

ছোটলোকের বিটি লো!
‘‘দহাড়’ বা ‘কাঠাল’-এর অঞ্জলি বা মহিমা কোনও আগমার্কা ‘অ্যাক্টিভিস্ট’ বা সমাজ-সংস্কারক নয়। ‘ভিড়’-এর সুজয় সিং টিকাস-ও নয়। কিন্তু এরা সবাই মিলে একটা অন্য রকম ‘পুলিশের গপ্পো’ (যাকে ‘কপ-স্টোরি’ বললে একটু ছকে পড়ে যেতে হবে!) বলছে।’
‘‘দহাড়’ বা ‘কাঠাল’-এর অঞ্জলি বা মহিমা কোনও আগমার্কা ‘অ্যাক্টিভিস্ট’ বা সমাজ-সংস্কারক নয়। ‘ভিড়’-এর সুজয় সিং টিকাস-ও নয়। কিন্তু এরা সবাই মিলে একটা অন্য রকম ‘পুলিশের গপ্পো’ (যাকে ‘কপ-স্টোরি’ বললে একটু ছকে পড়ে যেতে হবে!) বলছে।’
‘‘লকনাগার’ বা নামান্তরে ‘Lochnagar’ হল স্কটল্যান্ডের অ্যাবার্ডিনশায়ারের একটি বিখ্যাত পর্বত। প্রথম জীবনের কিছুটা সময় এখানেই কাটিয়েছিলেন বায়রন। স্কটল্যান্ডের ওই পাহাড়ের নামই কি তবে দার্জিলিঙে এসে ‘লোচনগর’ হয়ে গিয়েছে?’ অজানা ইতিহাস।
তাঁর প্রায় প্রত্যেকটি চরিত্রই জ্যান্ত হয়ে মিশে গিয়েছে পাঠকের আত্মায়, পাঠকের চিন্তায়। তিনি রাজনৈতিক উপন্যাস লিখে গিয়ে মানুষের চিন্তাকে গোড়া ধরে নাড়া দিতে চেয়েছিলেন। তুলে ধরেছিলেন সমাজের আয়না। সাহিত্যের কালপুরুষ ছিলেন সমরেশ মজুমদার।
‘ব্রহ্মগুপ্তরা শূন্য বোঝাতে অনন্ত বা অন্তরীক্ষ-জাতীয় শব্দ ব্যবহার করেছিলেন। ব্রহ্মগুপ্তদের কাল গেছে, আধুনিক গণিতশাস্ত্র বলছে ইনফিনিটিকে ইনফিনিটি দিয়ে ভাগ করলে থাকে ইনফিনিটি কিন্তু শূন্যকে শূন্য দিয়ে ভাগ করলে কী হয় কেউ জানে না।’ বিমূর্ত ধারণা।
‘একখানা একাকী গরমের ছুটিতে ব্যাপারটা শুরু হয়। ‘হ্যালো, পিন্টু বলছ?’ নামের একটি ফোনকল ঠিক বেলা তিনটে নাগাদ পাপনদের ফোনে আসতে থাকে। এখানে বলে নেওয়া দরকার, কণ্ঠটি সুমধুর এবং সুনিশ্চিতভাবেই কোনো মরমী কিশোরীর।’ রং নম্বর।
‘পরের প্রেমে যখন পড়লাম, মেয়েটির বাড়ি যেতাম 47/1-এ চড়ে। ৪৭ আমাদের কাছে স্বাধীনতা, কিন্তু তার ভাই-সংখ্যায় ভেসে দিব্যি স্নিগ্ধ পরাধীনতার দিকে ধেয়ে যেতাম, ঝর্না যেমন বাহিরে ধায়, খুব ভাল করে জানে সে কাহারে চায়।’ বাসের নম্বর।
‘বেশি-বেশি নম্বর মানেই গ্রেড ইনফ্লেশন বা নম্বরস্ফীতি, এমন না-ও হতে পারে। নম্বরস্ফীতি হিসেবে চিহ্নিত করতে গেলে প্রমাণ করতে পারা জরুরি, যে, আগেকার তুলনায় এখন, একইরকম পারফর্ম্যান্সে, বেশি মার্কস দেওয়া হচ্ছে।’ পরীক্ষার নম্বর।
‘শুনেছি মোটা দামে স্থানীয় কর্পোরেশনের কাছে আগেই রিজার্ভ করা থাকে কিছু নম্বর। লন্ডনে ‘১০’-এর খুব দাম। নেপল্সের পুরোনো পাড়ায় চোখে পড়ে ‘০০৭’। কলকাতাতেও খুঁজলে কোনও কোনও দরজায় ইউরোপের ছোঁয়া পাওয়া যাবে।’ বাড়ির নম্বর।
‘সেই যে স্বদেশি যুগে ও হুজুগে রবীন্দ্রনাথ এক ইঙ্গবঙ্গ পার্টিতে বিধি ভেঙে ধুতি-চাদর পরে গেলেন, সে নিয়ে প্রথম দিকে নীচু স্বরে সমালোচনা হলেও পরবর্তীতে সেই ‘ন্যাশনাল ড্রেস’ কংগ্রেসের পোশাক হয়ে গেল।’ কবির ফ্যাশন।
‘কে কোন গানের সঙ্গে কেন ‘রিলেট’ করে থাকেন, তার হিসেব করার আগে মেপে নেওয়া ভাল, আমরা ঠিক প্রশ্নগুলো করছি কি না… গান কি তার সমসাময়িক পৃথিবীর কথা বলতে পারছে? গান কি যথাযথ ভাষ্যে নিজেকে বোঝাতে পারছে?’ লিরিক-বৃত্তান্ত।
১৯৪১ থেকে ২০০৬ পর্যন্ত তাঁর জীবনের ৬৬ বছরের আত্মকথা লিখতে বসেছেন নোবেলজয়ী এরনো, কিন্তু সে লেখা নিজের কথা ছাপিয়ে হয়ে উঠছে সময়ের কথা, একটা আস্ত প্রজন্মের কথা! নিজের সত্তাকে সময় আখ্যান দিয়ে অনবরত নিজেকেই অনুসন্ধানের প্রয়াস।
‘জন্ম হল ইথারনেটের। হার্ভার্ডের তাবড় প্রফেসরদের তাক লাগিয়ে বব তাঁর হকের পিএইচডি ছিনিয়ে নিলেন এবার। আর আজও আমাদের বাড়ির ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট কানেকশনের মাধ্যম এই ইথারনেট।’ যুগান্তকারী আবিষ্কারের গল্প।
This Website comprises copyrighted materials. You may not copy, distribute, reuse, publish or use the content, images, audio and video or any part of them in any way whatsoever.
©2025 Copyright: Vision3 Global Pvt. Ltd.