

অজানা ‘রক্তকরবী’
‘আমরা জানি, ‘রক্তকরবী’র শতবর্ষ চলছে, এই নিয়ে হইচই চারিদিকে। কিন্তু নাটকটির রচনা, প্রকাশকালের সময়-সারণী বলে, ১৩২৩ সালের এমনই এক বৈশাখ মাসে শিলং-এর জিৎভূম-এ ‘রক্তকরবী’ লেখা শুরু করেন রবীন্দ্রনাথ।’
‘আমরা জানি, ‘রক্তকরবী’র শতবর্ষ চলছে, এই নিয়ে হইচই চারিদিকে। কিন্তু নাটকটির রচনা, প্রকাশকালের সময়-সারণী বলে, ১৩২৩ সালের এমনই এক বৈশাখ মাসে শিলং-এর জিৎভূম-এ ‘রক্তকরবী’ লেখা শুরু করেন রবীন্দ্রনাথ।’
‘খাবারের প্রতি সংযম রেখে এবং ডায়েট করে করে যাঁরা ক্লান্ত হয়ে পড়েছেন, তাঁদের হাসিমুখে বেঁচে থাকার জন্য ফি-বছর, ৬ মে তারিখে সারা বিশ্বে পালিত হওয়া ‘নো ডায়েট ডে’-র মূল্য অপরিসীম।’
‘অভিমানে ঘর ছেড়েছিলেন একদিন। অভিভাবকদের কাছে একটা অভিধান আর বালির কাগজের খাতার বদলে এক্সারসাইজ বুক চেয়েও না পাওয়ায় বাড়ি ছেড়ে চলে গেলেন হাওড়া স্টেশনে। দু’দিন স্টেশনেই থেকে চড়ে বসলেন দূরপাল্লার ট্রেনে।’
অশোক মিত্র বললে শুধু কবিতা আর কবিতা-ই তো নয়। তাঁর অর্থনীতি চর্চাও একটা বড় বিষয়। কিন্তু রাজনৈতিক অর্থনীতির প্রতি তাঁর অনুরাগ ক্রমশ তাঁকে দূরবর্তী করেছে বিশ শতকের শেষ কয়েক দশকের ‘বিশুদ্ধ’ অর্থনীতি চর্চা থেকে। অশোক মিত্রর মৃত্যুদিনে বিশেষ নিবন্ধ…
‘‘প্রবাসী’ শুরু হয়েছিল বিশেষ একটা সামগ্রিক আদর্শ নিয়ে, কিন্তু পরের দিকে, বিশেষ করে প্রথম বিশ্বযুদ্ধের আশপাশে তা হয়ে উঠছিল ‘বিচিত্রবিষয়ক প্রবন্ধে পূর্ণ’ একটি পত্রিকামাত্র। তাই কি রবীন্দ্রনাথের এই সরে আসা?’
‘লিওনার্দো দ্য ভিঞ্চি এবং উইলিয়ম শেক্সপিয়র জন্মেছেন এই বৈশাখেই। লিওনার্দো তো দেখেশুনে পয়লা বৈশাখ, কেননা পৃথিবীর পয়লা নম্বর শিল্পী জন্মানোর জন্য আর কোন তারিখই বা বেছে নিতেন!’
‘সোমবার শুরুর আগে এখন আর বোরোলিনের সংসার শুনি না, চিত্রহার-ও দেখি না। কোকিলের সুরে আর ঘুম ভাঙে না। বরং ভোররাতের ঘুম কোলবালিশে সকাল পেরিয়ে যায়। শোনার জায়গা দখল করে নেয় কখনও শংকর, কখনও প্রফুল্ল রায়।’
‘শতবর্ষ আগের ‘পূরবী’ তাই যতটা রবীন্দ্রনাথের, ততটাই বিজয়ারও। ভিক্তোরিয়া ওকাম্পোর কি? ওকাম্পোর সন্ধানে গত শতবর্ষ জুড়েই তো ফিরেছেন রবীন্দ্র-জিজ্ঞাসুরা, তবু ওকাম্পো আর বিজয়া কি পুরোপুরি এক?’
‘একটি মিনি পত্রিকা বিজ্ঞাপন করেছিল, ‘দাম বেড়েছে চিনির/ দাম বাড়েনি মিনির।’ আর একটি মিনি পত্রিকার বিজ্ঞাপন ছিল, ‘এক প্যাকেট সিগারেটের চেয়ে সস্তা।’’
‘বাংলা পত্রিকার জগতে বেশ কিছু, যাকে বলে, ব্রেক এনেছিলেন শ্যামল গঙ্গোপাধ্যায়। পার্ক স্ট্রিট অঞ্চলে প্রতি রবিবার বেশ কয়েকটা জায়গায় নিলাম হত, যাকে বলে অকশন হাউস। একদিন শ্যামলদা বললেন, দেখে আয় তো কী ব্যাপার।’
‘হিমানীশ গোস্বামী ছিলেন স্বঘোষিত ‘মার্ক্সিস্ট’। তবে কার্ল মার্ক্স না, গ্রাউচো মার্ক্স। আমেরিকার ওই গুঁফো কমেডিয়ান তাঁর চার ভাই হার্পো, চিকো, জিপো আর গামোর সঙ্গে মিলে অসম্ভব মজার সব সিনেমা করেছেন।’
‘যে-যে প্রয়োজনে আমরা অভিধান দেখি তা ‘বিনা বাহুল্যে সাধিত’ করাটাও তাঁর উদ্দেশ্য ছিল। সেই সঙ্গে চেষ্টা করেছেন যাদের মাতৃভাষা বাংলা নয়, বা যারা আধুনিক চলিত ভাষা সম্পর্কে ততটা পরিচিত নয় তারাও যাতে এই অভিধান কাজে লাগাতে পারে।’
This Website comprises copyrighted materials. You may not copy, distribute, reuse, publish or use the content, images, audio and video or any part of them in any way whatsoever.
©2025 Copyright: Vision3 Global Pvt. Ltd.