অনুপম রায়

অনুপম রায়, শুভম ভট্টাচার্য্য

সিনেমায় অ্যান্টনি : পর্ব ৩

ফিল্ম অ্যানাউন্সমেন্ট পার্টিতে গিয়ে হতাশ অ্যান্টনি। চাদরলাল পিন্টুর প্রযোজনায় ইকবাল বানাচ্ছেন তাঁর প্রথম ছবি, ‘পথের খারিজ গান্ধার’। বাংলায় নাকি এই প্রথম একটা পলিটিকাল কারেক্ট ছবি হচ্ছে। কে এই ইকবাল? অ্যান্টনির তবু কেন মনে হল এ-ছবি ‘পাক্কা পানু’?

অনুপম রায়, শুভম ভট্টাচার্য্য

সিনেমায় অ্যান্টনি : পর্ব ২

শায়েরি বলেছে দেখা করতে চায়। টম বলেছে পেত্নীটার থেকে দূরে থাকতে। মায়া কর বলেছে জীবনটা সিনেমার মতো। অ্যান্টনি খানিক দোটানার মধ্যে থাকে। তবে শেষপর্যন্ত যায়। হাঁ করে শায়েরিকে দ্যাখে। কিন্তু দেখা হওয়ার পর শায়েরি তাকে কী বলে?

অনুপম রায়, শুভম ভট্টাচার্য্য

সিনেমায় অ্যান্টনি : পর্ব ১

বেঙ্গালুরু থেকে এবারে সোজা কলকাতা। স্থান পরিবর্তন হলেও অ্যান্টনির মনের অবস্থান খুব বেশি বদলেছে বলে মনে হয় না। নইলে কেনই বা শায়েরির মেসেজ এলে মাঝরাতে বন্ধুকে ফোন করে বলতে যাবে?

অনুপম রায়

সং স্টোরি শর্ট : পর্ব ৮

মানুষ প্রায়শই বলে থাকে, ‘আমাদের সময়’। এই ‘আমাদের সময়’ আসলে কী? অল্প বয়সের ভালো লাগা মনের ভেতর জমতে-জমতেই কি একদিন হয়ে ওঠে না ‘আমাদের সময়’! দেবাশিস-ও সেরকমই একজন চরিত্র, যার জীবনও আটকে আছে তার নিজস্ব ‘আমাদের সময়’-এ!

অনুপম রায়

অসুখ : পর্ব ১

‘এক মাস আগে দেবুর জ্বর হয়। রক্ত পরীক্ষায় দেবুর শরীরে এক মারাত্মক রোগ ধরা পড়ে। ডাক্তার দেবু-কে জানিয়ে দেয়, খুব বেশি হলে আর দু-মাস। এই কিছুদিন আগেও ওরা সিকিম থেকে ঘুরে এলো, একদম সুস্থ। হঠাৎ কী হয়ে গেল?’

অনুপম রায়

সং স্টোরি শর্ট : পর্ব ৭

২০০৫ সালে ব্যাঙ্গালোরে বসে লেখা এই গান। কলকাতার প্রতি, নিজের শহরের টান, এই গানের মধ্যে ফুটে ওঠে। আর ফুটে ওঠে মায়ের কাছে ফেরার বাসনা। কোথাও একটু অভিমানও হয়তো-বা। ২০১৮ সালে সৃজিত মুখার্জি তাঁর ‘উমা’ ছবিতে এই গানটি ব্যবহার করেন।

অনুপম রায়

সং স্টোরি শর্ট : পর্ব ৬

২০১৮ সালের প্রাগ শহর। ফুটবল বিশ্বকাপ চলছে। একদিকে জার্মানির হার, অন্যদিকে বারংবার বরফ খেতে-খেতে গলায় ব্যথা— এই দুই অনুভূতি মিলিয়ে লেখা হল ‘শরীর ভালো নেই’। কৌশিক গাঙ্গুলি পরিচালিত ‘অর্ধাঙ্গিনী’ ছবিতে এই গান শোনা যাবে।

অনুপম রায়

ক্রাচ

দাসপাড়াতে গোলাপি রঙের কুয়াশা ভেসে বেড়ায়। অলিগলি দিয়ে মা হারা বাছুরের মতো কেঁদে বেড়ায়। বছর কুড়ি আগে এখানে প্রচুর পুকুর ছিল। সেগুলো বুজিয়ে ফেলে তৈরি হয়েছে মানুষের বাসস্থান, কুৎসিত দেখতে ফ্ল্যাটবাড়ি। তারপর থেকে বিকেল থাকতেই কুয়াশা।

অনুপম রায়

সং স্টোরি শর্ট: পর্ব ৫

সিনেমায় বা অ্যালবামে আমার যে সব গান থাকে, তার বেশিরভাগ গানই অনেক আগে বানানো। মানে আমি গায়ক হওয়ার আগেই। এই গানটাও ২০০৭ সালে বানানো। সৃজিতদার গানের একটা লাইন পছন্দ হওয়ায় ২২শে শ্রাবণ সিনেমায় গানটা ব্যবহার করে। গান বানানোর গল্প।

অনুপম রায়

ম্যাকি : পর্ব ২৭

‘আমি জানতে চাই আমি আর কতদিন জীবিত থাকব? আর কতদিন আমার ভ্যালু থাকবে? আমি একটা স্ট্রাকচার চাই। আমি গ্যারান্টি চাই যে আমার হার্ড ডিস্ক আগামী দশ বছর ক্র্যাশ করবে না। আমার অনেক প্রশ্ন। কেউ নেই যে বলে দিতে পারে।’ ম্যাকির অসহায়তা।

অনুপম রায়

সং স্টোরি শর্ট: পর্ব ৪

‘আহারে মন’ গানটা আমি নিজের খেয়ালেই বানিয়েছিলাম। নিজের মতো এক ভীরু প্রেমিককে কল্পনা করে। তারপর নতুন গান বানানোর উৎসাহে আমি চিত্রপরিচালককে শোনাই গানটা। আর তারপর তাদের মধ্যে গানটা কে নেবে, এই নিয়ে বেধে যায় গোর গন্ডগোল!

অনুপম রায়

সং স্টোরি শর্ট: পর্ব ৩

বসাই টুডু আর দ্রৌপদী, মহাশ্বেতা দেবীর এই গল্পদুটো আমার মধ্যে একটা উথালপাতাল তৈরি করে এবং তার থেকেই এই গানটা তৈরি। আমারও মনে হয় শেষে গিয়ে জাস্টিস কখনই হয় না, বিশেষত, নীচের তলার মানুষদের সঙ্গে। তারা বিচারের আশায় কেবল দিন গোনে।