
‘শুধু বিচ্ছিন্নতা নয়’
‘শুধু ১৯৪৭ সালের দেশভাগ নয়, এই মিউজিয়ামে ধরা থাকবে তার আগের-পরের নানান ঐতিহাসিক ঘটনার ইতিহাস, যা দেশভাগের সঙ্গে প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষ ভাবে সম্পর্কিত। ধরা থাকবে দণ্ডকারণ্য, মরিচঝাঁপির কথাও।’ ব্যতিক্রমী মিউজয়াম।

‘শুধু ১৯৪৭ সালের দেশভাগ নয়, এই মিউজিয়ামে ধরা থাকবে তার আগের-পরের নানান ঐতিহাসিক ঘটনার ইতিহাস, যা দেশভাগের সঙ্গে প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষ ভাবে সম্পর্কিত। ধরা থাকবে দণ্ডকারণ্য, মরিচঝাঁপির কথাও।’ ব্যতিক্রমী মিউজয়াম।

‘দুই জাতির পরস্পরের প্রতি ঘৃণা কোনও নতুন বিষয় ছিল না। নতুন যা ঘটল, তা হল ‘রায়ট’। হারিয়ে গেল বাঙালি, তৈরি হল নতুন দুটো জাতি। তারপর স্বাধীনতা এল। চিন্তাহরণ মুখোপাধ্যায় ও সম্প্রদায় গান বাঁধলেন।’ সংকটের গান।

‘বুঝলাম, আসলে জানতে চাইছেন যখন-তখন হামলা করা যায় কি না! এইবার আমি একটু ভয় খেলাম। যতই ফেসিয়ালের গ্লো থাকুক, মহিলা আদতে মা-শাশুড়ির মতোই বিপজ্জনক-বয়সি। মাছটুকু ছাড়া আর কোনও কিছুই কমন নেই তেমন আমাদের। তা নিয়ে আর কতক্ষণই বা বকা যায়? পাশাপাশি আবার একটু যে আহা-উহু হচ্ছে না মনের মধ্যে, তা নয়। নাহয় একটু মাছই খেতে চাইছে, নাহয় দাতা কর্ণ হয়ে বসলামই একটু মাছসত্র খুলে!’ নতুন গল্প।
যমজ ভাই বা বোনেরা নাহয় একই বাপ-মায়ের সন্তান। একই সাথে মাতৃজঠরে জিন ভাগাভাগি করে ভ্রূণ থেকে পরিণত হয়ে ওঠা। কিন্তু দুজন নিঃসম্পর্কিত মানুষ? তাদের কি কাকতালীয় ভাবে ডিএনএ-র গঠন মিলে গেছে? তার ফলেই এমন একে অন্যের ফোটোকপি হয়ে যাওয়া?

কথা থাকবে না, শুধু ছবি। মানে কার্টুন, ব্যঙ্গচিত্র। অবশ্য শুধু ব্যঙ্গ কেন, থাকবে হিহি, খিলখিল, ঠোঁট টিপে মুচকি, একলা দোকলা ফোকলা হাসি। ব্যঙ্গচিত্র কখনও হবে বঙ্গ-চিত্র, কখনও স্রেফ তির্যক দৃশ্য। ছোট্ট ফ্রেম, বিশাল ক্যানভাস।

বাইবেল অনুমান করে যে ঈশ্বর, সমস্ত প্রাণী এবং গাছপালা এবং মানুষ সহ পৃথিবী সৃষ্টি করেছেন। তিনি আশা করেছিলেন মানুষ কিছু নিয়ম মেনে বাঁচবে। কিন্তু, মানুষ সেই নিয়ম ভেঙেছে। ফলস্বরূপ, মানুষকে স্বর্গ থেকে বের করে দেওয়া হয়েছিল। মানব ইতিহাস তখন আদি স্বর্গ বা স্বর্গে ফিরে যাওয়ার এই অনুসন্ধানে পরিণত হয়।

Humans broke the rules of God and were cast out of Eden. Human history then becomes this quest to return to the primal Paradise or Eden. The question is how do humans do so?
‘আর মাত্র তিন সপ্তাহ পরেই দেবীর মর্তে আগমন। বছরের এই পাঁচ দিন শহরের আনাচে-কানাচে যে সমসাময়িক শিল্পের নিদর্শন দেখা যায়, তা তুলনাহীন। যে শিল্পীরা অক্লান্ত পরিশ্রমে শূন্য থেকে একটি মণ্ডপকে তার সম্পূর্ণ রূপ দিচ্ছেন, তাঁদের সঙ্গে কিছু সময় কাটালো ডাকবাংলা, ঘুরে দেখা হল কিছু অসামান্য শিল্পকীর্তি, যা ক্ষণস্থায়ী, সপ্তাহান্তে আবার শূন্যে আবর্তিত।

‘কখনও-কখনও অনেক চরিত্র বসে কথা বলছে, কিন্তু ক্যামেরা সংলাপকারীর মুখে কিছুতে কাট করে আসে না, ঠায় একই দৃষ্টিকোণ থেকে পুরো দৃশ্যটা দ্যাখে। যেন সে বাড়ির আত্মা, সাক্ষীমাত্র, অধিক কৌতূহলী নয়। ছবিটাও তা-ই, সময়ের সাক্ষী।’ সম্পূর্ণ নায়কহীন ছবি।

জুতো পায়ে দিয়ে আকাশে উড়তে হবে অ্যান্টনিকে, টমের উৎসাহের শেষ নেই! বার বার বলেই চলেছে, এটা করলেই নাকি স্নেহা ইমপ্রেস হয়ে যাবে। আর অ্যান্টনি ফেমাস হয়ে গেলে তো কথাই নেই! কিন্তু অ্যান্টনি কী ভাবছে? শায়েরিকে কি সে ভুলে যেতে পেরেছ?
প্রবাদপ্রতিম শিল্পী সোমনাথ হোরের জন্মশতবর্ষ রেট্রোস্পেকটিভ; দশানন রাবণের বলিউডি নায়ক-রূপে বিনির্মাণ; শুধুমাত্র সাদা-কালোয় একটি গোষ্ঠী প্রদর্শনী। মণ্ডপে শুধু নয়, শহরের গ্যালারি এবং শিল্পকলাকেন্দ্রগুলিতেও থাকছে বৈচিত্রেরই জয়জয়কার।

‘সুনীলের কবিতা আত্মজৈবনিক, স্বীকারোক্তিমূলক। এখানেও আমি, সুনীল, নিখিলেশ— এইসব নানা রূপে উত্তমপুরুষ জটিল সব নকশা নিয়ে আবির্ভূত। কিন্তু, তাকে কবিতায় সাজিয়ে তোলার সাবলীল ক্ষমতা এবং বিশেষত সাহস, আবার বলি ঈর্ষণীয়।’ ফিরে পড়া বই।
This Website comprises copyrighted materials. You may not copy, distribute, reuse, publish or use the content, images, audio and video or any part of them in any way whatsoever.
©2025 Copyright: Vision3 Global Pvt. Ltd.