছু শেষ হয়ে যায়নি। কিচ্ছু শেষ হয়ে যায়নি। এখন যেটা করবি, সেটা যদি নিজের সবটা দিয়ে করিস তাহলে এই রেজাল্টের কথা তোর মনেও থাকবে না।’
‘‘ফিয়ার’ ছবিটির ভাবনা ও বিন্যাস, সময়ের থেকে অনেক এগিয়ে, কিন্তু বিষয়টি চিরকালীন। ভয় দেখিয়ে আর ভয় পেয়ে বেঁচে থাকার ইতিহাস তো চিরন্তন। গুটিকয় মানুষের তৈরি করা ভয়ে, শিরদাঁড়া ঝুঁকিয়ে, বেঁচে থাকার গল্পের কোনও শেষ নেই।’
‘শিশিরকুমার একাধিক লেখায় ফিরে-ফিরে বলেছিলেন ‘ভাবগত আধুনিকতার’ কথা। যে-আধুনিকতা চরিত্রগতভাবে ঔপনিবেশিক নয়। যে-আধুনিকতা নিছক পাশ্চাত্যমুখীও নয়। যে-আধুনিকতার মধ্যে যুগ থেকে যুগান্তরে এক জাতের বহমানতা আছে। যে-আধুনিকতা বিশ্বজনীন।’
‘খাবারের প্রতি সংযম রেখে এবং ডায়েট করে করে যাঁরা ক্লান্ত হয়ে পড়েছেন, তাঁদের হাসিমুখে বেঁচে থাকার জন্য ফি-বছর, ৬ মে তারিখে সারা বিশ্বে পালিত হওয়া ‘নো ডায়েট ডে’-র মূল্য অপরিসীম।’
‘ফ্রয়েডের যে কোনও লেখারই বিশেষ সাহিত্যমূল্য রয়েছে, কিন্তু এক্ষেত্রে ‘গল্পলেখন’ তাঁর কাছে নতুন একটি বর্গ হিসেবে ধরা দিয়েছে। ‘গল্পলেখন’ যেন তাঁর নিজের ‘অবচেতন’-এর দরজা খুলে দিয়েছে।’
যথেষ্ট মনের জোর এবং আঘাত সইবার মতো ক্ষমতা আছে, এমন মানুষের পক্ষেও সম্ভব নয় এই বই টানা পড়া/দেখা। প্রতিটি স্যুভেনির কানায় কানায় পূর্ণ চূড়ান্ত বিভীষিকা, নয়তো দুঃখ-দুর্দশার ধুনে নিরবচ্ছিন্ন ও নিঃশব্দ বয়ন।
‘সর্বত্রই দেখা যাচ্ছে, হাসির ফেরিওয়ালাদের শাসক কিঞ্চিৎ শত্রুর নজরেই দেখে। উপহাসটুকুর সম্পূর্ণ অধিকার শুধুমাত্র শাসক ও তাঁর পোষা ভাঁড়েদের।’
‘অভিমানে ঘর ছেড়েছিলেন একদিন। অভিভাবকদের কাছে একটা অভিধান আর বালির কাগজের খাতার বদলে এক্সারসাইজ বুক চেয়েও না পাওয়ায় বাড়ি ছেড়ে চলে গেলেন হাওড়া স্টেশনে। দু’দিন স্টেশনেই থেকে চড়ে বসলেন দূরপাল্লার ট্রেনে।’
বঙ্গবালাদের উদ্দেশ্য ছিল, মিষ্টিকে মিষ্টি নকশার ছাঁদে ফেলে মনভোলানো উপায়ে প্রস্তুত ও পরিবেশন করা।শুধু মিষ্টি পরিবেশন নয়, এর মধ্যে প্রকাশ পেয়েছে বাইরের অতিথির সামনে অন্তঃপুরবাসিনীর নিজেকে বা নিজের আত্মপরিচয়কে তুলে ধরার বাসনা।
This Website comprises copyrighted materials. You may not copy, distribute, reuse, publish or use the content, images, audio and video or any part of them in any way whatsoever.
©2025 Copyright: Vision3 Global Pvt. Ltd.