শ্রীজাত কবি, ঔপন্যাসিক, গীতিকার। ২০০৪ সালে ‘উড়ন্ত সব জোকার’ কাব্যগ্রন্থের জন্য পেয়েছেন আনন্দ পুরস্কার এবং কৃত্তিবাস পুরস্কার। ২০১৪-তে ‘কর্কটকান্তির দেশ’ কাব্যগ্রন্থের জন্য বাংলা আকাদেমি সম্মান। আইওয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক লেখক কর্মশালায় আমন্ত্রিত হয়েছেন ২০০৬ সালে। ‘এবং সমুদ্র’, ‘ভাষানগর’ ও ‘কৃত্তিবাস’ পত্রিকা সম্পাদনার সঙ্গে যুক্ত থেকেছেন বিভিন্ন সময়ে।
সঞ্চারী মুখোপাধ্যায় লেখক, সম্পাদক, সাংবাদিক। এক দশকেরও বেশি সময় ধরে সামাজিক নানান ঘটনাবলি নিয়ে লিখে চলেছেন। এইসব লেখার মধ্যে ধরা পড়ে তাঁর অনন্য বিশ্লেষণাত্মক দৃষ্টিভঙ্গি। প্রকাশিত বই : ‘একটা কষ্ট লজ্জা ভয়’।
সুদেষ্ণা রায়ের জীবন শুরু শিক্ষকতা দিয়ে। তারপর সাংবাদিক, বহু নামী সংবাদপত্র ও পত্রিকায় কাজ করেছেন। টেলিভিশন সাংবাদিকতা করেছেন, সিরিয়ালে অভিনয় করেছেন, সিরিয়াল পরিচালনাও করেছেন। এর পর শুরু সিনেমা পরিচালনা, কিছু উল্লেখযোগ্য ছবি: ‘তিন ইয়ারি কথা’, ‘ক্রস কানেকশন’, ‘যদি love দিলে না প্রাণে’, ‘শ্রাবণের ধারা’। এখন কাজ করেন শিশু অধিকার সুরক্ষা আয়োগের বিশেষ উপদেষ্টা হিসেবে।
রাস্কিন বন্ড ব্রিটিশ বংশোদ্ভূত ভারতীয় লেখক। আশ্চর্য সরলতায় মোড়া তাঁর সব কাহিনি। প্রথম উপন্যাস ‘দ্য রুম অন দ্য রুফ’ লেখেন ১৭ বছর বয়সে। ছোটগল্প, নিবন্ধ, উপন্যাস মিলিয়ে এ-যাবৎ পাঁচশোরও বেশি লেখা লিখেছেন। সাহিত্যকৃতির জন্য পেয়েছেন সাহিত্য অকাদেমি পুরস্কার (১৯৯২), পদ্মশ্রী (১৯৯৯) এবং পদ্মবিভূষণ (২০১৪)।
অনুপম রায় গায়ক, সুরকার, গীতিকার। ২০১০ সালে ‘অটোগ্রাফ’ ছবিতে তাঁর গলায় গাওয়া গান ‘আমাকে আমার মতো থাকতে দাও’ এবং ‘বেঁচে থাকার গান’ তাঁকে জনপ্রিয় করে তোলে। ২০১৫ সালে ‘পিকু’ ছবির সঙ্গীত পরিচালনার মধ্যে দিয়ে বলিউডে আত্মপ্রকাশ এবং ছবিটির আবহসঙ্গীতের জন্য ফিল্মফেয়ার পুরস্কার পান। শ্রেষ্ঠ গীতিকার হিসেবে ২০১৬ সালে পান জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার। সঙ্গীতচর্চার পাশাপাশি বিভিন্ন পত্রপত্রিকায় কবিতা ও ছোটগল্পও লেখেন।
বিমল মিত্র (১৯১২-১৯৯১) বাংলাভাষার অন্যতম জনপ্রিয় কথাসাহিত্যিক। প্রথম উপন্যাস ‘ছাই’ রচনার পর তাঁর লেখা ‘সাহেব বিবি গোলাম’ উপন্যাসটি পাঠক জগতে বিপুল ভাবে সমাদৃত হয়। এ ছাড়া ‘বেগম মেরি বিশ্বাস’, ‘কড়ি দিয়ে কিনলাম’ এবং ‘একক দশক শতক’ উপন্যাসের মধ্যে দিয়ে তিনশো বছরের সমাজজীবনের এক বিস্তৃত কালের চালচিত্র তিনি তুলে ধরেছেন। ১৯৬৮ সালে ‘কড়ি দিয়ে কিনলাম’ উপন্যাসের জন্য রবীন্দ্র পুরস্কারে সম্মানিত হন।
ডাকবাংলা.কম এক বিশ্বমানের সাংস্কৃতিক পোর্টাল। ১৬ ফেব্রুয়ারি, ২০২১-এ তার আত্মপ্রকাশ। আপাতত দায়িত্ব একটাই, প্রতি সপ্তাহে হা-পিত্যেশ করে বসে থাকা সদস্যদের জন্য চমৎকার সব লেখা, vlog, সাক্ষাৎকার, কার্টুন ইত্যাদি নিয়ে এসে হাজির করা।
শর্মিলা ঠাকুর অভিনেত্রী, হিন্দি এবং বাংলা চলচ্চিত্রের প্রবাদপ্রতিম নায়িকা। প্রথম ছবি সত্যজিৎ রায়ের ‘অপুর সংসার’। এছাড়াও তাঁর পরিচালনায় অভিনয় করেছেন ‘দেবী’, ‘নায়ক’, ‘অরণ্যের দিনরাত্রি’ এবং ‘সীমাবদ্ধ’ ছবিতে। সম্মানিত হয়েছেন পদ্মভূষণ এবং জাতীয় পুরস্কারে।
আবুল বাশারের এ-সময়ের একজন খ্যাতনামা ছোটগল্পকার ও ঔপন্যাসিক। যদিও প্রথম জীবনে তিনি কবিতা লিখতেন। ১৯৭১ সালে প্রকাশিত হয় তাঁর কাব্যগ্রন্থ ‘জড় উপড়ানো ডালপালা ভাঙা আর এক ঋতু’। তিনি ‘ফুলবউ’ উপন্যাসের জন্য পেয়েছেন আনন্দ পুরস্কার। এছাড়াও পেয়েছেন সাহিত্য-শিরোমণি পুরস্কার এবং বঙ্কিম স্মৃতি পুরস্কার।
মালবিকা ব্যানার্জি টাটা স্টিল লিটেরারি মিটের পরিচালক। সাংবাদিক হিসাবে পথ চলা শুরু। ১৯৯৮ সালে স্বামী জিৎ ব্যানার্জির সঙ্গে যৌথভাবে প্রতিষ্ঠা করেন ক্রীড়া বিপণন সংস্থা ‘গেমপ্ল্যান’ (‘ডাকবাংলা’ যে কোম্পানির অধীন)। এই সংস্থা বিশ্ব জুড়ে মহেন্দ্র সিং ধোনির মতো আরও অনেক খেলোয়াড় এবং বিখ্যাত ক্রীড়ানুষ্ঠানের ‘ম্যানেজমেন্ট’ বা তত্ত্বাবধান করেছে। মালবিকা কলকাতার অন্যতম বিখ্যাত পোশাক বিপণি ‘বাইলুম’-এরও অংশীদার।
ঋদ্ধি সেন অভিনেতা; স্বপ্নসন্ধানী নাটক দলের সঙ্গে জড়িত। এখনও অবধি কনিষ্ঠতম শ্রেষ্ঠ অভিনেতা হিসাবে জাতীয় পুরষ্কারপ্রাপ্ত হন 'নগরকীর্তন' ছবির জন্য। অভিনয় করেছেন 'কাহানী', 'ওপেন টি বায়োস্কোপ' এবং 'ইতি মৃণালিনী'-র মত ছবিতে এবং 'ফেলুদা' ওয়েব সিরিজে।
সঞ্চারী মুখোপাধ্যায় লেখক, সম্পাদক, সাংবাদিক। এক দশকেরও বেশি সময় ধরে সামাজিক নানান ঘটনাবলি নিয়ে লিখে চলেছেন। এইসব লেখার মধ্যে ধরা পড়ে তাঁর অনন্য বিশ্লেষণাত্মক দৃষ্টিভঙ্গি। প্রকাশিত বই : ‘একটা কষ্ট লজ্জা ভয়’।