পত্রিকা

হা মোর ইস্টবেঙ্গল!

‘ইস্টবেঙ্গলের ক্ষেত্রে চোখে রাখার বিষয় গত কুড়ি বছরের দুঃখজনক রেকর্ড। জাতীয় পর্যায়ে লিগের দিক থেকে দেখতে গেলে শেষ খেতাব ২০০৩-০৪ মরসুমে।’

‘খগম’: ছোটগল্প থেকে রূপন্যাস

‘সত্যজিৎ বাবু নিজে চিত্র-পরিচালক, চিত্রশিল্পী; অর্থাৎ মূলত দৃশ্য-মাধ্যমের মানুষ হওয়ার ফলে তাঁর সমস্ত লেখার মধ্যেই দৃশ্যপট রচনার উপাদান প্রচুর । তাঁর লেখাটা পড়তে পড়তে চোখ বুঝলেই একটা ছবি ভেসে ওঠে ।’

শ্রীজাত

কবির সঙ্গে দেখা: পর্ব ২৩

দেবারতি মিত্রর মতো শক্তিশালী কবি বাংলা সাহিত্যে খুব কমই আছেন। তাঁর কবিতার আশ্চর্য চলন তাক লাগিয়ে দেয় পাঠককে। তাঁর কবিতা নিয়মমাফিক অন্তের দিকে যায় না। অপূর্ণ থেকে শেষ হয়ে যায়। কিন্তু সেই অপূর্ণতার প্রাপ্তি অশেষ। আর তাঁর উপমাগুলি তারঁই মতো অনুপমা।

গামা বেড়াল: পর্ব ৩

‘আজকাল রোজ রাতে ঘটছে গামা-বেড়ালের হানা। মাঝে মাঝেই ওর ‘আঁও আঁও’ তর্জন প্রমাণ করে, ব্যাটা জান লড়াচ্ছে কোনো অনিবার্য সংঘর্ষে।’

ভূমিকন্যা

‘বুড়ির চেয়েও সারণ্যের ওপর যেন বেশি বিরক্ত হয়ে মায়া যেটা বলল, তার অর্থ মোষের সামনে বাঁশি বাজানো বৃথা এটা তার এতদিনে বোঝা উচিত ছিল। ‘

চন্দ্রিল ভট্টাচার্য

সামথিং সামথিং: পর্ব ৩৯

‘সন্দেহ নেই যে ক্ষমতার কাছাকাছি থাকতে থাকতে বা ক্ষমতা ভোগ করতে-করতে অনুভূতি ভোঁতা হয়ে যায় এবং মারতে খুব ভাল লাগে, এবং সেই ঔদ্ধত্য ও ধর্ষকাম সাদা-কালো নির্বিশেষে চারিয়ে যায়।’

ম্যাকি : পর্ব ২৪

‘মানুষ চায় একটা অনন্ত অরগ্যাজম। একটা উত্তেজিত স্টেটে নিয়ে গিয়ে ল্যাচ করে যাওয়া। শরীরের সব রক্ত ছুটবে যেন one way street। বছরের প্রতিদিনই দুর্গা পুজো! লুপ (সপ্তমী, অষ্টমী, নবমী)! যদিও পুরোটাই শারীরিক কিন্তু বলবে মনটা চাঙ্গা লাগছে।’

অনুপম রায়

সং স্টোরি শর্ট: পর্ব ১

কখনও ইচ্ছে করে ওঠে কয়েক লাইন লিখতে, কখনও কঠিন সফটওয়্যারের সমস্যার মধ্যে হঠাৎ কোনও সুর বিদ্যুতের মতো সেঁধিয়ে যায় মাথায়। নিশির ডাকের মতো গান টেনে নিয়ে যায় তৈরি হওয়ার আশায়। কোন রোদ, কোন বৃষ্টি, কোন অঙ্ক গান তৈরি করিয়ে নেয়, সে সব গপ্পোই এখানে। এই বসন্তে শ্রাবণের গল্প।

পম্পা বিশ্বাস

গামা বেড়াল : পর্ব ২

‘চৌকাঠের সামনে পাপোশ করে রাখা চটের বস্তাটা বাঁ-হাতে নিয়েই ঝাঁপিয়েছিল। ডান হাত দিয়ে চেপে ধরেছে ওটার ঘাড়। প্রাণীটা এবার মানিপেনিকে ছেড়ে থাবা চালিয়েছে পদ্মকে।’

কুণাল সরকার

আদি-অন্তের কথোপকথন: পর্ব ১

তিনি কর্কট রোগের আত্মচরিত লিখে পুলিৎজার পুরস্কার পেয়েছেন। তিনি কেবল রোগ সারিয়ে ক্ষাaন্ত নন। তিনি রোগের বীজকে সমূলে নষ্ট করতে বদ্ধ পরিকর। প্রতি অঙ্গ-প্রত্যঙ্গকে কেবল নয়, তার ভেতরের সূক্ষ্মাতিসূক্ষ্ম কোষ ভেদ করে জেনে নিতে চান উৎস। সেই সব ভাবনার আলোচনা।

চন্দ্রিল ভট্টাচার্য

এক শালিক: পর্ব ২৯

অভিনেতা বা খেলোয়াড়দের আমরা আপনজনের মতো ভালবাসি কেন? এঁরা বীর ও সফল, তাই সহজে আমাদের মুগ্ধ করেন?এঁরা হেরে গেলে এঁদের মধ্যে আমরা নিজেদের দেখতে পাই? না, আসলে সব পেরিয়ে, এঁরা আমাদের বন্ধু। বহু একঘেয়ে মুহূর্তকে উত্তেজক করে তোলার সঙ্গী।

আদিদেব মুখোপাধ্যায়

মেঘমুক্ত আকাশের তলায় ভ্রমণ

‘সূর্যের সঙ্গে বনিবনা হল না বলেই তো/ রাত্রি আমার প্রিয় হয়ে উঠল, একাধারে/ সে প্রেমিকা, জল্লাদ, অপমানিতা— হামা দিয়ে/ কাছে এগিয়ে আসে, হাঁটু ঘষে মেঝেয়/ আর প্রার্থনা করে— ‘আরও চাবুক, প্রিয়তম’,/ আমাকেও মাঝে মাঝে বেঁধে রাখে, উফ…’ নতুন কবিতা।