Kolkata সম্বন্ধে খুঁজে পাওয়া লেখাগুলি

Book Cover
পারঙ্গমা সেন সাহা

পুজো, হুজুগ, সচেতনতা

‘পুজো বাঙালির নস্টালজিয়া, এই হুজুগে মাততে বাঙালি ভালবাসে। আর সেই সুযোগে বইপাড়ায় হু-হু করে বিকোয় পুজো বিষয়ক ভাল-মাঝারি-মন্দ সবরকমের বই, সোশ্যাল মিডিয়ায় থিকথিক করে মিথ্যে বা অর্ধ সত্য পোস্ট। উক্ত বইটিও লেখকের কলকাতার পুজোকে ঘিরে আপ্লুত আবেগের অসংলগ্ন প্রকাশ।’

মৃদুল দাশগুপ্ত

সংবদ মূলত কাব্য: পর্ব ২১

প্রণবেন্দু দাশগুপ্ত ‘জলপাই কাঠের এসরাজ’ বইটির কবিতাগুলি নিয়ে বেশ বুঝিয়েছিলেন, আমাকে আপন পথটি বেছে নিতে হবে। নানা ধরনের ব‍্যাপারে আমাকে সতর্কই করেছিলেন তিনি। তাঁর এসব কথা আমার দারুণ লেগেছিল। সে-সময়ে বিস্তর ভেবেছি।
সংবাদ মূলত কাব্য। পর্ব ২০

Arun Nag
ডাকবাংলা.কম

সাক্ষাৎকার: অরুণ নাগ

‘যে-বিষয় নিয়ে বইটা লেখা, যে-সময়ের কথা বলা, সে-সময়ে কিংবা তার আগে-পরে কি এ-বিষয়— নেশা বা রান্না-খাওয়া ইত্যাদি নিয়ে কেউ লিখেছেন? কেউ লেখেননি। যাঁর যেটা ইচ্ছে হয়, সেটা নিয়ে তিনি চর্চা করেন। এখন সেটা ধ্রুপদী ইতিহাসের তকমা পাবে কি না, সে-তো পাঠক বলবেন!’
সাক্ষাৎকার। অরুণ নাগ   

Representative Image
গৌতমকুমার দে

ফিলাটেলির হাট

‘বেচাকেনার এই হাটে ছিল কিছু স্বতন্ত্র স্থানমাহাত্ম্যও। যেমন ‘বটতলা’, ‘চায়ের দোকান’, ‘গাছতলা’, ‘রেলনীড়’ ‘এটিএম’ নাম উচ্চারণের সঙ্গে-সঙ্গে হাটে নিয়মিত আগত মানুষটি বুঝে যেতেন সুনির্দিষ্টভাবে কোন জায়গার কথা বলতে চাইছেন বক্তা। এগুলো ছিল কোডনেমের মতন।’
বিশ্ব ডাক দিবসে বিশেষ নিবন্ধ…

Pratima Visarjan_Gaganendranath Tagore_Feature Image
অভীক মজুমদার

আলো-আঁধারের রূপকার

‘ছবিটি উল্লম্বভাবে তিনটি স্তরকে স্পর্শ করে আছে। প্রথমটি মাটি বা জমি। তারই সম্প্রসারণে জনতা এবং দেবীমূর্তি। অন্ধকার থেকে আলোর বৃত্ত এবং অবয়বের স্পষ্টতা। তারপর, আধো আলো-আঁধারিতে দ্বিতল-ত্রিতল বাড়ি এবং বারান্দায় দাঁড়ানো নারীমূর্তি। তারপর, তৃতীয় স্তরে চাঁদ-সহ আকাশ।’

প্রচেত গুপ্ত

উল্টো পুজো

আমাদের একটু অন্যরকম ইচ্ছে ছিল। এখন ভাবলে হয়তো ছেলেমানুষিই মনে হয়। তখন ক্লাস টেন হবে, সে-বয়সে হয়তো এমন হয়। আমাদের ইচ্ছে ছিল, আমরা একটু উল্টোদিকে উৎসব কাটাব। এমন জায়গায় যাব, যেখানে পুজোর চিহ্নমাত্র নেই। সেটা কোথায়? গ্রাম? না, তা মোটেই নয়। গ্রামের পুজোও তো দ্রষ্টব্য। আমরা কলকাতার মধ্যেই এমন জায়গায় যাব, যেখানে পুজোর নামগন্ধ থাকবে না।

Representative Image
সঞ্চারী মুখোপাধ্যায়

কলকাতার পাতাল প্রবেশ

‘জানা গেল মাটির তলা দিয়ে ট্রেন যাবে, তারই প্রস্তুতি শুরু হবে। বলে কী! আমার ছোট্ট ব্রেনে নানারকম প্রশ্ন উদিত হতে থাকল। দিব্যি মাটির ওপর দিয়ে লোকজন যাচ্ছে, বাস-ট্রাম দৌড়চ্ছে, বাবা অফিস যাচ্ছে সেইসব চড়ে, তা হলে খামখা মাটির তলা দিয়ে ট্রেন যাবে কেন? কী করেই-বা?’

Sangbad-Muloto-Kabya-EP18-featured-image
মৃদুল দাশগুপ্ত

সংবাদ মূলত কাব্য: পর্ব ১৮

‘মনে পড়ছে এখনও টেরাকোটার কাজ করেন এমনই শিল্পী পরিবারগুলিতে গিয়েছিলাম মাস্টারমশাইয়ের সঙ্গে। দু-এক বছর ঘুরতে, মাস্টারমশাই লাজুক ভঙ্গিতে দিয়েছিলেন তাঁর একমাত্র কবিতার পুস্তিকাটি। ছাত্র বয়সে লিখতেন কবিতা। তখন আমি সদ‍্যতরুণ, সে-পুস্তিকা পড়েছিলাম। কিচ্ছুটি হয়নি।’

Cabin
ডাকবাংলা.কম

চোখ-কান খোলা: পর্ব ১২

‘ক্রীড়া থেকে বিনোদন, রাজনীতি থেকে সমাজ— চায়ের পর চায়ে সেখানে ভেসে উঠছে তীক্ষ্ণ, তির্যক টিপ্পনীমালা। নামেই ‘রেস্টুরেন্ট’, পাওয়া যায় মেরেকেটে টোস্ট-অমলেট-চা। যে-ছেলেটি বা মেয়েটি বার্গার বা স্যান্ডউইচ চায়, সে কি আসবে এই রং-চটা ‘ঐতিহ্য’ সামলাতে?’

Wazed Ali Sah
স্বস্তিক চৌধুরী

নবাবি কলকাতা

‘১৮৫৬ সালের মে মাসে কলকাতার নদীতীরে নোঙর করল জেনারেল ম্যাকলিওড নামে এক বিলাসবহুল তরী। আরোহী অওয়াধের শেষ নবাব ওয়াজিদ আলী শাহ্‌। ব্রিটিশ ভারতের গভর্নর জেনারেল লর্ড ডালহৌসির ঔপনিবেশিক উচ্চাকাঙ্ক্ষার বলি হয়ে প্রায় ৯ বছরের রাজ্যপাট চুকিয়ে বিদ্ধস্ত সম্রাট এসে পৌঁছলেন গঙ্গাতীরে।’

অনিল আচার্য

মশগুল : পর্ব ১৬

“এবার এল সাতের দশকের অভিঘাত। এল বসন্তের বজ্রনির্ঘোষ। ‘অনুষ্টুপ’-এর নতুন সাপ্তাহিক আড্ডাস্থল হল পাইকপাড়া… ‘অনুষ্টুপ’-এর নিজস্ব কার্যালয় হল ’৮০-’৮১ সালে। ২-ই নবীন কুণ্ডু লেন। সেখানে বসত নিয়মিত আড্ডা। গল্পকার ও কবিরা নিয়মিত আড্ডা বসাতেন।”

Fidel Castro
সম্প্রীতি চক্রবর্তী

কাস্ত্রো-শাস্ত্র

‘লাতিন আমেরিকা, আফ্রিকা বা ভারতের মতো তৃতীয় বিশ্বের দেশগুলির কাছে কাস্ত্রো কিন্তু সবসময় প্রবল অনুপ্রেরণার। যদিও এই ‘তৃতীয় বিশ্ব’ শব্দটি নিয়ে ফিদেলের প্রবল আপত্তি ছিল। ১৯৭৩-এর জোটনিরপেক্ষ সম্মেলনে এসে তিনি তৃতীয় বিশ্বের নিরপেক্ষতা নিয়ে প্রশ্ন তোলেন।’ ফিদেল কাস্ত্রোর জন্মদিনে বিশেষ নিবন্ধ…