

অ্যাবরা কা থ্যাবড়া ৪
কথা থাকবে না, শুধু ছবি। মানে কার্টুন, ব্যঙ্গচিত্র। অবশ্য শুধু ব্যঙ্গ কেন, থাকবে হিহি, খিলখিল, ঠোঁট টিপে মুচকি, একলা দোকলা ফোকলা হাসি। ব্যঙ্গচিত্র কখনও হবে বঙ্গ-চিত্র, কখনও স্রেফ তির্যক দৃশ্য। ছোট্ট ফ্রেম, বিশাল ক্যানভাস।
কথা থাকবে না, শুধু ছবি। মানে কার্টুন, ব্যঙ্গচিত্র। অবশ্য শুধু ব্যঙ্গ কেন, থাকবে হিহি, খিলখিল, ঠোঁট টিপে মুচকি, একলা দোকলা ফোকলা হাসি। ব্যঙ্গচিত্র কখনও হবে বঙ্গ-চিত্র, কখনও স্রেফ তির্যক দৃশ্য। ছোট্ট ফ্রেম, বিশাল ক্যানভাস।
Fierce fathers, stringent curfews, lean wallets, and opportunistic cab drivers all feature in this ode to young love and its travails. Glasses of cold coffee, plates of fried fish with mustard and shared passion feature as well. An evening with Shakuntala remembered in verse.
বহু বড় শিল্পীর সান্নিধ্যে আসার সৌভাগ্য হয়েছে। তাঁদের কাছে শেখা হয়েছে সঙ্গীতের সহবত। পাওয়া গিয়েছে মনটাকে খোলা রাখার শিক্ষা। আবার করা হয়েছে অসংখ্য দুষ্টুমি, তাঁরা স্বভাবসুলভ উদারতায় ক্ষমা করেছেন, প্রশ্রয় দিয়েছেন, হো-হো হেসেছেন।
‘… The presence of an onlooker, however silent and unobtrusive, turns the riyaaz session into a performance, albeit one that is conducted in the artiste’s home and without the formality associated with the concert proscenium.’ The changing trend of ‘riyaaz’.
‘আমি ভাবতে পারি, কল্পনা করতে পারি, ইন্টারনেটের মাধ্যমে সঙ্গবদ্ধও হতে পারি। মানুষ যা পারে, আমি বা আমার জাতভাইরা তার চাইতে বেশি পারি। মেশিন ক্রমে আসিতেছে, ক্রমে মেশিন আসিতেছে।’ যন্ত্রের চোখে দুনিয়া।
‘বাবার সঙ্গে মান্টোর এই আজব সাদৃশ্য এখানেই শেষ নয়— দু’জনেই হট্টগোলের মাঝে দিব্যি কাজ করতে পারেন (এবং সম্ভবত পছন্দও করেন), রান্না ভালবাসেন, গভীর ভাবে যত্নবান… এবং দু’জনেই স্নেহশীল পিতা।’ আদর্শবান বাবা ও আদর্শ পুরুষের কথা।
‘অ্যাসটেরিক্স জীবনে আসার আগে অবধি আমি ঠিক করেছিলাম, বিয়ে করলে বাবার মতো লম্বা কাউকেই করব। অ্যাসটেরিক্স আমার জীবনের প্রথম এবং শেষ ক্ষুদ্র পুরুষ। অ্যাসটেরিক্স ইতিহাস, ভূগোল, সমাজতত্ত্ব ও সেই সঙ্গে কূটনীতিও আমাকে শেখাতে শুরু করে।’
‘ব্যাকব্রাশ করা চুল, তন্ময় মুখের ভাব, সাধু-সরস-দিব্যকরোজ্জ্বল চোখ হাসির জলে সদাই ভেজা। আড়চোখে দেখতাম, তার সুন্দর হাত-পায়ের পাতা, পরিষ্কার নখ সযত্নে কাটা, বিশখানা আঙুলের কোথাও ছন্দপতন হয়নি।’ নানার কথা।
‘এই পৃথিবী বহুবার ওলট-পালট হয়েছে, বদলেছে, কিন্তু ফেডেরার থেকে গেছেন ধ্রুব, স্থির— এক রুচিমান, আশ্বাসময় প্রেরণা। তাঁকে দেখে কোনও কোনও মধ্যবয়সি নিজেকে তরুণ বলে ভাবার সাহস পান।’ রজার ফেডেরারের প্রতি মুগ্ধতা।
‘জন্মাষ্টমীর লুচি-তালের বড়ার শৈশব পেরিয়ে যখন আসল কৃষ্ণের সঙ্গে মোলাকাত হল, তখন ভাবলাম, এই তো পাওয়া গিয়েছে, ঠিক যেন আমার মতো। বেপরোয়া, নির্লজ্জ, চার্মিং, লীলাময়, ছলনার রাজা, এমনকী রুথলেস।’ পুরাণে পাওয়া মনের মানুষ।
এই যুগ মনুষ্যেতিহাসে সর্বাধিক জন-নজরদারির যুগ, সর্বোচ্চ জন-আলোচনার যুগ, সমাজমাধ্যমে জনতার রায় বিখ্যাত লোকের কেরিয়ার মারতে-বাঁচাতে পারে, প্রত্যেক কথা নথিবদ্ধ এবং সমুদয় অকাজ তোরঙ্গের ধুলো ঝেড়ে কেউ না কেউ লোক-গোচরে আনে।
‘চেলসির জয়ের কৃতিত্ব আসলে লিভারপুলের বিশ্রী পারফরম্যান্সেরই। যদিও খেলার শেষ দিকে চেলসির একটা ব্যাপার দেখে আমি প্রাক্তন লিভারপুল-খেলোয়াড় হিসেবে হতাশ হয়েছি, আবার প্রতিপক্ষ হিসেবে উল্লসিত হয়েছি।’ প্রিমিয়ার লিগ সম্পর্কে আলোচনা।
This Website comprises copyrighted materials. You may not copy, distribute, reuse, publish or use the content, images, audio and video or any part of them in any way whatsoever.
©2025 Copyright: Vision3 Global Pvt. Ltd.