
টিন্ডার বাম্বল
‘ছেলেদের যদি সপ্তাহে দুটো ম্যাচ হয় সে-ই অনেক। মেয়েদের দিনে ত্রিশটা ম্যাচ, তার মধ্যে আঠাশ জন প্রিডেটর, তাদের ফেলে বাকি দুজনকে ছেঁকে তোলা, এসব অনেক খাটনি, গোস্টিং ছাড়া ম্যানেজ করা যায় না।’ ডেটিং অ্যাপে সম্পর্ক তৈরির চড়াই-উতরাই।

‘ছেলেদের যদি সপ্তাহে দুটো ম্যাচ হয় সে-ই অনেক। মেয়েদের দিনে ত্রিশটা ম্যাচ, তার মধ্যে আঠাশ জন প্রিডেটর, তাদের ফেলে বাকি দুজনকে ছেঁকে তোলা, এসব অনেক খাটনি, গোস্টিং ছাড়া ম্যানেজ করা যায় না।’ ডেটিং অ্যাপে সম্পর্ক তৈরির চড়াই-উতরাই।
‘১৯৪৩-এ তিনি যখন মন্বন্তরের ছবি আঁকতে ব্যস্ত সে-সময়ে কলকাতায় সুভো ঠাকুরের নেতৃত্বে প্রতিষ্ঠিত হয় ‘ক্যালকাটা গ্রুপ’। শিল্পী-সদস্যরা একত্রিত ভাবে এক ছাদের তলায় আসার কথা ভেবেছিলেন এমন একটা সময়ে, যখন বাংলা অন্নাভাবে কাতর।’ শিল্পে সময়ের ছাপ।
‘ছাপা ছবি দেখে সোমনাথদার মুখটা লাল হয়ে গেল। আমাকে বসতে বলে চা আনালেন। একটা কথাও বললেন না। তাঁর চোখে-মুখে ভয়ঙ্কর একটা অস্থিরতা। আমার একটা অস্বস্তি হচ্ছিল। এক সময় বললেন, আমি ইচ্ছে করেই ছবির মাথায় ফাঁকা জায়গাটা ছেড়েছিলাম।’ স্মৃতিচারণা।
‘আমার রিয়েলাইজেশন হচ্ছে, যেহেতু সোমনাথদা স্কাল্পটার নন, ওঁর দুটো-তিনটে কাজ দেখলে জার্কিং মনে হয় ঠিকই, কিন্তু কুড়িটা কাজ একসঙ্গে দেখলে রিপিটেশন লাগে। আর উনি তো সাবজেক্টের বাইরেও যাননি। শুরু থেকে সেই জীবনের কথাই বলে গেছেন।’ ভাস্কর্যের মূল্যায়ন।
‘ছাত্ররা সব সময়েই জানত সোমনাথদা পিছনে দাঁড়িয়ে আছেন। কেউ এচিং-এর হুইলটা টানতে পারছে না, উনি পিছন থেকে ধরে টেনে দিতেন। আমার মনে হয়, শিক্ষক হিসাবে সোমনাথদার মতো এত প্রভাব আর কেউ ফেলে যেতে পারেনি।’ আদর্শ শিক্ষকের কথা।

‘আমি একলা-সময় চেয়েছিলাম, বিচ্ছিন্ন হতে চাইনি। বিচ্ছিন্ন থেকে জীবনের রসদ পাওয়া যায় না। আর জীবনের রসদ না পেলে কলমের ডগায় অক্ষর এসে বসে না। জীবনের সঙ্গে অক্ষরের যে একটা গভীর যোগ রয়েছে।’ করোনাকালীন অনুভূতি।

‘খাঁচায় পোষা টিয়াপাখি কয়েক মিনিটের মধ্যেই ভাগ্যের হাল-হকিকত জানিয়ে দিচ্ছে— তাও মাত্র কুড়ি কি তিরিশ টাকায়!… পাখির খাঁচার একপাশে সার দিয়ে সাজানো থাকে একাধিক খাম, যার যে কোনও একটার ভেতরেই রয়েছে নিজের ভাগ্যের খবর।’ বিচিত্র ভাগ্যগণনা।

‘মাছে-ভাতে তো বটেই, বাঙালির দুধে-ভাতে থাকা নিয়েও ইতিউতি উঠে আসছে প্রশ্নচিহ্ন। কারণ বঙ্গবাসীর রান্নাঘরের দিকে তেরছা নজরে তাকানো শুরু করে দিয়েছেন ‘ভেগানিজম’-এর সমর্থকরা।’ সাম্প্রতিককালের ভেগানিজম-চর্চার নানা দিক।

‘করোনা চলে গেলে, এই দুঃসহ স্মৃতি কি ভোলার? উত্তর, ‘না’। তবে এই স্মৃতি কি সংরক্ষণযোগ্য? এক কথায় উত্তর, সম্ভবত ‘হ্যাঁ’। এই দুই সহজ প্রশ্নের ছোট্ট দুটো উত্তরের প্রেরণায় সৃষ্টিমূলক ভাবনা নিয়ে এগিয়ে আসছে বিশ্বের সংগ্রহশালাগুলো।’ স্মৃতি আগলে রাখার ব্যতিক্রমী উদ্যোগ।

‘২০২০-র মার্চে, যখন লকডউন হব-হব এবং ট্রেন চলছে না বলে অনেক কাজের লোকই আসতে পারছে না, তখন এই ‘মপ’, বা লাঠির ডগায় ন্যাতা, একেবারে হইহই করে ভারতীয় ঘরকন্নায় ঢুকে পড়ল।’ করোনাকালীন জীবনে ‘মপ’-এর ভূমিকা।

‘যে পাঠকেরা তাঁর জ্ঞাতি নয় বরং অজ্ঞাত, সেই অচেনা এবং অপরিচিত পাঠকের সঙ্গে তিনি এক রকমের আঁতাঁত করছেন, যাতে সমস্যাগুলোকে সঙ্গে রেখে একটা অন্য রকমের ভবিষ্যৎ সৃষ্টি করা যায়।’ মার্কেস-পাঠের অনন্য দৃষ্টিভঙ্গি।

গার্সিয়া মার্কেসের লেখা কেন পড়ব, কীভাবে পড়ব সে বিষয়ে ফিরে দেখা। এই লেখায় উঠে এসেছে মার্কেসের সাহিত্যে ট্র্যাজেডি, স্মৃতি, ইতিহাস ও সক্রিয়তার ভূমিকার কথা। লাতিন আমেরিকার সাহিত্যে মার্কেসের অবস্থান।
This Website comprises copyrighted materials. You may not copy, distribute, reuse, publish or use the content, images, audio and video or any part of them in any way whatsoever.
©2025 Copyright: Vision3 Global Pvt. Ltd.