
অ্যাবরা কা থ্যাবড়া ৫৯
কথা থাকবে না, শুধু ছবি। মানে কার্টুন, ব্যঙ্গচিত্র। অবশ্য শুধু ব্যঙ্গ কেন, থাকবে হিহি, খিলখিল, ঠোঁট টিপে মুচকি, একলা দোকলা ফোকলা হাসি। ব্যঙ্গচিত্র কখনও হবে বঙ্গ-চিত্র, কখনও স্রেফ তির্যক দৃশ্য। ছোট্ট ফ্রেম, বিশাল ক্যানভাস।

কথা থাকবে না, শুধু ছবি। মানে কার্টুন, ব্যঙ্গচিত্র। অবশ্য শুধু ব্যঙ্গ কেন, থাকবে হিহি, খিলখিল, ঠোঁট টিপে মুচকি, একলা দোকলা ফোকলা হাসি। ব্যঙ্গচিত্র কখনও হবে বঙ্গ-চিত্র, কখনও স্রেফ তির্যক দৃশ্য। ছোট্ট ফ্রেম, বিশাল ক্যানভাস।

‘Fortunately for the caricaturists, and for society in general, we still retain a sense of humour when it comes to these spoofs on the often blindingly garish attire, mannerisms and antics of classical musicians. But the day may not be far when someone’s sentiments may be hurt and a controversy created over the irreverence shown to our hallowed classical traditions. ‘

‘ঘুমিয়ে পড়বার পর সে স্বপ্নে দেখেছে/ একদল কুকুর এসে তার/ নিষ্প্রাণ শরীর/ছিঁড়ে-ছিঁড়ে খায়।/ ঘুম ভেঙে সে প্রতিদিন ভাবে/ কেন একটুও রক্ত পড়ে না মাটিতে!’ নতুন কবিতা।

‘আঠেরো শতকের শেষের দশকগুলিতে যখন কোম্পানি সরকারের সদর দফতর হিসেবে কলকাতার গুরুত্ব আর জনবসতি বাড়তে শুরু করল, তখন তার সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়ল ইংরেজ সায়েবদের আনাগোনা, আর মূলত তাঁদের জন্যই কলকাতাতে তো বটেই, এমনকী ব্যারাকপুর, শ্রীরামপুর বা ফলতার মতো মফস্সলেও গড়ে উঠেছিল বিস্তর ‘ট্যাভার্ন’, অর্থাৎ সরাইখানা, রেস্টোর্যান্ট আর শুঁড়িখানার এক সমাহার, যেখানে খানাপিনা সহযোগে আড্ডা চলত দেদার।’ বাংলার রেঁস্তোরার আদিযুগ।

‘আবার সেই জুদ্দু নিয়ে নাটক? আবার সেই রাজনৈতিক কচকচানি? তারপরেও উনি দেখছেন পৃথিবীর এখন হুবহু সেই আগেরই চেহারা, সেই যুদ্ধবাজি! রাশিয়া বনাম ইউক্রেনের কথাও বললেন! ৬০ বছরে মানুষের সভ্যতার বিবর্তনের চেহারাটা বিপথগামী দেখে ব্রেখট বোধহয় একটু রাগেই পাইপটা ছুঁড়ে ফেলে দিলেন।’ ব্রেখট-এর সঙ্গে উত্তমের দেখা।

আজ থেকে একশো বছর আগে ভূমিষ্ঠ হওয়া ফ্র্যাজাইল শরীরের এই মানুষটির সৃষ্টি নিয়ে আর্ট দুনিয়া এই মুহূর্তে উত্তেজিত। অকশন হাউস, আর্ট গ্যালারি, বই প্রকাশ, ডকুমেন্টারি, কী না হচ্ছে। উনি রেখে গেছেন ওঁর জীবনভর সংগৃহীত, সৃষ্ট, অজস্র ক্ষত।’ শতবর্ষে সোমনাথ হোড় : ‘অর্থশীলা’, শান্তিনিকেতন; প্রদর্শনী চলবে ২০ মে, ২০২২ পর্যন্ত
বাবা বাড়িতে নেই, মা ডুবে আছে গানে, সবিতাদি ভারী যত্ন করে আমাকে বেড়ে খাওয়াত মাংস ভাত। স্টিলের একখানা চকচকে কানাউঁচু থালা ছিল আমার। সেইটায় আচ্ছা করে সময় নিয়ে চেটেপুটে খেতাম। যত বেশি সময় ধরে সেই আশ্চর্য রান্নার স্বাদ নেওয়া যায়, ততই আমার ভাল।’ রোববার আর সবিতাদি।

আবিষ্কার হয়েছে চালকহীন গাড়ি। শুনে অনেক ভাবছেন, ‘যাক, ড্রাইভারের ঝামেলা মিটল’, অনেকে ভাবছেন, ‘পেছনের সিটে ইন্টু-মিন্টু করার আর বাধা রইল না।’ কিন্তু এই আবিষ্কারের কিছু খারাপ দিকও রয়েছে। অ্যাক্সিডেন্ট হলে গণধোলাই দেওয়া হবে কাকে? কার ওপর যখন তখন প্রভুত্ব ফলাবে অহং-বাজ মধ্যবিত্ত? চালকের অস্তিত্ব নিয়ে দ্বন্দ্ব।

গত সত্তর বছর ধরে বাঙালি ‘সাড়ে চুয়াত্তর’ চুটিয়ে দেখেছে আর প্রাণভরে হেসেছে। ১৯৫৩-র ২০ ফেব্রুয়ারি যখন ছবিটা মুক্তি পাচ্ছে, তখন ছবির রোমান্টিক নায়ক উত্তমকুমারের ক্রেডিটে মাত্র দেড়খানা হিট! কিন্তু এ ছবির সত্যিকারের নায়ক-নায়িক তুলসী চক্রবর্তী, মলিনা দেবী। যাঁদের দেখে এখনও বাঙালির আশ মেটে বা। এ ছবি কালজয়ী। সাড়ে চুয়াত্তর বাঙালি অস্তিত্বের স্বাক্ষর।

‘চন্দ্রশেখর সিং-এর হাতে কমিউনিস্ট হয়ে কানহাইয়ার দাদু আমৃত্যু সি.পি.আই থেকে যান। স্কুল ছেড়ে কানহাইয়ার বাবা তখনও নিষিদ্ধ সি.পি.আই (এম-এল) দলে যোগ দেন ও তারা পরে নকশালবাড়ির পথ থেকে হটে এসে সংসদীয় গণতন্ত্রে আস্থা স্থাপন করলে চূড়ান্ত হতাশায় রাজনীতি থেকে সরে আসেন। ভালো করে জ্ঞান হবার আগেই কানহাইয়া কুমারের ডাফলি-বাজানো-গান শেখা শুরু বেহাত গ্রামের আই.পি.টি.এ শাখায়। সুতরাং দেখা যাচ্ছে এ.আই.এস.এফ-এর ক্ষুরধার ছাত্রনেতা টুপ করে আকাশ থেকে জে.এন.ইউ ক্যাম্পাসে ঝরে পড়েন নি। কার্যকারণ সম্পর্কটা স্পষ্ট।’ কানহাইয়া কুমারের সঙ্গে কয়েকদিন।

‘ছবিটা কর্কশ। শুধু সংলাপে প্রচুর ‘শালা’, ‘শুয়োরের বাচ্চা’ ছড়ানো আছে বলে নয়, যেখানেই সিদ্ধার্থ যাক হাঁটুক দাঁড়াক তার পিছনে পাশে প্রতিবাদী পোস্টার বা রাজনৈতিক দেওয়াল-লিখন থাকে বলে নয়, সিদ্ধার্থর বাড়িতে সবসময় চাপ-চাপ অন্ধকার থাকে বলে নয়, ছবিটার পাত্রপাত্রীদের অ্যাটিটুড আমাদের প্রকৃত ইট-পাটকেলগুলো মারে।’ ‘প্রতিদ্বন্দ্বী’র সত্য।

কথা থাকবে না, শুধু ছবি। মানে কার্টুন, ব্যঙ্গচিত্র। অবশ্য শুধু ব্যঙ্গ কেন, থাকবে হিহি, খিলখিল, ঠোঁট টিপে মুচকি, একলা দোকলা ফোকলা হাসি। ব্যঙ্গচিত্র কখনও হবে বঙ্গ-চিত্র, কখনও স্রেফ তির্যক দৃশ্য। ছোট্ট ফ্রেম, বিশাল ক্যানভাস।
This Website comprises copyrighted materials. You may not copy, distribute, reuse, publish or use the content, images, audio and video or any part of them in any way whatsoever.
©2025 Copyright: Vision3 Global Pvt. Ltd.