October 2, 2021

শ্রীজাত

কবিতার আড্ডাঘর: পর্ব ৮

এই কবিতাগুচ্ছের মধ্যে দিয়ে আসলে নিজের মৃত্যু এবং মৃত্যু-পরবর্তী পৃথিবীকে দেখতে পাওয়া যায়। কখনও স্বপ্নে, কখনও কল্পনায়, কখনও বাস্তবে। আশা-উজ্জ্বলতার কথা ছেড়ে আচমকা মৃত্যুর কথা কেন? আসলে চারপাশটা বর্তমানে এমনই হয়ে উঠেছে, মৃত্যুকে কিছুতেই আর অস্বীকার করা যাচ্ছে না।

অর্ঘ্যকমল মিত্র

সত্যজিতের সিনেমায় ‘সম্পাদনা’

‘…সত্যজিৎ রায় আধুনিকমনস্ক চলচ্চিত্র-নির্মাতা হলেও, ওঁর ছবিতে সম্পাদনার তাত্ত্বিক প্রয়োগ বা প্যাঁচ-পয়জার কখনওই চোখে পড়ে না। সরল cause and effect সম্পাদনার প্রয়োগই মূলত লক্ষণীয়। উনি বিশ্বাস করতেন দর্শক-অনুকূল চলচ্চিত্রে।’ সম্পাদকের চোখে সত্যজিৎ।

চন্দ্রিল ভট্টাচার্য

সামথিং সামথিং: পর্ব ১৬

‘আয়ুকে বিশ্বাস করে পোস্টাপিসে টাকা রাখলেন, ১০ বছর বাদে ডবল হবে আর আপনি উদযাপন-বিরিয়ানি সাঁটাবেন রায়তা সহ, ও হরি, হার্ট-বাবাজি পরের মঙ্গলবারেই চকিত ডিগবাজি খেয়ে চাকরি ছেড়ে দেশে চলে গেল, শত ভেন্টিলেটর বাগিয়েও ঘুলঘুলিবাচক রশ্মি এসে পড়ল না লাস্ট সিনে।’ বিশ্বাসের স্বরূপ।

কবীর চট্টোপাধ্যায়

গান্ধী ও একটি প্রশ্ন

‘আপনার মতাদর্শ ছিল, ভারতের অন্তরাত্মা সনাতন এবং অবিনশ্বর, ধর্মের রূপেই তাকে চিনতে হবে। অথচ ধর্মীয় আচার-ব্যবহারের থেকেই যখন উপদ্রব উপস্থিত হয়েছে, আপনি ‘ইতিহাস থেকে শিক্ষা নেওয়া দরকার, এই ব্যবহার উচিত নয়’ বলেই খানিক পাশ কাটিয়ে কঁহা কঁহা মুল্লুকে চলে গিয়েছেন।’ ভারতের অন্তরাত্মা ও গান্ধী।