কলাম

অনুপম রায়

সং স্টোরি শর্ট : পর্ব ১৭

অল্পবিস্তর বদলেই বদলে যেতে পারে একটা গানের অভিমুখ, অভিপ্রায়। ২০০৬ সালে লেখা প্রেমের গান ‘বাড়িয়ে দাও তোমার হাত’ পরিণতি পায় ২০১১-তে, ‘চলো পাল্টাই’ চলচ্চিত্রে পিতা-পুত্রের সম্পর্কের টানাপোড়েনের ব্যাকড্রপে। এই পর্বে সেই গানের গল্প।

চন্দ্রিল ভট্টাচার্য

সামথিং সামথিং : পর্ব ৫৯

‘কিছু ভেজাল ঢুকে পড়েছে বলে একটা তীব্র গনগনে আন্দোলন ভ্রষ্ট হয়ে যায় না, তার আবেদন ও অবদান এতটুকু কমে না। কিন্তু এই সত্যটা না-ভোলা দরকার, এই আন্দোলনে অনেক লোক আছে, যারা শুধু খার ও প্রতিহিংসা বমন করছে।’

শ্রীজাত

কবির সঙ্গে দেখা : পর্ব ৪১

এই অস্থির সময়ে যখন এক ঘন কালো মেঘ জড়িয়ে রয়েছে, তখন ত্রাণ হয়ে আমাদের পাশে দাঁড়ায় মায়া এঞ্জেলোর কবিতা। আমরা সবাই জানি, তিনি কালো মেয়েদের পক্ষে, তাদের অধিকারের পক্ষে লিখে গেছেন। কিন্তু এটুকুই কি সব?

চন্দ্রিল ভট্টাচার্য

এক শালিক : পর্ব ৬৮

নির্ভয়া কাণ্ডের পর বারো বছর কেটে গেলেও ভারতের মেয়েরা কোনও ক্ষেত্রেই নিরাপত্তা পায়নি। পিতৃতন্ত্রের ধ্বজা সমাজে এমন পোঁতা রয়েছে যে মেয়েরাই হয়ে উঠেছে তার মূল ধারক-বাহক। এই মানসিকতা বদলাতে না পারলে, ঘরে-বাইরে কোথাও মেয়েরা নিরাপত্তা পাবে না।

চন্দ্রিল ভট্টাচার্য

ছায়াবাজি : পর্ব ২৯

‘পরিচালক এই সিনেমাটা সম্পর্কে বলেছেন, এখানে দুটো সিনেমা আছে, একটা দৃশ্যের, আরেকটা ধ্বনির। সত্যিই, গোটা ছবিতে কনসেন্ট্রেশন ক্যাম্পের একটা নিষ্ঠুর ঘটনাও একবারও দেখানো হয় না। কিন্তু শুধু আওয়াজের মধ্যে দিয়ে একটা সমান্তরাল বাস্তব তৈরি করা হয়।’

অনুপম রায়

নীলা-নীলাব্জ:পর্ব ৫

‘…ভালবাসা একটা আকর্ষণ, সেটাই বললে না? কারোর জন্য উন্মাদ হয়ে যাওয়া। সবাই হয়তো বারণ করছে, করিস না,করিস না বোকা কিন্তু তবু বারবার তার কাছেই ছুটে যাওয়া। একটা অদৃশ্য টান। একটা মায়া। এটা ভালবাসা নয়?’

তপশ্রী গুপ্ত

ডেটলাইন : পর্ব ৩

‘আসলে ইংরেজি ভাল না-জানা প্রভাকরণের অনুবাদকের কাজ করেন ইনি। তাই বিদেশি সাংবাদিক সাক্ষাৎকার চাইলে বেশির ভাগ সময়ে জর্জ মাস্টার তাদের মুখোমুখি হন। ভাবছিলাম, যে-কোনও সন্ত্রাসী সংগঠনের নেটওয়ার্ক কি এরকমই জোরালো হয়?’

চন্দ্রিল ভট্টাচার্য

এক শালিক: পর্ব ৬৭

প্যারিস অলিম্পিকের আঙিনায় এবারের উদ্বোধন অনুষ্ঠান থেকে খেলোয়াড়দের অনায়াস আত্মবিশ্বাস, সবই আমাদের আতশকাচের তলায়। জীবনের সব ক্ষেত্রে এখন অযথা বিতর্ক বিদ্যমান; খেলার মঞ্চই বা বাদ থাকে কেন!

শ্রীজাত

শুধু কবিতার জন্য : পর্ব ৪০

‘এসব দিনে অপেক্ষারও বয়স বাড়ে।/ তোমাকে চিনি শাড়ি তোলার ব্যস্ততায়।/ কী অহমিকার রৌদ্র নাও আঙুলে বেঁধে…/ শরীর থেকে অতীত নাম ছিটকে যায়।/ আমার পাড়া অন্যদিকে।/ জীবনও ছোট।/ সানাই থেকে ডানদিকের রাস্তা ভাগ। …’

পৃথ্বী বসু

আউট অফ প্রিন্ট : পর্ব ৪

‘দীর্ঘদিন কৃত্রিম হাসতে-হাসতে, মানুষ এক সময়ে হাসির ওজন ভুলে যায়। তাঁর অনুভূতিতে জং পড়ে। ভেতরে রিনরিন করে বেজে চলে যে-করুণ রাগ, তাকে ঢাকার জন্যই এই ‘অট্টহাসি’। অথচ তা কি কোনও আনন্দ থেকে উৎসারিত? নয় যেহেতু, তা-ই ‘মায়াময়’।’

সুস্নাত চৌধুরী

মেগা ম্যাগাজিন : পর্ব ৯

‘১৯১৭ সালের ১৫ সেপ্টেম্বর প্রকাশিত হয় পাক্ষিক Forbes পত্রিকার প্রথম সংখ্যা। এর কেন্দ্রে ছিল এক হাজার ডলার পুরস্কারমূল্যের একটি প্রতিযোগিতা। ‘আমেরিকার শ্রেষ্ঠ নিয়োগকর্তা কে?’— এই বিষয়ে আহ্বান করা হয় প্রতিবেদন।’

শ্রীজাত

দূরপাল্লা : পর্ব ২৩

ইলিনয় বিশ্ববিদ্যালয় আরবানা-শ্যাম্পেন-এর সঙ্গে বাঙালির যোগ বহুদিনের; কবিপুত্র রথীন্দ্রনাথ প্রাক্তন ছাত্র ছিলেন, সেই সূত্রে যাতায়াত ছিল রবীন্দ্রনাথেরও। ২০০৬ সালে, সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়ের সঙ্গে দেখা সেই শহরে। ‘দূরপাল্লা’-র এই পর্বে স্মৃতির আয়নায় ফিরে দেখা সেই ‘শ্যাম্পেনের স্মৃতি’।