April 22, 2022

জয়ন্ত সেনগুপ্ত

হেঁশেলের হিস্‌সা: পর্ব ১৪

‘আঠেরো শতকের শেষের দশকগুলিতে যখন কোম্পানি সরকারের সদর দফতর হিসেবে কলকাতার গুরুত্ব আর জনবসতি বাড়তে শুরু করল, তখন তার সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়ল ইংরেজ সায়েবদের আনাগোনা, আর মূলত তাঁদের জন্যই কলকাতাতে তো বটেই, এমনকী ব্যারাকপুর, শ্রীরামপুর বা ফলতার মতো মফস্‌সলেও গড়ে উঠেছিল বিস্তর ‘ট্যাভার্ন’, অর্থাৎ সরাইখানা, রেস্টোর‍্যান্ট আর শুঁড়িখানার এক সমাহার, যেখানে খানাপিনা সহযোগে আড্ডা চলত দেদার।’ বাংলার রেঁস্তোরার আদিযুগ।

রাজদীপ রায়

বোবার বিষণ্ণ প্রেতভূমি

‘ঘুমিয়ে পড়বার পর সে স্বপ্নে দেখেছে/ একদল কুকুর এসে তার/ নিষ্প্রাণ শরীর/ছিঁড়ে-ছিঁড়ে খায়।/ ঘুম ভেঙে সে প্রতিদিন ভাবে/ কেন একটুও রক্ত পড়ে না মাটিতে!’ নতুন কবিতা।