

মেডিসিনারি : পর্ব ২
‘সর্বভারতীয় নেতা, দিল্লি থেকে এসে একজন চিকিৎসককে দিয়ে আমাকে ফোন করালেন, পার্টি অফিসে গিয়ে তাঁকে দেখে আসার জন্যে। যেতে অস্বীকার করলাম, বললাম, চেম্বারে আসতে বলুন, দেখে দেব, এত রোগীকে বসিয়ে রেখে যাওয়া সম্ভব নয়।’
‘সর্বভারতীয় নেতা, দিল্লি থেকে এসে একজন চিকিৎসককে দিয়ে আমাকে ফোন করালেন, পার্টি অফিসে গিয়ে তাঁকে দেখে আসার জন্যে। যেতে অস্বীকার করলাম, বললাম, চেম্বারে আসতে বলুন, দেখে দেব, এত রোগীকে বসিয়ে রেখে যাওয়া সম্ভব নয়।’
‘গ্যারি ভদ্রলোকের একটা নয়, দশটা পদক নষ্ট, তবু নো চড়াইপাখির কষ্ট! উনি বুঝেছেন, তাতে ইতিহাস ছাই হয় না, ওঁর নামের পাশে রেকর্ড বইয়ে জয়গুলোর কথা স্পষ্ট।’
‘জ্বলতে থাকা ক্যালিফোর্নিয়াকে দেখে পার্ভার্ট আনন্দ পেয়েছেন অনেকে। প্রকৃতির নিষ্ঠুর রসিকতার ফলে হলিউডের উচ্চবিত্ত প্রতাপ কীভাবে এক লহমায় সর্বস্বান্ত সাধারণ মানুষের অসহায়তায় পর্যবসিত হয়, তা দেখে অনেকে ভাবছেন— দ্যাখ, কেমন লাগে!’
‘হ্যারি বেলাফন্টের সেই জাদু-গান জামাইকা ফেয়ারওয়েল সমানে পাক খাচ্ছিল মাথার ভেতর। এই সেই কিংস্টন টাউন বব মার্লে, ব্লু মাউন্টেনস, কফি আর রামের দেশ জামাইকার রাজধানী কিংস্টন!’
‘ছুটির আয়েস আছে বলেই না ছুটি ফুরনোর দুঃখ আছে! কিন্তু আমার এখন অনন্ত ছুটি। আমি ছুটি থেকে আর কাজে ফিরে যাই না, বরং কাজ থেকেই ছুটিতে ফিরি।‘
‘সব পোড়া নয় সমান। আগুন, অন্যান্য সকল দুর্যোগের মতো, সমানভাবে গোড়ায় না। ধনী ব্যক্তিরা হয়তো একটি বাড়ি হারায়, কিন্তু তারা আরেকটি পায়; তারা হয়তো পালায়, কিন্তু ফিরে আসে বিমা চেক এবং ব্যক্তিগত দমকল কর্মী নিয়ে।’
‘আড্ডা ভ্রাম্যমাণ। ঘুরে ঘুরে বেড়ায়। আজ এখানে, কাল শান্তিনিকেতন, পরশু ল্যাডলীর আখড়া, সোনাঝুরি ছাড়িয়ে। কখনও ঝাড়গ্রামের জঙ্গলে, কখনও কার্জন পার্কের ঘাসে। গঙ্গার ধারে, অথবা,ভাসমান ক্রুজে।’
‘ক্ষুদ্র গণ্ডিওলা মানুষের কাছে তার গণ্ডির বাইরের কোনও বস্তুর নকল-আসল বোঝার ক্ষমতা থাকে না। ইন্টারনেট গত তিরিশ বছরে এবং সমাজমাধ্যম গত দশ বছরে যে অসীম দূরত্ব লঙ্ঘন করেছে, তাতে আর কোথাও কিছু লুকিয়ে রাখা যাচ্ছে না।’
‘ধ্বস্ত এক সমাজের সামনে এসে আমরা দাঁড়ালাম। সেইখানে দাঁড়িয়ে সেইসব স্বপ্নকে জাগিয়ে তোলার জন্য ডন কিহোতেকে আবার ফিরিয়ে আনার প্রয়োজন পড়ল যেন।’
‘১৬ জানুয়ারি সকালে রাঙাকাকা শিশিরকে বললেন, ‘ওয়ান্ডারারে তেল ভরে নাও। রাতে তোমাকে নিয়ে বেরব। বাড়ির কেউ যেন না জানে।’ শিশির এতটাই অবাক যে, কিছু জিজ্ঞেস করতে পারলেন না নেতাজিকে।’
‘নোবেল পুরস্কার পেতে পারতেন আমাদের ডাঃ সুভাষ মুখোপাধ্যায়ও, স্বাধীনোত্তর দেশের প্রথম বিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কার। কেননা, আইভিএফ বিষয়ে তাঁর গবেষণা চলছিল এডওয়ার্ডস-স্টেপটোর সঙ্গে একই সময়ে…’ ডাঃ সুভাষ মুখোপাধ্যায়ের জন্মদিনে বিশেষ নিবন্ধ।
‘দ্রুত গতির পাঠক, দ্রুত গতির লেখক এবং দ্রুত গতির সম্পাদক— সবটা মিলিয়ে ছিলেন প্রীতীশ নন্দী। যদি কেউ একদিনের জন্যও ওঁর সঙ্গে কাজ করে থাকে, ভুলতে পারবে না। সাংবাদিকতার প্রশিক্ষণ না থাকলেও, প্রীতীশদা কমিউনিকেট করতে পারতেন চমৎকার!’
This Website comprises copyrighted materials. You may not copy, distribute, reuse, publish or use the content, images, audio and video or any part of them in any way whatsoever.
©2025 Copyright: Vision3 Global Pvt. Ltd.