

কল্পজগতের জাদুকর
‘আইজ্যাক অ্যাসিমভ আমাদের কাছে অত্যন্ত প্রাসঙ্গিক— কেবল সায়েন্স ফিকশন-এর এক কিংবদন্তি হিসেবে নন, কয়েকটা প্রজন্মের অন্তরে ‘সেন্স অফ ওয়ান্ডার’ জাগিয়ে তোলার অন্যতম কান্ডারি হিসেবেও।’
‘আইজ্যাক অ্যাসিমভ আমাদের কাছে অত্যন্ত প্রাসঙ্গিক— কেবল সায়েন্স ফিকশন-এর এক কিংবদন্তি হিসেবে নন, কয়েকটা প্রজন্মের অন্তরে ‘সেন্স অফ ওয়ান্ডার’ জাগিয়ে তোলার অন্যতম কান্ডারি হিসেবেও।’
‘বারবার ক্ষতবিক্ষত হয়ে বেঁচে থাকার সংস্কৃতি এই শহরের। শুনেছি, আর্ট কালচার সৃষ্টির সূত্র কষ্ট থেকে। তা রচিত হয় বেদনার তমসুকে। স্মৃতির ভার, দেশভাগ, রাজনৈতিক অস্থিরতা, অ্যাঙ্গস্ট, বিরহ, কিছু প্রেম, উদাসীনতার সিন এঁকেছেন একালের চিন্তাশীল মানুষরা।‘
‘সামনে কইলকাত্তা দখল নামক মিথ্যে লড়াইয়ের গাজর ঝুলিয়ে ন্যাজে— সেই ন্যাজ! এমন মোচড় মেরেছে যে, মেয়েমদ্দ দিগবিদিকজ্ঞানশুন্যর ন্যায় যেদিকে পারছে দৌড়চ্ছে।’
‘আবার এই মানুষকেই কয়েক বছর পরে দেখা যাবে, কাশ্মীরকে বিশেষ সুবিধা-দানের ভূত-ভবিষ্যৎ নিয়ে প্রশ্ন তুলতে। ততদিনে ভারত-ভাগ হয়ে গিয়েছে, সংখ্যালঘুর স্বার্থে ভারতেই থেকে গিয়েছেন হজরত মোহনী।’
‘বাবার একটা পুরনো ডায়েরি আছে; সেখানে দেখেছি, অনেক বই-পত্রপত্রিকার নাম লেখা, যেগুলো বাইরে থেকে আনাতে হত। মূলত ব্রিটিশরা ছিলেন সেসব বইয়ের ক্রেতা।’
‘অচিরেই বাজারটি তখনকার সাহেব-মেমদের প্রিয় হয়ে ওঠে। পরে উচ্চবিত্ত বাঙালিদেরও। যত দিন যেতে লাগল, বাজারটি আয়তনে আর স্টলের সংখ্যায় বেড়ে শুধু দরকারি জিনিসপত্র নয়, পৃথিবীর সবরকম জিনিসের সুপারমার্কেটে পরিণত হয়।’
‘বিনোদিনী যে থিয়েটার ছেড়ে দিয়েছিলেন, তার মূল কারণ তাঁকে ক্রমশ প্রধান চরিত্র থেকে সরিয়ে এনে পার্শ্বচরিত্রে অভিনয় করানো হচ্ছিল। ১ জানুয়ারি যে শেষ অভিনয় বিনোদিনী করেন, সেখানে প্রায় কোরাসে অভিনয় করেন তিনি।’
‘ভাগ্যিস মাতিস তাঁর বাবার মতো শস্যদানা ও বাড়িঘরের রঙের ব্যবসায়ী হননি! ভাগ্যিস তিনি ল-অফিসের কর্মী হয়েই থাকেননি! পিকাসো মাতিসকে মনে করতেন, রঙের জাদুকর।’
‘দুরন্ত মেধার সঙ্গে কৌতুক মিশে গেলে যা হয়, অচিরেই তিনি প্রিয় হয়ে ওঠেন সকলের। নিজেকে দেখিয়ে বলতেন, ‘আমি ফরসা নই- অ্যালবিনোস, যাকে সবাই সাদা খরগোশ বলে।’
বেঙ্গল বিয়েনালের এক অমূল্য সম্পদ দেখার সুযোগ পাওয়া যাচ্ছে দরবার হলে। অবনীন্দ্রনাথ, গগনেন্দ্রনাথ, সুনয়নী দেবী। তৃতীয় শিল্পী প্রথম দু’জনের বোন। । যে শিল্পীরা আধুনিক ভারতীয় চিত্রকলাকে দিশা দেখিয়েছিলেন, উনি তাঁদের অন্যতম।
অনুভূতির এই সূক্ষ্ম লেখচিত্র , এই স্পর্শকাতর স্পন্দন থেকেই রিলকের কবিতা জেগে ওঠে। পর্যবেক্ষণ, অনুভূতি, মেধা, স্বপ্ন আর ঘোর দিয়ে তার অবয়ব নির্মিত।
‘লিটল মাস্টার টপকে গেলেন স্যর ডনকে। সুনীল কেরিয়ারের সর্বোচ্চ রান করলেন। ২৩৬। সে কোনও আক্রমণের পথে নয়। নিজের কক্ষপথ থেকে চ্যুত হয়ে নয়। ফিরে এলেন নিজের চেনা ছন্দে। হয়তো তার অহং এর থেকে বড় হয়ে দাঁড়াল অনুশীলনের শ্রদ্ধাবোধ।’
This Website comprises copyrighted materials. You may not copy, distribute, reuse, publish or use the content, images, audio and video or any part of them in any way whatsoever.
©2025 Copyright: Vision3 Global Pvt. Ltd.