

অসৎ অলিম্পিক্স
‘আরভিনের চোখের ওপর ভ্যালেন্তিন প্রচণ্ড জোরে মারলেন, দরদর করে রক্ত বেরিয়ে পুলের জল লাল হয়ে গেল। দু’দলের সমর্থকরা ক্ষিপ্তভাবে এগিয়ে যায় পুলের দিকে, অফিশিয়ালরা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে হিমশিম খেয়ে যান।’ রক্তাক্ত অলিম্পিক্স।
‘আরভিনের চোখের ওপর ভ্যালেন্তিন প্রচণ্ড জোরে মারলেন, দরদর করে রক্ত বেরিয়ে পুলের জল লাল হয়ে গেল। দু’দলের সমর্থকরা ক্ষিপ্তভাবে এগিয়ে যায় পুলের দিকে, অফিশিয়ালরা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে হিমশিম খেয়ে যান।’ রক্তাক্ত অলিম্পিক্স।
‘বজরং পুনিয়া হোন বা ভিনেশ ফোগাত, আমাদের এই অ্যাথলিটদের পক্ষে না-জেতাটাই খবর হয়ে উঠবে। অলিম্পিক্সে ভারতীয় জয় এখন আর ‘মিরাকল’ নয়। বরং উল্টোটাই সত্যি, আমরা জানি যে আমাদের অ্যাথলিটরা জয় ছিনিয়ে আনতে সক্ষম।’ টোকিও অলিম্পিক্সে ভারতের পদকপ্রাপ্তির সম্ভাবনা।
অলিম্পিক্স আসছে, বাড়ছে তা নিয়ে কৌতূহলও। আপনি কতটা খবর রাখেন অলিম্পিক্সের এবং তার ইতিহাসের? তাই নিয়ে রইল সাতটা প্রশ্ন। আপনার অলিম্পিক্স-জ্ঞান আপনার হাতে এনে দিতে পারে পুরস্কার, অ্যাথলিটদের আগেই আপনি পেতে পারেন সাফল্যের স্বাদ!
‘…পৃথিবীর ১৭০টিরও বেশি দেশে দাবা খেলা হয়। অথচ, দাবা এখনও এই প্রতিযোগিতার বাইরে। তাহলে অলিম্পিক গেমস-এর মতো মর্যাদাসম্পন্ন একটি প্রতিযোগিতায় স্থান পাওযার যোগ্যতা কী? দাবা এখনও কেন স্থান পেল না?’ চৌষট্টি ঘরের গুণ-মান বিচার।
‘ভারতের হেরে যাওয়ার দুঃখের মাঝেও খানিকটা সান্ত্বনা পাচ্ছি, কারণ খেলার শেষে ওই মুগুর-আকৃতির ট্রফিটি যার হাতে উঠল, বিগত কয়েক বছরে সানরাইজার্স হায়দরাবাদের সূত্রে সে আমার বড় কাছের মানুষ হয়ে উঠেছে— কেন উইলিয়ামসন।’ সুযোগ্য অধিনায়ক।
‘বিদেশের অধিকাংশ ফুটবলার একেবারে জুনিয়র স্তর থেকে ফিটনেসের যে প্রশিক্ষণ এবং পরিচর্যা পান, তা খুব উচ্চ মানের… কিন্তু তা সত্ত্বেও এমন সব ঘটনা ঘটে… শরীরেরও এমন অজানা সব কাণ্ডকারখানা থাকে, যা কেবল ফিটনেস দিয়ে উতরে দেওয়া যায় না। এরিকসেনের ক্ষেত্রেও ব্যাপারটা সেরকমই হয়েছিল।’ খেলার মাঠে হার্ট-জনিত সমস্যা।
‘ডেনমার্কের লাল জার্সি পরে যখন তিনি বল পায়ে দৌড়চ্ছেন, মনে হচ্ছে, ওই তো আমাদের এরিকসন ছুটছে। একদম ফিট। তাহলে? পরমুহূর্তেই ওরকম ভাবে কী করে জ্ঞান হারালেন? সিপিআর কেন দিতে হচ্ছে? এরিকসন কি বেঁচে নেই?’ ফুটবলপ্রেমীর চোখে আহত খেলোয়াড়।
‘…ফলের চেয়ে, এই খেলাটা অনুষ্ঠিত হওয়াটা অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ। টেস্ট ক্রিকেটের ঠিক এই উৎসাহটা, এই উদ্দীপনাটারই প্রয়োজন ছিল।’ ওয়ার্ল্ড টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের ফাইনালে মুখোমুখি ভারত ও নিউজিল্যান্ড।
‘প্রাক্তন ওয়েস্ট ইন্ডিয়ান ফাস্ট বোলার মাইকেল হোল্ডিং ক্যামেরার সামনেই ভেঙে পড়েছিলেন, কৃষ্ণাঙ্গদের মধ্যেও যে-বর্ণবৈষম্য চলে, তা নিয়ে কথা বলতে গিয়ে। ওই মুহূর্তটা বুঝিয়ে দিয়েছিল, কেন খেলার জগতের কিংবদন্তিরা প্রতিবাদ করাটাকে জরুরি মনে করেন।’ খেলার মাঠে প্রতিবাদ।
‘এই মহাস্মরণীয় মরশুমের সেরা ঘটনা অবশ্যই অস্ট্রেলিয়া সফরে টেস্ট সিরিজ জয়। আমার মতে এটাই আমাদের সর্বশ্রেষ্ঠ টেস্ট সিরিজ জেতা। এই ফলাফল আবার এসেছে একঝাঁক তরুণ ও নবাগত খেলোয়াড়দের দৌলতে।’ সুনিশ্চিত ভবিষ্যতের ইঙ্গিত।
‘জয়ের মুহূর্তটাকে উপভোগ করার চেয়ে আমার কাছে গুরুত্বপূর্ণ ছিল, এরপর কী কী জিতব, তা ভাবা, তার পরিকল্পনা করা এবং সে বিষয়ে আশা করা। অল ইংল্যান্ড জিতে আমি আত্মতুষ্ট হইনি, আরও টুর্নামেন্ট জিততে চেয়েছিলাম।’ কথোপকথনে পুল্লেলা গোপীচাঁদ।
‘টসে জিতে ইংল্যান্ড দ্বিতীয়বার যখন ভারতকে ব্যাট করতে বলল, তখন ভারত ব্যাট করল খুব কমন সেন্স নিয়ে। ইংল্যান্ডের উঁচু মানের বোলিং আক্রমণ মোকাবিলার জন্য ভারত কোনও বেপরোয়া চেষ্টা করেনি, কিন্তু মারার বল পেলে ব্যাটসম্যান নিঃসঙ্কোচে মেরেছে।’ সাম্প্রতিক ম্যাচ-প্রতিক্রিয়া।
This Website comprises copyrighted materials. You may not copy, distribute, reuse, publish or use the content, images, audio and video or any part of them in any way whatsoever.
©2025 Copyright: Vision3 Global Pvt. Ltd.