

মশগুল : পর্ব ৮
‘প্রথমদিকে সুযোগ পেতাম রঞ্জনদার টেবিলের সামনে বসে আড্ডা দেওয়ার। বেশিক্ষণ বসা যেত না। প্রায়ই সংস্কৃতির পাতার লেখকেরা এসে ভিড় জমাতেন। একদিন অফিসে এলেন শক্তি চট্টোপাধ্যায়। তাঁকে ঘিরে সেই সিঁড়িতে তুমুল আড্ডা।’
‘প্রথমদিকে সুযোগ পেতাম রঞ্জনদার টেবিলের সামনে বসে আড্ডা দেওয়ার। বেশিক্ষণ বসা যেত না। প্রায়ই সংস্কৃতির পাতার লেখকেরা এসে ভিড় জমাতেন। একদিন অফিসে এলেন শক্তি চট্টোপাধ্যায়। তাঁকে ঘিরে সেই সিঁড়িতে তুমুল আড্ডা।’
প্রকাশ্যে কোনও রাষ্ট্রনায়কের প্রতি অশালীন ব্যবহার কি বীরত্বের প্রদর্শন হতে পারে?
‘কলকাতার বিভিন্ন রাস্তার মোড়ে-মোড়ে, গলিতে, ফুটপাথে খেয়াল করলে ‘কলকাতা ফটাফট’-এর খোঁজ পাওয়া যায়। অনেক অনলাইন সাইটে এই খেলার খবর, উপায়, টিপস্, রেজাল্ট খুব সহজেই মেলে।’
‘কোভিডের সময় কত মর্মান্তিক অভিজ্ঞতা যে হয়েছে। মানুষ কীভাবে মানুষের থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়— সেসময় দেখেছিলাম। এমনও হয়েছে, রোগী বাড়ি যেতে চাইছেন, বাড়ির লোক তাঁকে ফিরিয়ে নিয়ে যেতে আগ্রহী নন।’
‘কর্পোরেট জীবনে যেমন শুক্রবারের বিকেল থেকেই ছুটির আমেজ, তেমনটা গানের ক্ষেত্রে হবে কী করে? ছুটির দিন শ্রোতাদের, গায়কদের তো নয়! তাই সপ্তাহের কোনও ছুটির দিন আলাদা করে উপভোগ করি না।‘
‘গল্প-লেখকদের নতুন ভাবনাচিন্তা, অজস্র কথার ছড়াছড়ি— নতুনভাবে গল্প লিখতে হবে। তৈরি হল এক ম্যানিফেস্টো। তৈরি করলেন রমানাথ রায়, এবং অন্যান্য সদস্যরা।’
‘সত্যিই নেভিসে একবার এসেছিলেন ডায়না। দুই ছেলেকে নিয়ে সাঁতারও কেটেছিলেন। সৈকতে তাঁদের বন্দি করেছিল পাপারাৎজিদের লেন্স। ডায়নার আগুনে কমলা বিকিনি আর সানগ্লাস পাগল করে দিয়েছিল বিশ্বজোড়া ফ্যানেদের।’
‘আমার ডাক্তারি চোখ কিন্তু যা বলল, তাতে বুঝলাম, এই রোগীকে আমার ছোঁয়াই উচিত নয়। একটা ট্যাক্সি ডেকে তৎক্ষণাৎ মেয়েটিকে হাসপাতালে পাঠানোর ব্যবস্থা করলাম। তখন কলকাতা জুড়ে হলুদ-কালো ট্যাক্সি চলে।’
‘‘দ্যাট পার্ট অফ সানডে, হুইচ ফিলস লাইক মনডে।’ এই অনুভবটা, আমার মতে, পৃথিবীর সবচেয়ে খারাপ অনুভূতিগুলোর একটা, যেখানে রবিবারটা চোখের সামনে আস্তে আস্তে সোমবারে পরিণত হয়।’
‘সে-কবিতা ডাকে ফেরত আসে। দেখি, সে-লেখার কোণে ‘চলতে পারে’ লিখে সই করেছেন কৃষ্ণগোপাল মল্লিক। পাশে ‘আর একটা কবিতা চাওয়া যাক’ লিখে সই করেছেন দেবপ্রসাদ মুখোপাধ্যায়। দুজনকে দেখতে আমি কলেজ স্ট্রিটে রওনা হই।’
‘কে নেয় তাকে বইয়ের ভাঁজে, কে করে গুম খুন
এ সবই তারা জানে।
বসন্তেও কাজ পায় না চৈত্র-ফাল্গুন
মড়ক লাগে ধানে।’
‘আড্ডা মারার লোকজন যদি বেশি সংখ্যায় ভিড় করত, তাহলে ডালহৌসি ট্রামডিপোতে দাঁড়িয়ে থাকা ট্রামে বসে আড্ডা হত। ‘আকাশবাণী’ নাম হতে তখনও অনেক দেরি। ১৯৫৭ সালের ১ এপ্রিল থেকে সরকারিভাবে ‘আকাশবাণী’ নামটি গৃহীত হয়।’
This Website comprises copyrighted materials. You may not copy, distribute, reuse, publish or use the content, images, audio and video or any part of them in any way whatsoever.
©2025 Copyright: Vision3 Global Pvt. Ltd.