

পাঠপুরাণ : পর্ব ২
যথেষ্ট মনের জোর এবং আঘাত সইবার মতো ক্ষমতা আছে, এমন মানুষের পক্ষেও সম্ভব নয় এই বই টানা পড়া/দেখা। প্রতিটি স্যুভেনির কানায় কানায় পূর্ণ চূড়ান্ত বিভীষিকা, নয়তো দুঃখ-দুর্দশার ধুনে নিরবচ্ছিন্ন ও নিঃশব্দ বয়ন।
যথেষ্ট মনের জোর এবং আঘাত সইবার মতো ক্ষমতা আছে, এমন মানুষের পক্ষেও সম্ভব নয় এই বই টানা পড়া/দেখা। প্রতিটি স্যুভেনির কানায় কানায় পূর্ণ চূড়ান্ত বিভীষিকা, নয়তো দুঃখ-দুর্দশার ধুনে নিরবচ্ছিন্ন ও নিঃশব্দ বয়ন।
‘সর্বত্রই দেখা যাচ্ছে, হাসির ফেরিওয়ালাদের শাসক কিঞ্চিৎ শত্রুর নজরেই দেখে। উপহাসটুকুর সম্পূর্ণ অধিকার শুধুমাত্র শাসক ও তাঁর পোষা ভাঁড়েদের।’
‘অভিমানে ঘর ছেড়েছিলেন একদিন। অভিভাবকদের কাছে একটা অভিধান আর বালির কাগজের খাতার বদলে এক্সারসাইজ বুক চেয়েও না পাওয়ায় বাড়ি ছেড়ে চলে গেলেন হাওড়া স্টেশনে। দু’দিন স্টেশনেই থেকে চড়ে বসলেন দূরপাল্লার ট্রেনে।’
বঙ্গবালাদের উদ্দেশ্য ছিল, মিষ্টিকে মিষ্টি নকশার ছাঁদে ফেলে মনভোলানো উপায়ে প্রস্তুত ও পরিবেশন করা।শুধু মিষ্টি পরিবেশন নয়, এর মধ্যে প্রকাশ পেয়েছে বাইরের অতিথির সামনে অন্তঃপুরবাসিনীর নিজেকে বা নিজের আত্মপরিচয়কে তুলে ধরার বাসনা।
আজ আন্তর্জাতিক মে দিবস। এই দিনের তাৎপর্য কেবল অতীতের কোনও এক সফল আন্দোলনকে মনে করাই নয়। এই দিন অন্তর্জাগরণের…
অশোক মিত্র বললে শুধু কবিতা আর কবিতা-ই তো নয়। তাঁর অর্থনীতি চর্চাও একটা বড় বিষয়। কিন্তু রাজনৈতিক অর্থনীতির প্রতি তাঁর অনুরাগ ক্রমশ তাঁকে দূরবর্তী করেছে বিশ শতকের শেষ কয়েক দশকের ‘বিশুদ্ধ’ অর্থনীতি চর্চা থেকে। অশোক মিত্রর মৃত্যুদিনে বিশেষ নিবন্ধ…
‘লোকে দিব্যি দেখে যায়, অমুক নেতা মাইকের সামনে দাঁড়িয়ে কদর্য সাম্প্রদায়িক কথা, তমুক নেত্রী ব্যক্তিস্বাধীনতা-বিরোধী কথা, জমুক-যুবা শিক্ষা-ঘাতী কথা বলছেন— সঞ্চালক আপত্তি জানালেও দমছেন না।’
‘রবি বর্মা জানতেন যে, তাঁর আঁকা ছবি কেবলমাত্র রাজপ্রাসাদে শোভা পেলেই চলবে না, ভারতের সাধারণ মানুষের ঘরেও তাঁকে জায়গা করে নিতে হবে। অতএব, বিদেশ থেকে আনালেন লিথো প্রেস এবং চালু করলেন নিজস্ব ছাপাখানা।
‘অতর্কিতে হিচককের মুখ থেকে কয়েকটা শব্দ বেরয়— ‘…because of my own fear of the police!’ সে কী! অমন প্রভাবশালী, দোর্দণ্ড প্রতাপশালী মানুষের পুলিশে ভয়! কেন? কোন ঘটনার সূত্রে?’
‘পড়ার পরেও পড়তে হলে এমন বই-ই তো পড়া উচিত, যা আপনাকে নতুন ভাবনার খোরাক জোগাবে, উসকে দেবে চিন্তাকে, বদলে দেবে ভাবনাচিন্তার গতিপথ! ভাল বই তো অনেক লেখা হয়েছে, হচ্ছে, হবেও।’
‘গুহার ভেতর ঢুকে সব বই ভুলে শুধুই মাথার মধ্যে উঁকি দিয়ে যাচ্ছিল নারায়ণ সান্যালের ‘অজন্তা অপরূপা’, একেবারে গুহার নম্বর দিয়ে ম্যাপ এঁকে প্রতিটা ছবির গল্প এমনভাবে লিখেছেন তিনি, শুধু লেখেনইনি, এঁকেও দিয়েছেন, যে, আমরা যেন শনাক্তকরণের নেশায় মেতে উঠেছিলাম।’
‘রামানুজন লিখেছে, সে খুঁজে পেয়েছে সেই সমীকরণ, যা আমাদের পৌঁছে দিতে পারে অনন্তে। সে জানিয়েছে, an equation for me has no meaning unless it expresses a thought of God.’
This Website comprises copyrighted materials. You may not copy, distribute, reuse, publish or use the content, images, audio and video or any part of them in any way whatsoever.
©2025 Copyright: Vision3 Global Pvt. Ltd.