nostalgia সম্বন্ধে খুঁজে পাওয়া লেখাগুলি

Representative Image
পবিত্র সরকার

তাঁহাদের কথা

‘‘হয়তো আমি না, ওই সময় আমাকে দিয়ে বলিয়ে নিল, ‘না মৌলবিছাব, আপনের লগে গেলে মুসলমানেরা আমারে কাইট্যা ফালাইব।’ মৌলবিসাব স্তব্ধ, সমস্ত ক্লাসও স্তব্ধ।  কয়েক সেকেন্ড পরে মৌলবিসাব দু-চোখ বিস্ফারিত করে বললেন, ‘তুই আমারে এত বড় একটা কথা কইলি বাবা!’’

Representative Image
অর্পণ গুপ্ত

শেষ নাহি যে…

‘জীবন যখন বারেবারে জীবনবিজ্ঞান বইয়ের পাতা খুলে মনে করিয়ে দিতে চাইছে, মানুষ আসলে, কোষ-কলার সমষ্টি, তাই মানুষ মরণশীল। ঠিক তখনই, একেবারে মোক্ষম সময়ে গ্যালিয়ানো সাহেবের সেই প্রথম চুমু আর ওয়াইনের দ্বিতীয় পেয়ালা হয়ে এলেন মেসি।’

Representative Image
শ্রীজাত

হিয়া টুপটাপ জিয়া নস্টাল : পর্ব ৪৪

‘ছাই রঙের এক চোখজ্বালানিয়া ধোঁয়া আমাদের উঠোন পার করে চলে যেত দূর-দূরান্তে। কখনও সকালে, কখনও সন্ধের মুখে। তার সঙ্গে মিশে যেত দূর কোনও কারখানার সাইরেনের আওয়াজ বা পাশের বাড়ির শাঁখ।’
‘হিয়া টুপটাপ জিয়া নস্টাল’। পর্ব ৪৪…

Birendrakrishna Bhadra
ভবেশ দাশ

অন্য বীরেন ভদ্র…

‘কলকাতা বেতারের (২৬ আগস্ট) আর বীরেন্দ্রকৃষ্ণের (৪ আগস্ট) জন্মমাস একই। হয়তো বেতারে কাজ করার একটা বাড়তি গৌরব নিয়েই বীরেন্দ্রকৃষ্ণ লিখে ফেলেছিলেন এই জমাটি নাটক। যে-নাটকে সংলাপের গাঁটে-গাঁটে রস উথলে উঠছে, সেই নাটক জমে যাবেই!…’ বীরেন্দ্রকৃষ্ণ ভদ্রর জন্মবার্ষিকীতে বিশেষ নিবন্ধ…

Representative Image
সার্থক রায়চৌধুরী

মশগুল : পর্ব ১৪

‘জীবনে আড্ডার জন্য কলকাতার শিরা-উপশিরা। মফস্‌সলের মুখ-পেট-নাভি। বর্ধমান, আসানসোল, শিলিগুড়ি, জলপাইগুড়ি, কোচবিহার হয়ে প্রায় তিব্বত অবধি যত পথ হেঁটেছি (ও দৌড়েছি), তা জুটলে হিউয়েন সাংকে চ্যালেঞ্জও করতে পারতাম। তবে যে ক’টা জায়গায় সবচেয়ে বেশি আড্ডা মেরেছি, তার মধ্যে অন্যতম হল এই ২৯ সি।’

addiction
পিনাকী ভট্টাচার্য

নেশা লাগিল…

‘ওপরে তাকালে এক শূন্য দৃষ্টি। ছেলেমেয়েরা এই চাপ থেকে পরিত্রাণ পেতে এক অদ্ভুত নেশায় আসক্ত হয়ে পড়ছে। ইস্কুলে লুকিয়ে চলে আসছে এক ট্যাবলেট-হ্যাপি পিল। খেলে মন তুরীয়ানন্দ আর চাপমুক্ত। সেই ট্যাবলেটের রেশ কমে যেতেই এক হতাশাবোধ, যুদ্ধে হারের গ্লানি।’

A Trumpet Player
দেবদীপ মুখোপাধ্যায়

গানপয়েন্ট

‘এই যে পৃথিবী থেকে পৃথিবীর জল অনন্ত ও আদিম, এই যে আমার বন্ধুপ্রিয় আলোমধুভ্রমর গান তোমার সামনে তখন আমি থাকি, তুমি দেখতে পাও। তুমি যখন দেখতে পাও না, তখনও আমি থাকি।’

Illustrated by Satyajit Ray
অভিজিৎ বসু

চা-স্পৃহ চাতক

‘লোককাহিনি অনুযায়ী এক চৈনিক পরিব্রাজক কোনও এক বনের মধ্যে দিনের শেষে বিশ্রামের সময়ে জল গরম করছিলেন, তখন গাছ থেকে কয়েকটি পাতা উড়ে এসে গরম জলে পড়ে। কিঞ্চিৎ ফোটার পর সেই জল রঙিন পানীয় চায়ে পরিণত হয়।’

Virat Kohli
স্বস্তিক চৌধুরী

বিরাট সাম্রাজ্য

তবু কেউ-কেউ আজও রুখে দাঁড়ায়।
কোহলি বহুবার বুঝিয়েছেন, ঘুরে দাঁড়ানোই ভাল। কিন্তু কিছু না-পাওয়া থাক আক্রমণের সম্মুখে বেয়নেট হয়ে। তীব্র রোদে একটু ছায়া হয়ে। না-ই বা হল সব পাওয়া। তবু সংগ্রহ করেছি কিছু খড়কুটো।