Literature সম্বন্ধে খুঁজে পাওয়া লেখাগুলি

Abanindranath Tagore
ছন্দম চক্রবর্তী

‘ছবি লেখেন ওবিন ঠাকুর’

‘অবনীন্দ্রনাথের অনুবাদে বিদেশি রচনাগুলো তাদের সাংস্কৃতিক পরিচয় থেকে বিচ্যুত হয়ে বাংলার গ্রামীণ জীবনের আখ্যান হয়ে ওঠে— লোককথার আদর্শে যে আখ্যানের কেন্দ্রে থাকে মানুষ ও মনুষ্যেতর প্রাণী।’
অবনীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জন্মবার্ষিকীতে বিশেষ নিবন্ধ…

Representative Image
অনল পাল

প্রমথ চৌধুরীর ভাষাতত্ত্ব

‘‘স্বভাবসিদ্ধ ঢঙে যেমন বাংলার সামাজিক ইতিহাসের একটা প্রবণতাকে চিনিয়ে দিয়েছিলেন, এখানে ধরিয়ে দিলেন তাঁর চৈতন্য নির্মাণে এবং হয়ে ওঠায় কৃষ্ণনগর ঠিক কতটা গুরুত্বপূর্ণ। কিন্তু তিনি কি শুধুই ‘কৃষ্ণনাগরিক’?’’
প্রমথ চৌধুরীর জন্মবার্ষিকীতে বিশেষ নিবন্ধ…

Manabendra Bandyopadhyay
ঈপ্সিতা হালদার

ভবিষ্যৎ ও পিছুটান

‘নয়ের দশকের লিটল ম্যাগাজিনগুলিতে ছাপা হওয়া গদ্যে লাতিন আমেরিকার  জাদুবাস্তবতার যে একধরনের ছায়া ও ছাপ দেখা যায়, সে নিয়ে আমরা কোনও আলোচনা করি না বটে, কিন্তু আজ মনে হয়, সেই ছাপ তৈরি হয়েছিল মানববাবুর অনুবাদে এই বিরাট লাতিন আমেরিকার সাহিত্য-সম্ভার বাংলা ভাষায় আমাদের কাছে  আসার গতিতে।’

Representative image of Poems
শ্রীজাত

শুধু কবিতার জন্য: পর্ব ৪৭

‘তরিবতের বিহনে মঞ্জরী/ বাগানে মন শুকিয়ে রাখে ভিজে…/ আমি তোমায় কথা-অবাক করি,/ তুমি আমার নিন্দে করোনি যে!/ শত্রু চায় ফুলের আমদানি/ পরাগ তার মাধুর্য বিকিয়ে/ শোধ করেছে বিষাদঋণখানি…/ সন্ধেবেলা কুহকে তার বিয়ে।’

Representative Image
অর্পণ ঘোষ

দেশ, বিচ্ছেদ, সীমান্ত

‘সিনেমা ও উপন্যাস মিলিয়ে আমরা দু’রকমের কারণে ‘বাড়ি থেকে পালিয়ে’ আসা দেখতে পাব; আপাতভাবে দুটো আলাদা হলেও, শেষপর্যন্ত দুই-ই গিয়ে দাঁড়ায় ছেড়ে আসার যন্ত্রনায়, যার মূলে রয়েছে ভয়, আতঙ্ক।’

Author Banaphool
শ্রুতি গোস্বামী

বনফুলের গল্পজগৎ

‘পরস্পরবিরোধিতা, বিপরীতধর্মী দুই প্রকৃতির টানাপোড়েন, সাদা-কালো-ধূসরের খেলা বনফুলের গল্পের ভরকেন্দ্র। একইসঙ্গে তা মানুষের নিষ্ঠুরতা আর মানুষের অসহায়তার গল্প।’

Representative Image
সোমক  রায়চৌধুরী

এই শহরে, এই বর্ষায়

‘অদিশ ভয়ঙ্কর ভেঙে পড়েছিল; কয়েকমাস রীতিমতো ডিপ্রেশনে চলে যায়। দু’চোখে অন্ধকার দেখে, এমনকী শিশুপুত্রকেও অবহেলা করতে শুরু করে। তার গুটিকয়েক বন্ধু , কলিগ এবং সায়নীদি পাশে না দাঁড়ালে কী যে হত সে-সময়ে…’

Srijato Poetry
শ্রীজাত

শুধু কবিতার জন্য: পর্ব ৪৬

‘ঢেউ ওঠে পাতা পাতা, বইয়ের দু’ধারে সাদা বালি/ তোমার কাগজ চেনে মৃদু বিষাদের কর্মখালি/ এদিকে যে-কোনও মর্মে যুগে যুগে ক্ষুব্ধ নেটিজেন।/ এরই মধ্যে, সে বালক, জানেমন, বহু রাস্তা পার/ সোনালি রাগের সুরে ঝলসে ওঠে ডুবন্ত সেতার!’

Nabarun Bhattachariya
সুমন্ত মুখোপাধ্যায়

নবারুণের স্টপওয়াচ

নবারুণ ওঁর লেখায়-কথায় বার বার ঘোষণা করে বলে গেছেন তিনি অতিবামপন্থী রাজনৈতিক বিশ্বাসে বিশ্বাসী এক অ্যাকটিভিস্ট। তাঁর লেখার মূল জোরের জায়গাই এই বিশ্বাসের জোর। মিথ্যে বিশ্বাস নয়, খাঁটি বিশ্বাস। বিশ্বাসের জোরেও কবিতা অনেক দূর উড়ে যেতে পারে।

Author Ngũgĩ wa Thiong’o’
অমৃতা সরকার

নতুন মহাকাব্যের ঘ্রাণ

‘গুগি বলে ওঠেন, দুনিয়ার নিয়ম সব কাজ সবাই করবে, কাজের কোনও নারী/পুরুষ হয় না— এটাই আদি এবং এটাই অন্ত। পুরুষ হওয়ার পরেও গুগি নারীকে দেখতে জানেন, তাই গুগি অনায়াসে বলে চলেন নারীকে।’  

Maxim Gorky
প্রবুদ্ধ ঘোষ

গোর্কি, মানুষ, বিদ্রোহ

‘মানবসভ্যতার ইতিহাসে শ্রম আদি-অকৃত্রিম— অথচ শ্রমজীবীরা অবহেলিত। যারা শাসন আর শোষণ করে এবং শিল্প-সাহিত্যের প্রতর্ক ঠিক ক’রে দেয়, তাদের প্রতিস্পর্ধী হয়ে লেখকেরা এঁদের আকাঙ্ক্ষা, সুখ-দুঃখ, উত্তরণকে মূল বিষয় করে তুলবেন— ম্যাক্সিম গোর্কির সাহিত্যভাবনা ছিল এরকম।’

Professor Shanku
স্বস্তিক চৌধুরী

শঙ্কুকে খোলা চিঠি

‘প্রশ্ন জাগে, শিশুর জন্য আদৌ বাসযোগ্য এই পৃথিবী? এ-দুঃস্বপ্নের অভিঘাত যে মহাভারতের জৃম্ভণাস্ত্রের চেয়েও বেশি জোরালো। এর কোনও অ্যান্টিডোট কি আপনি তৈরি করেছেন? যাতে প্রতিটা শিশু শান্তিতে ঘুমোতে পারে। প্রতিটা সকাল যাতে হয়ে ওঠে রঙিন।’