

আমার শিক্ষক
‘কুমার রায়কেই বহুরূপী-র নাট্য নির্দেশনা এবং ‘বহুরূপী’ পত্রিকা সম্পাদনা এবং অন্যান্য কাজের দায়িত্ব নিতে হয়েছিল। ফলত তিনিই ছিলেন আমার এবং আমার মতো আরও অনেকের প্রথাগত নাট্যশিক্ষার গুরু।’
‘কুমার রায়কেই বহুরূপী-র নাট্য নির্দেশনা এবং ‘বহুরূপী’ পত্রিকা সম্পাদনা এবং অন্যান্য কাজের দায়িত্ব নিতে হয়েছিল। ফলত তিনিই ছিলেন আমার এবং আমার মতো আরও অনেকের প্রথাগত নাট্যশিক্ষার গুরু।’
‘রাস্তাঘাটের বাঁকে বাঁকে ফেরিওয়ালার ডাক কমে এসেছে। অন্যদিকে ট্রেনে বাসে ও ফুটপাতে হরেকরকম হকারদের হাঁকডাক বেড়েই চলেছে। যদিও ট্রেনে হকারি আজকের নয়, সম্ভবত ট্রেনের আরম্ভকাল থেকেই এই বিক্রেতারা আছেন।’
‘গল্প-লেখকদের নতুন ভাবনাচিন্তা, অজস্র কথার ছড়াছড়ি— নতুনভাবে গল্প লিখতে হবে। তৈরি হল এক ম্যানিফেস্টো। তৈরি করলেন রমানাথ রায়, এবং অন্যান্য সদস্যরা।’
প্রযুক্তির অভাবনীয় উন্নতির ফলে মার্কিন মুলুকের হাতের মুঠোয় এসেছিল গোটা দুনিয়া। অন্যদিকে সোভিয়েত রাশিয়া ভরসা করেছিল রক্তমাংসের মানুষকে। ম্যানহাটান প্রকল্পের ‘গুপ্তচর’ ক্লাউস ফুকস আজকের দিনেই দোষী সাব্যস্ত হয়েছিলেন, সেই উপলক্ষে বিশেষ নিবন্ধ।
‘বেশ কয়েকবার আমাকে বুদ্ধবাবু বলেছিলেন, ‘আমি সেরকম মার্কসবাদী হতে চাই না, যে ভারতের মাটিতে চিনা পতাকা পুঁততে চায়। আমি ভারতের জাতীয় পতাকা উত্তোলনে বিশ্বাসী।’’
‘নীল ব্যবসায়ীর সাহেবি অফিসের প্রতি এই দায়বদ্ধতার পুরস্কারস্বরূপ গিরিশচন্দ্র পেয়েছিলেন নিজের হাতের আঁজলার মাপে তিন আঁজলা টাকা। আর ২১০ টাকা উঠেছিল তাঁরই নেতৃত্বে ন্যাশনাল থিয়েটারের ‘নীলদর্পণ’ অভিনয়ের টিকিট বিক্রি থেকে।’
‘আমার ডাক্তারি চোখ কিন্তু যা বলল, তাতে বুঝলাম, এই রোগীকে আমার ছোঁয়াই উচিত নয়। একটা ট্যাক্সি ডেকে তৎক্ষণাৎ মেয়েটিকে হাসপাতালে পাঠানোর ব্যবস্থা করলাম। তখন কলকাতা জুড়ে হলুদ-কালো ট্যাক্সি চলে।’
‘লীলা মজুমদার বহুকাল আগেই আমার জীবনে ঢুকে পড়েছেন। ওঁর লেখা গল্পগুলো, মানুষগুলো, জায়গাগুলো, ম্যাজিকগুলো, সবগুলো আমার দৈনন্দিন রুটিনে উঁকি দেয়। এ এক খেলাচ্ছল!’
‘ট্রেড-বিশ্লেষক, পণ্ডিতরা, মাল্টিপ্লেক্স চেইনের মালিকপক্ষ বলছেন, নস্টালজিয়া! নস্টালজিয়া! জিয়া নস্টাল, হিয়া টুপটাপ— স্মৃতিমেদুরতার বানভাসিরাই নাকি রি-রিলিজের লাইফবোটে ভিড় জমাচ্ছেন!’
‘‘কোয়াইট বিটল’ জর্জ হ্যারিসনের বড়জোর দু’টি করে গান প্রতি অ্যালবাম পিছু থাকবে বলে এমনই কিছু অঘোষিত নির্দেশিকা ছিল লেনন-ম্যাকার্টনি ডুয়োর। এবং এই প্রসঙ্গেই গান লেখার ইতিহাস।’
‘প্রথম দিনেই সে এক হইহই কাণ্ড। আজ চলবে কলকাতার ট্রাম— সে এক ঐতিহাসিক ঘটনা! তা প্রত্যক্ষ করতে হুজুগে বাঙালি সে-দিন উত্তেজনায় ফুটছিল টগবগ করে।’
‘‘দ্যাট পার্ট অফ সানডে, হুইচ ফিলস লাইক মনডে।’ এই অনুভবটা, আমার মতে, পৃথিবীর সবচেয়ে খারাপ অনুভূতিগুলোর একটা, যেখানে রবিবারটা চোখের সামনে আস্তে আস্তে সোমবারে পরিণত হয়।’
This Website comprises copyrighted materials. You may not copy, distribute, reuse, publish or use the content, images, audio and video or any part of them in any way whatsoever.
©2025 Copyright: Vision3 Global Pvt. Ltd.