Image from Gaspar Noe's film Love

আলো-অন্ধকারে যাই

‘যতই ভুবনভরা আলো আপনার হৃদয় হরণ করুক, এই এত আলো-এত আকাশ দেখে যতই আপনার মন কাউকে আপন করে নিক— দু’চার সিনের পর আবহ ঘন হলে ঠিক ভিতর থেকে পর্দা টেনে দেওয়া হবে, ঘরের আলো নিভে যাবে!’

Article on 'Life' magazine

মেগা ম্যাগাজিন : পর্ব ১১

‘ফোটো-সাংবাদিকতার তথ্যনিষ্ঠতার সঙ্গে এক নান্দনিক বহুমাত্রিকতাকে জুড়ে দিতে সক্ষম হয়েছিল ‘লাইফ’। এর নেপথ্যে যেমন ছিল ফোটোগ্রাফির মান, তেমনই ছিল ছিমছাম, কিন্তু অনন্য পৃষ্ঠাসজ্জা।’

মেগা ম্যাগাজিন : পর্ব ১০

‘প্রকাশক গেইনস মনে করতেন, গুণমান বজায় রেখে ম্যাগাজিন বের করতে হলে তার ধরাবাঁধা সময় থাকলে চলে না। কখনও দ্বিমাসিক, কখনও বছরে আট বার— নানা সময়ে নানা বিরতিতে প্রকাশিত হয়েছে এই পত্রিকা।’

মেগা ম্যাগাজিন : পর্ব ৯

‘১৯১৭ সালের ১৫ সেপ্টেম্বর প্রকাশিত হয় পাক্ষিক Forbes পত্রিকার প্রথম সংখ্যা। এর কেন্দ্রে ছিল এক হাজার ডলার পুরস্কারমূল্যের একটি প্রতিযোগিতা। ‘আমেরিকার শ্রেষ্ঠ নিয়োগকর্তা কে?’— এই বিষয়ে আহ্বান করা হয় প্রতিবেদন।’

মেগা ম্যাগাজিন : পর্ব ৮

‘কখনও ১৯৩৭-এর ফ্রিডা কাহলো-র দাপুটে উপস্থিতি দিয়েছে স্বাধীনতার সন্ধান, কখনও ১৯৭৪-এর জেরি হল তাঁর রঙিন ওষ্ঠের পাউটে জাগিয়েছেন যৌনতার বোধ। পাঠকের স্মৃতি একাকার হয়ে গিয়েছে পত্রিকার ইতিহাসের সঙ্গে।’

মেগা ম্যাগাজিন : পর্ব ৭

পরিবর্তনটা দেখা দিল গত শতকের সাতের দশকে। ধুঁকতে থাকা ‘গ্রান্টা’ এই সময়ে এসে প্রায় অস্তিত্বহীন একটি জায়গায় পৌঁছে যায়। আর ঠিক তখনই আদ্যন্ত ভোল বদলের শুরু! বিশ্ববিদ্যালয়ের পত্রিকার দীর্ঘকালীন পরিচিতি ত্যাগ করে আন্তর্জাতিক ও আধুনিক লেখার মঞ্চ হয়ে উঠল ‘গ্রান্টা’।

মেগা ম্যাগাজিন : পর্ব ৬

‘যে-কোনও উত্তীর্ণ শিল্পকর্মের মতোই ‘পান্‌চ’-ও তার বিষয়বস্তু ও প্রকাশভঙ্গি— দু-দিকেই সমান গুরুত্ব দিয়েছিল। লেখার গুণমানের সঙ্গে অসামান্য সব ক্যারিকেচারধর্মী অলংকরণের সহাবস্থান ‘পান্‌চ’ পত্রিকার গৌরবময় অতীতকে আজও অমলিন করে রেখেছে।’

মেগা ম্যাগাজিন : পর্ব ৫

‘একযোগে জীবনসঙ্গী ও সহযোগী সম্পাদককে পেয়ে গেলেন ডেউইট। ঠিক হল, তাঁরা নিজেরাই বের করবেন ‘রিডার্স ডাইজেস্ট’। ১৯২১ সালের অক্টোবরে বিবাহবন্ধনে বাঁধা পড়লেন লায়লা ও ডেউইট। নিউ ইয়র্ক সিটির ঠিকানায় তৈরি হল রিডার্স ডাইজেস্ট অ্যাসোসিয়েশন।’

মেগা ম্যাগাজিন : পর্ব ৪

‘নেপথ্যে চাপা ঈর্ষা থাক আর চক্রান্তের ইতিবৃত্ত, বিশ শতকে সাংবাদিকতার সুনির্দিষ্ট একটি ধারা প্রতিষ্ঠা করতে ‘TIME’ যে সফল হয়েছিল, তা নিয়ে সন্দেহ নেই। আমজনতার পাঠাভ্যাসকে প্রভাবিত করার ক্ষেত্রে সমকালীন অন্যান্য সংবাদপত্রকেও তা টেক্কা দিয়ে যায়।’

মেগা ম্যাগাজিন : পর্ব ৩

‘প্রাথমিক প্রভাব পড়েছিল আমেরিকা ও মূলত পশ্চিমি দুনিয়ায়। কিন্তু নিষিদ্ধ বস্তুর প্রতি মানুষের অদম্য আকর্ষণ, আদিম রিপুর অন্তহীন হাতছানি ক্রমে তা ছড়িয়ে দিল আরও দূরে। স্বপ্নময় এক কল্পরাজ্যের নাম হয়ে উঠল ‘প্লেবয়’।’

মেগা ম্যাগাজিন : পর্ব ২

‘লক্ষ্যে অবিচল না থাকতে পারার ধারণাটি সাধারণত আমরা হীনার্থেই ব্যবহার করি। কিন্তু, ‘সাইট অ্যান্ড সাউন্ড’ বার বার তার লক্ষ্য বদলেছে, প্রকাশভঙ্গি বদলেছে, দৃশ্যতও এক থাকেনি। তার নয় দশকের দীর্ঘ অতীতের দিকে তাকালে মনে হয়— এই ইতিহাস, পরিবর্তনের ইতিহাস।’

মেগা ম্যাগাজিন : পর্ব ১

‘বিশ শতকের প্রথম দশকেই ‘ন্যাশনাল জিওগ্রাফিক ম্যাগাজিন’-এর প্রতিটি সংখ্যা অর্ধেকের বেশি ভরে উঠতে দেখা যায় ফোটোগ্রাফের তাৎপর্যপূর্ণ ও রুচিশীল ব্যবহারে। কখনও এক কলম ছবি, কখনও-বা পাতাজোড়া প্লেট— চোখের আরামের সমার্থক হয়ে ওঠে পত্রিকাটি।’