
সম্পর্কের আজ-কাল
“এই মানুষটিকেই তো দীর্ঘ বছর ভালবেসে যাপন করেছেন। তাহলে কেন তাঁকে সন্দেহ করছেন? মনের ভেতরে তৈরি হল দ্বন্দ্ব। এই দ্বন্দ্বের বশবর্তী হয়েই, আপনার সম্পর্কে জন্ম নিল ‘অ্যামবিভ্যালেন্স’।”

“এই মানুষটিকেই তো দীর্ঘ বছর ভালবেসে যাপন করেছেন। তাহলে কেন তাঁকে সন্দেহ করছেন? মনের ভেতরে তৈরি হল দ্বন্দ্ব। এই দ্বন্দ্বের বশবর্তী হয়েই, আপনার সম্পর্কে জন্ম নিল ‘অ্যামবিভ্যালেন্স’।”

‘আধুনিক বাংলা কবিতা সত্যিই নিজেকে পালটাতে-পালটাতে অনেক দূরে চলে গেছে। সলিলের কবিতা সে-পথে যায়নি। কিন্তু সলিল কি আদৌ কবি হতে চেয়েছিলেন?’

‘চাপ থাকবে, কিন্তু কেউ বুঝতে পারবে না। এই যে চারিদিকে এত লোক দাঁত ক্যালাচ্ছে, সবাই কি চাপমুক্ত? খবর নিলে জানবে, কার বাজারে পাঁচ কোটি দেনা, কার শরিকি মামলা চলছে পাঁচ বছর ধরে— তবু এরা কিন্তু দেখাচ্ছে না। বিন্দাস ঘুরে বেড়াচ্ছে।’

“সলিল চৌধুরী তখন বাসু চ্যাটার্জিকে বলেছিলেন, ‘ছবিটা আমাকে দিন, আমি ১০,০০০ টাকায় করে দেব।’ এরপরেই চুক্তি পাকাপোক্ত হয়ে যায়। সলিল আগ্রায় গিয়ে লোকেশন দেখেন এবং ব্রজভাষার কয়েকটি লোকগান রেকর্ড করে আনেন, যা পরে ব্যাকগ্রাউন্ড স্কোরে ব্যবহৃত হয়।”

‘সাধারণ মানুষের ফেসবুক-মন্তব্য দেখলেও বোঝা যায়, তাঁরা প্রত্যেক খ্যাত মানুষের কাছে স্পষ্ট জানতে চাইছেন, তুমি কোন দল? যদি কেউ বলেন (বা তাঁর হাবভাবে বোঝান), আমি কোনও নির্দিষ্ট দলেরই চ্যালা নই, তাহলে তাঁকে বলা হবে মেরুদণ্ডহীন, গা-বাঁচানো জরদ্গব।’

সলিল চৌধুরী যেভাবে আমাদের দেশের সংগীতের সঙ্গে পশ্চিমি সংগীতের মেলবন্ধন ঘটাতে পেরেছিলেন, তার ফলে সৃষ্টি হয়েছিল একটা ‘তৃতীয় ধারা’।

‘মা ছিল ম্যাচিওরড, বাবা তো শিশুই, তাই/ মনে করত, কত কিছুই হতে পারে, ঘটে যেতে পারে যাহা-তাহা,/ কেউ আবার মরে নাকি আহা…/ মৃত্যুর রাতে বাবার সামনে যাইনি কিছুতেই, জানতাম আর/ কিছু করা যাবে না, শেষ রক্ষার সময় শেষ হয়ে গেছে…’

‘তেরো বছর পর, অপরাজেয় ওয়েস্ট ইন্ডিজ; অ্যান্ডি রবার্টস-বার্নার্ড জুলিয়েনের ওয়েস্ট ইন্ডিজ হার মানল ইডেনে। এই শতকে ইডেন দেখল ক্রিকেটের বরপুত্র সচিন তেণ্ডুলকরের পেনাল্টিমেট টেস্ট ম্যাচ; দেখল ২০০৫-এ সৌরভের ভারতের সামনে ইনজামামের পাকিস্তানকে।’

একজন স্বৈরাচারী শাসক, আসলে ভাঁড়। সমষ্টির চোখ থেকে শাসক-সম্পর্কিত ভয় অথবা সম্ভ্রমের মোড়কগুলো খসতে খসতে যেটুকু অবশিষ্ট থেকেছে একবিংশ শতাব্দীতে, তা দিয়ে মিম ছাড়া আর কিছু তৈরি করা সম্ভব নয়।

স্করসেসি-কে নিয়ে সবচেয়ে জনপ্রিয় অথচ ভুল অভিমতটি হল, তাঁর ছবি নিয়ে বেশিরভাগ আলোচনায় তাঁকে এখনও কিছু জনপ্রিয় ‘ক্রাইম জঁর’ ছবির পরিচালক হিসেবে দেখা হয়। তার এক বড় কারণ হল, তাঁর জনপ্রিয়তম ছবিগুলোর প্রায় সিংহভাগেই, বারবার ফিরে এসেছে মার্কিন অপরাধজগৎ, ভায়োলেন্স ও সমসাময়িক আর্থ-সামাজিক-রাজনৈতিক পরিবেশ।

‘তোমারও ঘুমের রং কফির মতোই নীল কড়া ও কাফের/ যেমন নাটক ছিল পাড়ার মলিন স্টেজে ছোটকাকাদের/ তেমনই তোমার মন দুটো ছোট হাততালি জড়িয়ে ঘুমোয়/ বিরহ রাহুল দেব গুলজার হয়ে এসে পাশ ফিরে শোয়’

‘আমাদের সময়ের কবি, সে-সময়ে সুপরিচিত ছিলেন; তিনি ছিলেন ওই নাবিক সংগঠনে। তবে তিনি নাবিক ছিলেন না। ওই সময়ে খিদিরপুর বন্দরে থামা একটি গ্রিক জাহাজ ঘুরে-ঘুরে দেখেছিলাম। দীপক ছবি তুলেছিলেন।’
This Website comprises copyrighted materials. You may not copy, distribute, reuse, publish or use the content, images, audio and video or any part of them in any way whatsoever.
©2025 Copyright: Vision3 Global Pvt. Ltd.