

সামথিং সামথিং : পর্ব ৪১
‘সোজা কথায় প্রতিভাকেও এখন নির্মাণ করা যাচ্ছে, এতে কিছু মানুষের আঁতে লেগেছে ঠিকই। দুশ্চিন্তাও জেগেছে: যদি অ্যাপ এসে ভাল কবিতা লিখতে শুরু করে, তাহলে কবিদের কী হবে?’ এআই-ভীতি।
‘সোজা কথায় প্রতিভাকেও এখন নির্মাণ করা যাচ্ছে, এতে কিছু মানুষের আঁতে লেগেছে ঠিকই। দুশ্চিন্তাও জেগেছে: যদি অ্যাপ এসে ভাল কবিতা লিখতে শুরু করে, তাহলে কবিদের কী হবে?’ এআই-ভীতি।
‘কোনও বিশাল কিছু আমাদের করার নেই। আমাদের ইলেকট্রিসিটিতে ভক্তি নেই, ব্যাটারিতে ভক্তি নেই, ফোটনে ভক্তি নেই, কোয়ান্টাম কম্পিউটিং-এ ভক্তি নেই, আমরা মেশিনের জাত। চুপচাপ নিজের কাজ নিজে করি।’ ম্যাকির ভক্তির ধারণা।
‘আমার সৌভাগ্য যে আমার সঙ্গে সাহির লুধিয়ানভীর খুবই ভাল আলাপ ছিল। আমার সৌভাগ্য যে আমি ওঁর নিজের মুখে শুনেছি, ওঁর কবিতা, ওঁর বিশ্বাস এবং ওঁর গজলের নিখুঁত প্রকরণ সম্পর্কে কথাবার্তা।’ সাহির লুধিয়ানভীর শতবর্ষে তাঁকে নিয়ে স্মৃতিচারণ।
‘মাইক্রো জেরক্স টুকলিবাজদের অনেক হ্যাপা কমিয়ে দিল, বই-খাতারাও আকছার ছেঁড়াছেঁড়ির যন্ত্রণা থেকে মুক্তি পেল। অন্যদিকে পরীক্ষার মরশুমে পাড়ায়-পাড়ায় জেরক্সের দোকান হয়ে উঠল মাইক্রো জেরক্সের মেগা-হাট।’ টোকাটুকির সাতসতেরো।
‘আমি তাকিয়ে থাকলাম কিছুক্ষণ, তারপর হাত রাখলাম অসংখ্য ছিদ্রে ভরা সেই সাদা পাতার উপর। এই তাহলে আমার কবিতা? কত-কত মানুষের কাছে আমার লেখার চেহারা তাহলে এই? অথচ তার শরীর স্পর্শ করেও তাকে আমি চিনতে পারছি না, বুঝতে পারছি না।’ কবিতার রহস্য।
কেরালায় এক যুবকের সমাধিফলকে একটি কিউআর কোড দেওয়া রয়েছে। সেটিকে স্ক্যান করলে একটি ওয়েবসাইটে যুবকের জীবন্ত মুহূর্তের অনেক কিছু রয়েছে। বিদেশে এখন সমাধিতে কিউআর কোডের চল শুরু হয়েছে। সময়ের সঙ্গে নতুন এবং পুরনোকে সংরক্ষণের প্রচেষ্টা।
‘অন্ধকার সিঁড়িগুলো অনেকটা নীচে নেমে এসে মাটির তলার একটা করিডোরে মিশেছে। এখন সেই করিডোর ধরে এগিয়ে চলেছেন দু’জন অন্ধকারের অভিযাত্রী। কিশিমোতোর হাতে ধরা টর্চের আলোটুকুই তাঁদের কাছে এখন অন্ধের যষ্ঠি।’
‘এই প্রথম ওর গলায় একটু ক্লান্তি টের পেলাম। সেই খেলা, একবারই দেখেছিলাম। আর দেখিনি। লোকটা কী করে, কোথায় থাকে, আমার সঙ্গেই বা কেন কথা বলে, এর একটারও উত্তর আমার কাছে নেই।’ অপরিচিতের সঙ্গ।
‘অপর্ণার গানের গলা ভাল। পাশের সেক্টরগুলোতেও অনুষ্ঠানে ট্র্যাক বাজিয়ে গান গায়। নিজের ইউটিউব চ্যানেলও আছে। যাকে বলে, ‘লোকাল সেলেব্রিটি’। সেই সূত্রেও কিছু অবাঙালি বন্ধুও এসেছে। রজত দরজার দিকে তাকিয়ে ছিল।’ নতুন গল্প।
‘‘পাঙ্ক’ শব্দের একটি অর্থ গুন্ডা বা বদমাইশ হলেও, অনেক পাঙ্ক-ই তা নন। পশ্চিমে, হিপিদের ছুটি হওয়ার সময়ে, যে পাঙ্ক ‘সাব-কালচার’ মানুষের মনোজগতে তাঁবু খাটিয়ে বসে পড়ে, সেটি অ্যানার্কিস্ট চিন্তাভাবনার চারণভূমি।’ সোলার পাঙ্ক নিয়ে মনোজ্ঞ নিবন্ধ।
ভিনসেন্ট ভ্যানগখ এক মধুর বিষাদ। তাঁর জীবন যেমন বেদনা জাগায়, তেমনি কাজ পূর্ণ করে জীবনপাত্র। ভিনসেন্ট জীবনের শেষ দেড় মাস যে গ্রামে কাটিয়েছিলেন, অভে-সু-ওয়াজ, যা একশো বছর পরেও নিটোল, সেই পীঠস্থানে পুণ্য অর্জনের আখ্যান।
‘কোনও বাষ্পাকুল রূপকথা না শুনিয়ে, ছবিটা বলে, লিখনপ্রয়াস আর ফোটোগ্রাফ দিয়ে মানুষের এই সমুদ্রের ধারে বালির বাঁধ তৈরির প্রক্রিয়ার কিছু তিক্ত হাসি ও কিছু অশ্রুফোঁটা প্রাপ্য।’ সমালোচনা।
This Website comprises copyrighted materials. You may not copy, distribute, reuse, publish or use the content, images, audio and video or any part of them in any way whatsoever.
©2025 Copyright: Vision3 Global Pvt. Ltd.