

গুগাবাবা ও খেরোর খাতা
সত্যজিৎ রায় যে ভীষণ নিখুঁত ছিলেন সিনেমার ব্যাপারে তা আমাদের জানা। কিন্তু কতটা, তা খেরোর খাতার খুঁটিনাটি দেখলে টের পাওয়া যায়। পাওয়া যায় নানা মজার তথ্যও। এই খেরোর খাতা এখন একুশ শতকের ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মে সবার হাতের নাগালে।
সত্যজিৎ রায় যে ভীষণ নিখুঁত ছিলেন সিনেমার ব্যাপারে তা আমাদের জানা। কিন্তু কতটা, তা খেরোর খাতার খুঁটিনাটি দেখলে টের পাওয়া যায়। পাওয়া যায় নানা মজার তথ্যও। এই খেরোর খাতা এখন একুশ শতকের ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মে সবার হাতের নাগালে।
‘…তিন চাকার রিকশাগুলো এখন প্রায় উঠে গেছে। তার বদলে এসেছে টোটো। গরুর গাড়ি আর এবড়ো-খেবড়ো রাস্তায় ঝুরঝুরে রিকশার আওয়াজ আমাদের ছেলেবেলা জুড়ে রয়ে গেছে। অঙ্কের কড়া মাস্টারমশাই জলে-ঝড়ে হাজির হতেন একটা যত্নে রাখা সাইকেল নিয়ে। সেই অনভিপ্রেত সাইকেলের চাকার কটকট আওয়াজ আমার সব আশায় জল ঢেলে দিত।’ শান্তিনিকেতনের শব্দেরা।
‘যদু: ইন্ডিয়ার তুলনাটা বাড়াবাড়ি না? এখানে তো মেয়েরা মডেলিং করছে, মামলা করছে, ডিভোর্স করছে…’
‘নীতা: আমি পারছি, দেশের অনেক জায়গাতেই অনেকে পারে না। আর, মেয়েদের গুলি করে মারছে না বটে, কিন্তু পণ না দিলে পুড়িয়ে মারছে। মেয়েরা জন্মানোমাত্র জ্যান্ত পুঁতছে…’
সব দেশেই নাকি তালিবান?
‘আমি বুঝতে চেষ্টা করি/ তুমি আশেপাশেই আছ কি না, তুমিও/ আশ্চর্য হয়ে আমাকে দেখছ কি না/
সন্ধে হলে আমার মনে হয় তোমারও/ আমার জন্য মন কেমন করছে, মনে হয়/ তুমিও হয়তো খাতা টেনে নিয়েছ কোলে আর/ খাতা ছাপিয়ে উঠে আসছে অতলান্তর কালো জল।’ নতুন কবিতা।
‘নির্বাসনে এসে অরণ্যে তাঁদের বিনয়ের শিক্ষা হয়, এবং শেষ পর্যন্ত সন্ন্যাসীর বেশে ফিরে এসে অনুধাবন করেন যে, অরণ্য সবার সঙ্গেই সমান ব্যবহার করে। এইভাবে দেখলে, মহাভারত এক বৈদিক সত্যের সন্ধান দেয়। অরণ্যে জোর যার, মুলুক তার। কেউ কাউকে সাহায্য করে না।’ অরণ্যের শিক্ষা।
‘সারাটা দিন সে ছাউনির ভিতর চুপচাপ শুয়ে কাটিয়ে দেয়। ঘুম এলে আবছা, ধোঁয়াটে একটা কুয়াশার স্তর ডানা মেলতে থাকে তার মস্তিষ্কে। সেই ডানার পরিসীমা অপরিসীম কোনও সমতলের মতো অসীম। স্বপ্ন আসে না। কিংবা হয়তো আসে, কিন্তু সেই স্বপ্নে স্রেফ আঁধার ঘুরে বেড়ায়।’ নতুন গল্প।
‘…গুরুর অবশ্য এ অভিজ্ঞতা প্রথম নয়, আগে আরো পাঁচ-ছখানা ছবি করেছে। প্রতিবার এমনি করে প্রিমিয়ারের দিন দুরু-দুরু বুক নিয়ে মুখে হাসি ফুটিয়েছে। তারপর আসল রায় যা দেবার দিয়েছে জনসাধারণ। যে যত বড় মহাপুরুষই হোক, জনসাধারণের বিচারালয়ে তাকে দাঁড়াতেই হয় আসামী হয়ে। কেউ পায় ফুলের মালা, কেউ নিন্দের। জনসাধারণের প্রীতির ওপর যাদের প্রতিষ্ঠা নির্ভর করে, তাদের এমনি করেই দুরু-দুরু বুক নিয়ে মুখে হাসি ফোটাতে হয।’ ছবির প্রিমিয়ার।
‘…It was during this exile that the forest taught the Pandavas humility and took away their royal arrogance. They were taught that in nature, nobody sees them as royalty. There are only predators and prey in the forest. ‘ An epic where nature is a central character.
কথা থাকবে না, শুধু ছবি। মানে কার্টুন, ব্যঙ্গচিত্র। অবশ্য শুধু ব্যঙ্গ কেন, থাকবে হিহি, খিলখিল, ঠোঁট টিপে মুচকি, একলা দোকলা ফোকলা হাসি। ব্যঙ্গচিত্র কখনও হবে বঙ্গ-চিত্র, কখনও স্রেফ তির্যক দৃশ্য। ছোট্ট ফ্রেম, বিশাল ক্যানভাস।
একটা জাদু-আয়না। এক রূপের গরবিনি রানি। এক ধবধবে ফর্সা রাজকন্যা স্নো হোয়াইট। জঙ্গল। জল্লাদ। সাত বামন। এক রাজপুত্র। রাজপুত্রের সঙ্গে স্নো হোয়াইটের বিয়ে, তারপর ফুলশয্যায় রাজপুত্রের ধারালো সব প্রশ্ন। ওদিকে নতুন গান ‘ছোট্ট মিথ্যে’: ‘পুরুলিয়া টুরে উদ্দাম গাঁজা/ পাপের অহং-এ গল্পেরা ভাজা/ হুট করে বলে দাও প্লিজ/ একটা ছোট্ট মিথ্যে/ আমার সুবিধে হয়/ জুয়াখেলা জিততে।’
‘…অধিকাংশ দর্শক তো জানেনই কাম্বারব্যাচ কত বড় অভিনেতা, কিন্তু এই ছবির আবিষ্কার হলেন জর্জিয়ান অভিনেতা মেরাব নিনিদজে, যিনি তাঁর পেনকভস্কির চরিত্রের বহিরঙ্গের নির্বিকার ভাবের আড়ালে একটা অদ্ভুত মানুষিকতার উষ্ণতা চারিয়ে দেন।’ ঠান্ডা লড়াইয়ের পুরনো আমেজ।
এই প্রজন্মের ‘ফেলুদা’ জানালেন সত্যজিৎ রায়ের সিনেমার তিনজন পছন্দের চরিত্রের কথা। তার মধ্যে ফেলুদা-চরিত্র তো আছেই, বাকি দুটি চরিত্র হল হীরক রাজা এবং জটায়ু। কেন এই তিনটে চরিত্র তাঁর কাছে বিশেষ, সে-কথাই উঠে এসেছে এই লেখায়। আক্ষেপও করেছেন এই সব চরিত্রে অভিনয় না করতে পারার জন্য!
This Website comprises copyrighted materials. You may not copy, distribute, reuse, publish or use the content, images, audio and video or any part of them in any way whatsoever.
©2025 Copyright: Vision3 Global Pvt. Ltd.