

মেগা ম্যাগাজিন : পর্ব ১১
‘ফোটো-সাংবাদিকতার তথ্যনিষ্ঠতার সঙ্গে এক নান্দনিক বহুমাত্রিকতাকে জুড়ে দিতে সক্ষম হয়েছিল ‘লাইফ’। এর নেপথ্যে যেমন ছিল ফোটোগ্রাফির মান, তেমনই ছিল ছিমছাম, কিন্তু অনন্য পৃষ্ঠাসজ্জা।’
‘ফোটো-সাংবাদিকতার তথ্যনিষ্ঠতার সঙ্গে এক নান্দনিক বহুমাত্রিকতাকে জুড়ে দিতে সক্ষম হয়েছিল ‘লাইফ’। এর নেপথ্যে যেমন ছিল ফোটোগ্রাফির মান, তেমনই ছিল ছিমছাম, কিন্তু অনন্য পৃষ্ঠাসজ্জা।’
‘যখন ২০২৪-এর এপ্রিলে আবার দাঁড়ালাম রাজপ্রাসাদের গেটে, বুঝলাম এতটুকু ফিকে হয়নি ডায়না-ম্যানিয়া। হঠাৎ ভিড়ের মধ্যে গুঞ্জন, ক্যামিলা (‘কুইন’ কথাটা কিন্তু বলল না কেউ) আসছেন।’
‘দিলীপ জন্মেইছিলেন তাঁর রক্তে সুর ও সংগীত নিয়ে। তিনি নিজে জানিয়েছেন তাঁর ‘স্মৃতিচারণ’ গ্রন্থে, হিন্দুস্থানী গানে তাঁর প্রথম অনুরাগ হয় সুরেন্দ্রনাথ মজুমদারের অপরূপ খেয়াল শুনে।’
‘যাঁরা পি সি সরকারের ম্যাজিক নিয়ে একেবারেই শ্রদ্ধাশীল নন, তাঁরাও বহুবার মানতে বাধ্য হয়েছেন, পাবলিসিটিতে ভদ্রলোকের ধারে-কাছে সেযুগের কেউ ছিল না। তিনি মঞ্চের নিগড় থেকে ম্যাজিককে বের করে একেবারে সাধরণের আয়ত্তে নিয়ে এলেন।’
‘একজায়গায় বারবার বাজিমাত করেছেন হারাধন বন্দ্যোপাধ্যায়।… তাঁর স্বাচ্ছন্দ্যের জায়গা ছিল সাবেক বুর্জোয়ার আধুনিক রূপ, যার বসতি বাগবাজার নয়, বালিগঞ্জ; যার বাহন জুড়িগাড়ি নয়, বরং সেলফ ড্রিভেন মরিস মাইনর।‘
‘বারীন হয়তো জানতেন না ইতিহাস বড় নির্মম, যত যত্নে সে লিখে রাখে কীর্তি, তার চেয়েও ফলাও করে লেখে ভ্রান্তির গাথা।প্রায় দেড়শো বছর পরেও, তার জন্মদিনের শুভক্ষণে কেউ যা পড়তে বা বলতে দ্বিধা বোধ করবে না একরত্তি।’
‘অমিত্রাক্ষরে মধুসূদন ‘মেঘনাদবধ’-এর আগেই ‘তিলোত্তমাসম্ভব কাব্য’ (১৮৬১) লিখলেও, একই বছর, আজকের দিনে প্রকাশিত ‘মেঘনাদবধ কাব্য’-ই সম্ভবত আজও মধুসূদনের প্রধান কাব্যগ্রন্থ হিসেবে বিবেচিত।‘
‘এই যে আমরা কামুকে বেছেছিলাম, তার কারণ কী? তাঁর আন্তর্জাতিক খ্যাতি? না, মোটেই না। বরং, কামু আমাদের কাছে মফসসলের ছেলে, তিনি বনেদি ফরাসি নন। খানিকটা হাইব্রিড, আলজেরিয়ার ছেলে।’
‘গল্পগুলো প্রথম পড়ে, এই লোকটার টানে, আমি একবারই ঢাকায় গিয়েছিলাম। গিয়ে অনেকক্ষণ ওর সঙ্গে কথা বলেছিলাম। মনে হয়েছিল, কতদিনের চেনা! আর কী আশ্চর্য সুদর্শন ছিল!’
‘আমার ভজন শুনে একদিন ফোন করে বললেন, ‘শোনো স্বাগতালক্ষ্মী, আমি তোমার সঙ্গে একটা শর্ত করতে চাই। তুমি আমার কাছে রবীন্দ্রসংগীত শিখবে, আমি তোমার কাছে ভজন শিখব। এত ভাল হিন্দি উচ্চারণ করো কী করে?’’
‘এই যে দু-দশক বাদে নিজের লেখা সংশোধন করা তা বোধহয় অনেক লেখক ভাবতেও পারেন না। এখানেই মতি নন্দী অনন্য। নিজের লেখার সুপার এডিটর। অবিশ্যি তাঁর প্রেরণা আরেক লেখক-সম্পাদক বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়।’
‘আইজ্যাক অ্যাসিমভ আমাদের কাছে অত্যন্ত প্রাসঙ্গিক— কেবল সায়েন্স ফিকশন-এর এক কিংবদন্তি হিসেবে নন, কয়েকটা প্রজন্মের অন্তরে ‘সেন্স অফ ওয়ান্ডার’ জাগিয়ে তোলার অন্যতম কান্ডারি হিসেবেও।’
This Website comprises copyrighted materials. You may not copy, distribute, reuse, publish or use the content, images, audio and video or any part of them in any way whatsoever.
©2025 Copyright: Vision3 Global Pvt. Ltd.