

ধ্বংসের মধ্য দিয়ে যাত্রা
আমাদের প্রতিদিনের আচার-আচরণ, জীবনযাত্রা, খাদ্যাভ্যাসর ইচ্ছা এবং লোভ— এক বৈশ্বিক হুমকি (global threat) অবচেতন ভাবে আমাদের প্রতিদিনের জীবনে ছড়িয়ে দিচ্ছে। এখানে তথাকথিত শিক্ষা, অর্থ, সংস্কৃতি সবই গুরুত্বহীন।
আমাদের প্রতিদিনের আচার-আচরণ, জীবনযাত্রা, খাদ্যাভ্যাসর ইচ্ছা এবং লোভ— এক বৈশ্বিক হুমকি (global threat) অবচেতন ভাবে আমাদের প্রতিদিনের জীবনে ছড়িয়ে দিচ্ছে। এখানে তথাকথিত শিক্ষা, অর্থ, সংস্কৃতি সবই গুরুত্বহীন।
হারিয়ে যাচ্ছে মূল সংগীত, থেকে যাচ্ছে ভাইরাল অংশটুকু। সংগীত এবং তার উৎস এককালে ছিল গানের জগতের মূল বিষয়। কিন্তু বর্তমান সময়ের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে হারিয়ে
‘গত পঞ্চাশ বছরে এমারজেন্সির আলোচনা থেকে দলিত এবং সমস্ত নিম্নবর্ণের মানুষকে ছেঁটে ফেলা হয়েছে। সাধারণ মানুষের কথা বলার অধিকার কেড়ে নেওয়া হয়েছে, সংবাদ সংস্থাগুলির অধিকার খর্ব করা হয়েছে, যা-খুশি করতে দেওয়া হয়নি।’
‘‘এমারজেন্সি তুলে নেওয়ার পর কারাঞ্জিয়া নিজেই ‘ফিল্মফেয়ার’-এ লেখেন যে, চলচ্চিত্র বাণিজ্যের এতটাই ক্ষতি হয়ে গিয়েছে যে, তার মেরামত প্রায় অসম্ভব। এই সময়েই বলিউডে ‘অ্যাংরি ইয়ং ম্যান’-এর আবির্ভাব, যা অনেকটাই ‘জরুরি অবস্থা’-র ফসল।’’
‘‘বিষাদকে সিনেমায় মহৎ করে তোলেন গুরু দত্ত। ‘পেয়াসা’ বা ‘কাগজ কে ফুল’ হয়তো সমসময়ে সেই মাপের স্বীকৃতি পায়নি, কাল্ট হয়ে উঠেছে পরে, ধীরে ধীরে, কিন্তু কেবল ভারতীয় নয়, বিশ্ব সিনেমার ইতিহাসেও, এই দুটো ছবি আর্কাইভে থেকে যাবে।’’
‘আজকের সঙ্গিন অবস্থার কিন্তু এক যুগ হতে চলল। তীব্রতা যেভাবে বাড়ছে, তাতে ভবিষ্যৎ আরও অন্ধকার বলেই মনে হয়। আরও বেশি সাংবাদিক মার খাবেন, পুলিসের হাতে বিবস্ত্র হবেন, হাজতবাস করবেন, খুন হবেন— এটাই অদূর ভবিষ্যতে ভারতীয় সাংবাদিকদের অনিবার্য পরিণতি।’
‘মধু বোঝেনি মেয়েদের গল্পটা পৃথিবীর সব দেশে, সব কালে, সব সমাজে এক। ছোট শহর, বড় শহর, গরীব দেশ, ধনী দেশ, ধনতন্ত্র, সমাজতন্ত্র, যুদ্ধ, বিপ্লব…পালানোর পথ নেই।’
‘বিরিয়ানির মধ্যে একটা নিশ্চিন্ত ব্যাপার আছে। অনুষ্ঠানবাড়ির মেনুতে বিরিয়ানি স্থির হয়ে গেল মানে এইবার শুধু সেটাকে জাস্টিফাই করার মতো আগু-পিছু পদাবলি রচনা করতে হবে! একেবারে অ্যানালগ শতকের মধ্যবিত্ত মা-বাবাদের মতো। ক্যালায় কিন্তু ভালওবাসে!‘
‘‘লেখনীশক্তি খুব জোরদার ছিল রাজেনদার। তাই তরুণ মজুমদার, যিনি কিনা নিজের চিত্রনাট্য নিজেই লিখতেন, সেই তিনিও, দুটো ছবির— ‘সংসার সীমান্তে’ ও ‘গণদেবতা’— চিত্রনাট্য লিখিয়েছিলেন রাজেনদাকে দিয়ে।’’
‘কলেজে পড়াশোনার থেকেও দীনেশের তৎকালীন যাপনের প্রধান অঙ্গ হয়ে ওঠে, যে-দায়িত্ব নিয়ে তিনি ঢাকা থেকে মেদিনীপুরে এসেছেন— সেই কর্মী গড়ার কাজ। মেদিনীপুর তখন অগ্নিগর্ভ। সেই অগ্নিগর্ভ পরিবেশে দীনেশের মতন একটি দীপ্ত স্ফুলিঙ্গ এসে পড়েছিল। ফল— বিস্ফোরণ।’
‘পাহাড়ি পথের দু’ধারের গাছে লাগানো রংবেরঙয়ের প্রেয়ার ফ্ল্যাগ। বৌদ্ধদের বিশ্বাস, এগুলো সৌভাগ্যের প্রতীক, অশুভ শক্তি থেকে বাঁচায়। কিন্তু শুধুই কি এরকম দুর্গম জায়গায় বলে এত বিখ্যাত ভুটানের আইকন এই মনেস্ট্রি?’
‘পুঁজির জোর না থেকেও যে শুধুমাত্র আদর্শে ভর করে জনসাধারণের সমস্যা শনাক্তকরণ ও তা সমাধানের স্বপ্ন দেখা সম্ভব, তা এই যুদ্ধে করে দেখিয়েছেন মামদানি।’
This Website comprises copyrighted materials. You may not copy, distribute, reuse, publish or use the content, images, audio and video or any part of them in any way whatsoever.
©2025 Copyright: Vision3 Global Pvt. Ltd.