‘I first watched ‘Pather Panchali’ without sub-titles — not understanding one word of the film. It was so real, so different from anything I had seen… Ray had nothing to do with the so-called industry, he was a complete outsider. And he dealt with life not observed by others.’ Kerala’s maestro on Satyajit Ray’s films.
তাঁর সঙ্গে কোনওদিনই সামনাসামনি দেখা হওয়ার উপায় নেই আমাদের, কিন্তু এক অর্থে তাঁর সঙ্গে প্রতিটা দিনই আমাদের দেখা হয়। তাঁর গানে, তাঁর কবিতায়। তিনি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর। সে এমনই আশ্চর্য যোগাযোগ, তাকে ব্যাখ্যা করা যায় না। এই পর্বে রইল বর্ষার অনুষঙ্গে রচিত তাঁরই কিছু গানের কথা।
‘প্যাস্টোরাল’ জুডো, ‘দ্য আর্ট অএফ ফলিং’ এবং জিতেও হার– এই সাক্ষাৎকারে উঠে এলো ২০১২ লন্ডন অলিম্পিক্স-এ শহর জুড়ে অসামান্য ‘গ্যালারি অফ লুজারস’-এর নেপথ্যে থাকা এক শিল্পীর সৃষ্টিজগৎ। কথোপকথনে সঞ্চারী মুখোপাধ্যায়।
রাজা কোনও পোশাক পরে নেই, কিন্তু মিছিলের সামনে চলেছেন গর্বভরে, সকলেই তাঁর জামার প্রশংসায় পঞ্চমুখ। তখন একটা ছোট ছেলে আঙুল তুলে কী বলল? আর নতুন গান ‘আরে দিওয়ানো’ জানাল, ‘আমার গায়ে বিপ্লব লাগলে কুরুক্ষেত্র কাণ্ড, শুকিয়ে যাবে টালা ট্যাঙ্ক আর ওয়ার্ল্ড ব্যাঙ্কের ফান্ড-ও!’
আমাদের প্রত্যেকের অতীতেই হয়তো কোনও না কোনও একলা ক্ষত কিছু থাকে, যা বালিতে চাপা পড়ে যায়, পাতায় ঢাকা পড়ে যায়! কিন্তু বর্ষা যখন ঝমঝমিয়ে নেমে আসে, তখন সেই বালি ধুয়ে গিয়ে, পাতা সরে গিয়ে, সেই সব একলা ক্ষতগুলো কবিতার মধ্যে দিয়ে ক্রমাগত বেরিয়ে আসতে থাকে।
পঁচিশ বছর আগে, এই কলকাতারই বুকে জড়ো হয়েছিলেন একঝাঁক সুরপাগল। নতুন সুরে, নতুন কিছু গান তাঁরা উপহার দিয়েছিলেন কলকাতাবাসীকে। ‘ক্রসউইন্ডস’-এর জনপ্রিয়তা সেই শুরু। ‘পথ গেছে বেঁকে’ অ্যালবামের গল্প এবং এই ব্যান্ডের সদস্যদের নানান স্মৃতি ধরা রইল এই পর্বে।
নিজেকে বলেন নাটকের অনলস কর্মী, বাঙালি বলে নাট্যজগতের এক স্তম্ভ। তিনি বিভাস চক্রবর্তী। বয়ান করলেন তাঁর নাট্যজীবনের আখ্যান। আর সূত্রধর? মাধবমালঞ্চি কইন্যা নাটকের সুমন মুখোপাধ্যায়।
যাত্রা-পালা, থুড়ি, রিয়্যালিটি শো-এর মঞ্চে গরিবের টিআরপি বড়লোকের চেয়ে চিরকালই বেশি। কঠিন জীবনের মাঝেও অক্লান্ত সাধনার গল্প, করুণ মিউজিক, মাখো-মাখো আবহাওয়া, একটু কান্না- ব্যাস! কিন্তু আসল কথা হচ্ছে ফিকশনের কাছে নন-ফিকশনের হার।
কইফি আজমি এমন এক সময়ের মানুষ ছিলেন, যে-সময়ে ভারতবর্ষ খুবই টালমাটাল অবস্থার মধ্যে দিয়ে যাচ্ছিল। আর সে-সময়ে চুপ করে থাকার বদলে তিনি বেছে নিয়েছিলেন কথা বলবার স্বাধীনতাকে। আজীবন সহজ প্রকাশভঙ্গির মধ্যে দিয়ে লিখে গেছেন তাঁর আশ্চর্য দিন-রাত্রিগুলো! আজ যা পেয়ে আমরা মুগ্ধ, বিস্মিত।
নিজেকে বলেন নাটকের অনলস কর্মী, বাঙালি বলে নাট্যজগতের এক স্তম্ভ। তিনি বিভাস চক্রবর্তী। বয়ান করলেন তাঁর নাট্যজীবনের আখ্যান। আর সূত্রধর? মাধবমালঞ্চি কইন্যা নাটকের সুমন মুখোপাধ্যায়।
সত্যজিৎ রায় এখন থাকলে কেমন ছবি করতেন? আজকের যুব-সমাজ ‘প্রতিদ্বন্দ্বী’র সিদ্ধার্থকেই মনে করায়? এই সময়ের কাছে সত্যজিত রায়ের প্রাসঙ্গিকতা। উত্তর দিচ্ছেন ধৃতিমান চট্টোপাধ্যায়।
রেড রাইডিং হুড দিদিমার বাড়িতে গিয়ে দ্যাখে, দিম্মার চোখদুটো বড়, আর হাঁ-টা সাংঘাতিক উদ্ভট। তারপর দিম্মা, মানে নেকড়ে, তাকে গপ করে গিলে নেয়। পরে নেকড়ের পেট থেকে বেরিয়ে, রেড কী বলে? আর গানে, জীবনের কোলাজ ধরা থাকে খুচরো কয়েকটা ছবিতে: কিছু টুক, কিছু টাক, কিছু বেঁটে মৌচাক।
This Website comprises copyrighted materials. You may not copy, distribute, reuse, publish or use the content, images, audio and video or any part of them in any way whatsoever.
©2025 Copyright: Vision3 Global Pvt. Ltd.
