
বাংলার বাইবেল : পর্ব ১
‘বাংলা বাইবেল অনুবাদে এক আশ্চর্য বিতর্কের জন্ম হয়, যার ঢেউ গিয়ে পড়ে এদেশ ছেড়ে আমেরিকার মাটিতে। একটিমাত্র শব্দকে কেন্দ্র করে বাইবেল সোসাইটির উত্থান প্রশ্নাতীত হয়ে যায়।’

‘বাংলা বাইবেল অনুবাদে এক আশ্চর্য বিতর্কের জন্ম হয়, যার ঢেউ গিয়ে পড়ে এদেশ ছেড়ে আমেরিকার মাটিতে। একটিমাত্র শব্দকে কেন্দ্র করে বাইবেল সোসাইটির উত্থান প্রশ্নাতীত হয়ে যায়।’

“সামরিক কর্তা বলেছিলেন, ‘এটা দুর্দান্ত ও মহৎ, কিন্তু এটা যুদ্ধ নয়। পাগলামি।’ সমালোচকরা বলছেন, ইংল্যান্ড গত কয়েক বছর খুব দ্রুত রান তুলে ও ম্যাচকে দ্বিগুণ উত্তেজনাময় করে এবং কয়েকটা খেলা জিতে এতই আত্মসন্তুষ্ট হয়ে পড়েছে, বুঝতেই পারছে না, এই রগরগে ও হুট-মুগ্ধকারী ধরনটা আসলে আত্মঘাতী।”

সুবিমল বসাকের প্রয়াণের পর, তাঁর বাড়ি থেকে উদ্ধার হয় তাড়া-তাড়া চিঠি। সামান্য কয়েকটি ইতিপূর্বে প্রকাশিত হলেও, অধিকাংশই অপ্রকাশিত। অপ্রকাশিত চিঠির সেই ভাণ্ডার থেকে নির্দিষ্ট কয়েকটি চিঠি নির্বাচন করে এই ধারাবাহিকের পরিকল্পনা। এই পর্বে সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়ের চিঠি।

‘মহেশবাবু গল্প বলছিলেন। ১৯৬৪। দরিয়াগঞ্জের ফুটপাথ। পাতরি কিতাব বাজার। সেই সময়ে বইয়ের দোকানের সংখ্যা মেরেকেটে ৩০। অস্থায়ী। সকাল আটটা থেকে সন্ধে সাতটা। শুধুমাত্র সেকেন্ডহ্যান্ড বই। সাম্প্রতিককালে পাঠকের রুচি বদলে গেছে, বই-বিক্রেতার মন বদলে গেছে, তেমনই বদলে গেছে বই-বাজারের ঠিকানা।’

প্রাথমিক পর্যায়ে বাংলায় রোমান ক্যাথলিকদের নিজস্ব কোনও ‘ডায়োসিস’ বা ‘ধর্মপ্রদেশ’ ছিল না, যার মাধ্যমে বাংলার ক্যাথলিক গির্জাগুলি পরিচালিত হতে পারে। সুদূর তামিলনাডুর মায়লাপুর ধর্মপ্রদেশের অন্তর্ভুক্ত ছিল অবিভক্ত বাংলার সকল ক্যাথলিক গির্জা। ১৮৩৪ খ্রিস্টাব্দে ডায়োসিস বা ধর্মপ্রদেশ হিসেবে পোপ ষষ্ঠদশ গ্রেগরি স্বীকৃতি দেন কলকাতাকে, আর ১৮৮৬ সালে পোপ ত্রয়োদশ লিওর সময়ে কলকাতা হয়ে ওঠে ‘আর্চডায়োসিস’ বা ‘মহাধর্মপ্রদেশ’।

‘‘আন্দোলন বা অভ্যুত্থানের সঙ্গে গণহিংস্রতার তফাত ছিল, আছে এবং থাকবে। বাংলাদেশ যা প্রত্যক্ষ করছে, তা ভাবনাহীন, আদর্শহীন ‘মব জাস্টিস’।’’

টিম স্পিরিটের প্রশ্নে বলব, এই বিশ্বকাপে সাফল্যের পিছনে বড় ভূমিকা রয়েছে এই টিম স্পিরিটের। তিনটে ম্যাচ হারার পর প্রচণ্ড চাপে পড়ে গিয়েছিল টিম। তখন আমরা একে-অপরের পাশে থেকেছি প্রবলভাবে; দোষারোপ করিনি কাউকে। বিশ্বাস ছিল যে, দু’বছরের মেহনত বৃথা যাবে না। তাই ওই জায়গা থেকে ঘুরে দাঁড়িয়ে ফাইনালে উঠতে সক্ষম হই।

‘একটা দেশ বা সমাজ যখন স্বার্থান্ধ আত্মাবমাননা-আত্মসমর্পণের গড্ডলিকা-প্রবাহে ক্রমশই পঙ্কে নিমজ্জিত হতে থাকে, তখন যেমন সেই ‘প্রতিক্ষণ’-এর জন্য নিষ্ফল বিলাপ করি, আর আত্মপ্রত্যয়ী বিবেকী বন্ধু স্বপ্নাকে শেষ নমস্কার জানাই।’

‘প্রিয়ব্রত বাবু এবং স্বপ্না দেব সর্বময় কর্তা-কর্ত্রী হওয়া সত্ত্বেও, একটা দুর্লভগুণের অধিকারী ছিলেন। যাঁর যা কাজ, সেখানে কখনও হস্তক্ষেপ করতেন না। লেখক কিংবা শিল্পীর কাজের ব্যাপারে নীরবই থাকতেন। বলা ভাল, শিল্পীকে স্বাধীনতা দিতেন।’

‘ভারতের একমাত্র শিল্পী, যিনি একসঙ্গে দু’টি কণ্ঠে ধ্রুপদী সংগীত গাইতে পারতেন— তাঁর নাম অনাথনাথ বসু। মহিলাকণ্ঠে ঠুমরি গাইতেন, পুরুষকণ্ঠে গাইতেন খেয়াল।’

‘‘কাজের ক্ষেত্রে স্বপ্নাদি ছিলেন অত্যন্ত একনিষ্ঠ, যাকে বলে ‘সিরিয়াস’। মাঝে-মাঝেই চলে যেতেন দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে বা বাংলাদেশে। কোনও একটি ঘটনা সামগ্রিকভাবে নিরীক্ষণ করে ফিরে এসে লিখতেন বিশ্লেষণাত্মক লেখা। সে-লেখার ধার ও ভার দুই-ই ছিল অবিস্মরণীয়।’’

‘আজ আমরা যে রবীন্দ্রসংগীতকে কেবল কৃত্রিম শিল্পচর্চার স্বরলিপি গ্রন্থ বলে গ্রহণ করি না, জীবনচর্চার গায়ত্রীরূপে গ্রহণ করি, সেই শিক্ষা দিনেন্দ্রনাথের।’
This Website comprises copyrighted materials. You may not copy, distribute, reuse, publish or use the content, images, audio and video or any part of them in any way whatsoever.
©2025 Copyright: Vision3 Global Pvt. Ltd.