

আমার না-দেখা দ্রোণাচার্য
‘অনেক সময়ে সম্পাদক রমাপদ চৌধুরী অপ্রিয় হয়েছেন তাঁর অনুজ সাহিত্যিকদের কাছে। ক্ষুরধার মেধাসম্পন্ন মানুষটি তবুও লেখার ভাল-মন্দ বিচার করতে কোনওদিন কারও সঙ্গে অন্যায় সমঝোতা করেননি।’
‘অনেক সময়ে সম্পাদক রমাপদ চৌধুরী অপ্রিয় হয়েছেন তাঁর অনুজ সাহিত্যিকদের কাছে। ক্ষুরধার মেধাসম্পন্ন মানুষটি তবুও লেখার ভাল-মন্দ বিচার করতে কোনওদিন কারও সঙ্গে অন্যায় সমঝোতা করেননি।’
বাকস্বাধীনতার কোনও সীমা থাকতে পারে না, সেই অধিকারের ডগায় কোনও তারাচিহ্ন দিয়ে মিনি-হরফে ‘শর্তাবলি প্রযোজ্য’ লেখা যায় না। যদি ক-কে নিয়ে ব্যঙ্গ করা যায়, তবে খ-কে নিয়েও যাবে।
মায়েদের কষ্ট হতে নেই। বিরক্তি তো নৈব নৈব চ! সত্যিকারের মায়েদের ‘বিরক্তি’ জাগলে ‘মা’ স্টিরিওটাইপটির গায়ে আঁচ পড়বে! আর আসল মায়েদের থেকে কল্পনার আদর্শ মায়েদের নিয়েই যাবতীয় উৎকণ্ঠা।
আমার সঙ্গে আলাপ হওয়ার পর একদিন বললেন, “শান্তনু, আমি একটা কমেডি ছবি বানাচ্ছি, যে ধারাটা আমার জীবনেও নতুন। আমি চাই আমরা একটা ফ্রেশ স্টার্ট করি।’
বঙ্গশিল্পের ঝলমলে পরম্পরাটি সবার সামনে সাজিয়ে দিয়েছেন উদ্যোক্তারা। বলে রাখা ভাল, শুধুমাত্র শিল্পকর্ম নয়, তার প্রদর্শনের জায়গা ও যত্নবান সম্পাদনা নতুন মাত্রা যোগ করেছে বেঙ্গল বিয়েনালে-তে।
‘ডিরোজিও-র সরাসরি ছাত্র না হলেও তাঁর শিক্ষা ও চেতনার প্রভাব পড়েছিল কৃষ্ণমোহন বন্দ্যোপাধ্যায়ের ওপরে। খ্রিস্টীয় সমাজে তাঁর যাতায়াতও শুরু হয়। শেষপর্যন্ত রেভারেন্ড ডাফ-এর কাছে ১৮৩২ সালের ১৬ অক্টোবর খ্রিস্টধর্মে দীক্ষিত হন তিনি।’
‘স্বাধীনতা’-য় আমার সক্রিয় কর্মজীবন— বলতে পারেন সাংবাদিকজীবন (তার মধ্যে দু-তিনবার আড়ালে-আবডালে সংবাদ শিকারও)— শেষ হয়ে যায় ১৯৬৪ সালে পার্টি বিভাজন ও ‘স্বাধীনতা’ পত্রিকাও সঙ্গে-সঙ্গে বন্ধ হয়ে যাওয়ায়।
তুমুল গ্রীষ্মের খররোদে পুড়তে থাকা একটি দিনের প্রেক্ষিতে লেখা এই কবিতায় বড়দিনের কোনও আঁচ নেই; তবু যিশু এলেন অনিবার্যভাবে এবং তাঁর আসাটাই এই বর্ণনার নির্ঝরকে কবিতায় উত্তীর্ণ করল।
হিমেনেথ রবীন্দ্রনাথকে নিজে কিছু লেখেননি, কিন্তু রবীন্দ্রনাথ সম্পর্কে লিখেছেন বিস্তর। বহু লেখায় রবীন্দ্রপ্রভাবও স্পষ্ট। তাঁর রবীন্দ্রনাথের ‘স্ট্রে বার্ডস‘ এর অনুবাদ-কে অনেক পাঠকই নাকি ভেবেছিল হিমেনেথের স্বকীয় রচনা।
‘অমৃতসরের গলিতে রফির পাড়ায় এক ফকির আসতে গান গাইতে-গাইতে মাধুকরী করতে। সেই ফকিরের সুরে আচ্ছন্ন রফি হাঁটতেন তাঁর পিছন-পিছন। মন থেকে তাঁকেই নিজের গুরু ভেবেছিলেন ছোট্ট রফি।’
‘এই যে আমাদের চিন্তা-ভাবনার বাঁকবদলের শুরু, তার আদি গুরু শ্যাম বেনেগাল। তিনি ওইরকম ছবি হিন্দিতে না বানালে ভারতীয় সিনেমার জগতে অসাধারণ সব সিনেমা, পরিচালক আর অভিনেতারা আঞ্চলিক গণ্ডিতে সীমাবদ্ধ থেকে যেতেন।’
পেশাদারি সম্পর্কটা হয়তো সারাজীবন চলেনি, কিন্তু সম্পর্কটা ছিলই। আমাকে পদ্মশ্রী-র পর সংবর্ধনাও দিয়েছেন। ওঁর রসবোধে কোনওদিন টোল পড়েনি। শ্যাম বেনেগাল, শ্যাম বেনেগাল হয়ে ওঠার পরেও কিন্তু প্রযোজক পাওয়ার জন্য সংগ্রাম করতে হয়েছে।
This Website comprises copyrighted materials. You may not copy, distribute, reuse, publish or use the content, images, audio and video or any part of them in any way whatsoever.
©2025 Copyright: Vision3 Global Pvt. Ltd.