কলাম

হিয়া টুপটাপ, জিয়া নস্টাল : পর্ব ৩৪

‘কেবল আমি একটু থতমত ভাবে তাকিয়ে আছি দেখে সুনীলদা জিগ্যেস করলেন, ‘কী ব্যাপার, তুমি যাবে না?’ উত্তরে বলতেই হল, থাকব কোথায়, এই নিয়েই ভাবছি। কেননা দোলে তো লজ বা হোটেল সব আগে থেকে ঠিক করতে হয়, এত দেরিতে কি কিছু আর পাওয়া যাবে?’

কবির সঙ্গে দেখা : পর্ব ৩৬

তাঁকে বিংশ শতাব্দীর শ্রেষ্ঠ কবি চিহ্নিত করেছিলেন স্বয়ং গ্যাব্রিয়েল গার্সিয়া মার্কেজ! তিনি কূটনীতিবিদ, আবার তিনিই জনগণের কবি। বাড়ির অমতে ছদ্মনামে প্রথম বই প্রকাশ, যে নামে আজ তাঁকে চেনে এই বিশ্ব, তিনি পাবলো নেরুদা (১৯০৪-১৯৭৩)।

সং স্টোরি শর্ট : পর্ব ১২

‘কবিদের মৃতদেহ/ চাপা পড়ে কাগজে,/ বসন্ত এসে গেছে…’।
আদৌ কি প্রেমের গান, নাকি এই অক্ষরগুলোর অন্তরালে লুকিয়ে ছিল স্রষ্টার অন্য কোনও ভাবনা? ‘চতুষ্কোণ’ ছবির সেই বিখ্যাত গানের গল্প এবারের ‘সং স্টোরি শর্ট’-এর পর্বে।

চন্দ্রিল ভট্টাচার্য

সামথিং সামথিং : পর্ব ৫৩

‘২০০৮-এ, রাজতন্ত্র জিনিসটাকেই নেপাল বাতিল করে দেয়। রাজপ্রাসাদ ছেড়ে জ্ঞানেন্দ্রকে চলে যেতে হয়। তারপর ১৩টা সরকার এসেছে, এবং নেপালের বহু লোকজনের এবার মনে হচ্ছে, ধুর, এর চেয়ে রাজা থাকাই ভাল।’

এক শালিক : পর্ব ৫৭

শিল্প কার? স্রষ্টা’র না ভোক্তা’র? প্রকাশিত হওয়ার পরে; এমনকী আগেও তাঁর শিল্পকর্মের উপর পূর্ণ অধিকার স্রষ্টার আদৌ থাকে কি ? ভাল না খারাপ— সিদ্ধান্ত নেওয়ার অধিকার কি তখন শুধুই জনতার?

শুধু কবিতার জন্য : পর্ব ৩৫

‘গোলাগুলির ভয়ে আমরা/ বেরোলামই না হোটেল থেকে।/ মাতাল ছেলেদের হৈ হুল্লোড় শুনে/ ভাবলাম মিছিল আর স্লোগানের কথা।/ সারা রাত আমাদের ভারী পর্দার পিছনে,/ কাচের লম্বা জানলার ওপারেই কেটে গেল।’

চন্দ্রিল ভট্টাচার্য

ছায়াবাজি : পর্ব ২৩

‘যে-ব্যাপারগুলোকে স্বতঃসিদ্ধ বলে আমরা মনে করি, সেগুলোকে যে প্রশ্ন করা উচিত, এবং করলেই যে দেখা যাবে আমরা কিছু উৎকট ধারণাকে সত্য বলে জেনে তার ন্যাজ ধরে ঝুলছি— এই উন্মোচন ছবিটার অন্যতম উদ্দেশ্য।’

সুস্নাত চৌধুরী

মেগা ম্যাগাজিন : পর্ব ৫

‘একযোগে জীবনসঙ্গী ও সহযোগী সম্পাদককে পেয়ে গেলেন ডেউইট। ঠিক হল, তাঁরা নিজেরাই বের করবেন ‘রিডার্স ডাইজেস্ট’। ১৯২১ সালের অক্টোবরে বিবাহবন্ধনে বাঁধা পড়লেন লায়লা ও ডেউইট। নিউ ইয়র্ক সিটির ঠিকানায় তৈরি হল রিডার্স ডাইজেস্ট অ্যাসোসিয়েশন।’

দূরপাল্লা : পর্ব ১৮

কথা আর ছবির মেলবন্ধনে পৌঁছে যাই না-যাওয়া দেশে, ‘দূরপাল্লা’র জানালা দিয়ে আমরাও উঁকি দিই বহির্বিশ্বে। এবারের পর্বে রইল উত্তর আমেরিকার নিউ ইয়র্কে ‘স্ট্র্যান্ড বুকস্টোর’ থেকে ভার্জিনিয়ায় ‘লুরে গুহা’ দেখতে যাওয়ার গল্প।

এক শালিক: পর্ব ৫৬

রাষ্ট্রের নিপীড়নে দমে না গিয়ে নিজেদের স্বাধীন ভাবনাচিন্তার পরিসরকে চালু রাখছেন, তৈরি করছেন সমান্তরাল এক রাষ্ট্র যেখানে শুভবুদ্ধিসম্পন্ন, কৌতূহলী, দরদি মানুষদের ভিড় বাড়ছে— তাঁরাই আজকের প্রকৃত বিশ্ব-নাগরিক।

সামথিং সামথিং : পর্ব ৫২

‘তিনি কি ভেবেছিলেন একজন মানুষ যখন নিজের অস্তিত্বের চেয়েও তার দেশের মানুষকে বেশি ভালবাসে তখন সে সেই প্রেমের জোরেই অপরাজেয় হয়ে যায়? তিনি কি সত্যিই মনে করেছিলেন মৃত্যুটা এমন কিছু ব্যাপার নয়, লড়াইটা তার চেয়ে অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ?’

প্রবীরেন্দ্র চট্টোপাধ্যায়

অনর্থশাস্ত্র : পর্ব ৩

‘চিন-ভারত যুদ্ধের পর নেহরু মানসিক ভাবে তো বটেই, শারীরিক ভাবেও ভেঙে পড়ছিলেন। চৌষট্টি সালের সাতাশে মে নেহরু মারা গেলেন, আর তার প্রায় পাঁচ মাস পর ষোলই অক্টোবর চিন প্রথমবারের জন্য পারমাণবিক বিস্ফোরণ ঘটায়।’