

সবাই আসলে বহুভাষী
‘আদতে এ তো রাস্তাঘাটের ভাষা, স্কুল-কলেজের ভাষা, আড্ডার ভাষা— যে রাস্তা, স্কুল, আড্ডাদের আমি নিজের ঘরবাড়ি বলেই চিনি। অন্য কোনও ভাষার থেকে একটি শব্দ বা শব্দবন্ধও ধার নেয়নি, এমন ‘বিশুদ্ধ বাংলা’ শেষ কবে শুনেছেন মনে করুন তো?’
‘আদতে এ তো রাস্তাঘাটের ভাষা, স্কুল-কলেজের ভাষা, আড্ডার ভাষা— যে রাস্তা, স্কুল, আড্ডাদের আমি নিজের ঘরবাড়ি বলেই চিনি। অন্য কোনও ভাষার থেকে একটি শব্দ বা শব্দবন্ধও ধার নেয়নি, এমন ‘বিশুদ্ধ বাংলা’ শেষ কবে শুনেছেন মনে করুন তো?’
‘ছেলেমেয়েদের আমি যে কথাটি কখনও বলি না… বাংলা ভাষায় কবিতা লেখা হয়তো সহজ, কিন্তু বিজ্ঞান লেখা, বেশ কঠিন! কে জানে, হয়তো এর জন্য দায়ী আমি নিজেই— আমি সবসময় সবকিছু খুব সহজ করে লিখতে চেষ্টা করি!’ বাংলায় বিজ্ঞানচর্চা।
‘সমস্ত জীবন দিয়ে তিনি যে গ্রন্থটি রচনা করেছেন তার নাম— বাংলাদেশ।… রক্তভেজা বাংলার মাটির প্রতিটি ধূলিকণা তিনি মর্মে ধারণ করেছেন,… অবিনাশী স্লোগান ‘জয় বাংলা’ তুলে দিয়েছেন জাতির কণ্ঠে।’ বঙ্গবন্ধুর পাঠাভ্যাস, রচনাশৈলী, রাজনৈতিক চেতনা।
‘আমি বাড়িতে ঢুকি। সবাই ঢুকে পড়ে। মুহূর্তে মনে পড়ে, বহুকাল আগে পড়া কাফকার ‘পেনাল কলোনি’র কথা। আমরা প্রত্যেকে যেন এক একটা গ্রেগর সামসা, লোক মানে পোক। তখন কে জানত, শ্বাসচাপা সুদীর্ঘ সময়ের এ এক শুরুয়াৎ!’ বই-উৎসবের বিপন্নতা।
‘প্যারিসে গিয়ে সবাই প্যারিসের মতো হয়ে যায়। আমি দু’বছর প্যারিসে ছিলাম; আমার ঠিক তার উল্টোটা হয়েছিল। আমার মনে হত, এখানে আমি ছবি দেখছি, কিন্তু আমি এদের মতো কেন আঁকব?’ শিল্পীর সঙ্গে তাঁর শিল্পদর্শন নিয়ে কথোপকথন।
‘বনবিবি উপাখ্যানের মূল বক্তব্যটা হল— মানুষের প্রয়োজন আর অন্য প্রাণীদের প্রয়োজনের ভারসাম্য বজায় রাখতে হলে, মানুষের লোভে রাশ টানা উচিত। এই বার্তা কোনও নির্দিষ্ট ধর্মের নয়।’ সদ্য প্রকাশিত বই ‘জাঙ্গল নামা’ নিয়ে লেখা।
‘শুধু সম্পদ সৃষ্টি করতে নয়, তাকে ধরে রাখতে গেলেও সরস্বতীর প্রয়োজন। কৃষক বা কর্মকারের যদি ব্যবসায়িক বোধবুদ্ধি না থাকে, তবে অর্জিত ধনসম্পদ হারিয়ে ফেলতে তাঁরা বাধ্য।’ সরস্বতী কেন আরাধ্যা হবেন, তা নিয়ে লেখা।
‘তখনও তেমন করে আঁচ পাইনি, করোনা কতটা কামড় বসাতে চলেছে সুস্থ-স্বাভাবিক বর্তমানের বাহুতে! রাষ্ট্রীয় শঙ্কা কিছুটা অবশ্য অনুমান করা গেল, …যখন ‘মুজিববর্ষ’-র উদ্বোধনী আয়োজনে কাটছাঁট এনে প্রায় স্থগিত করা হল।’ ঢাকার করোনা-কালীন পরিস্থিতি।
‘আমার প্রথম বাজার করার অভিজ্ঞতা বছর আটেক বয়সে, যখন শখ করে একদিন আমাদের মফস্সল শহরের বাসা থেকে বাবার সঙ্গে মাইল দুয়েক হেঁটে গেলাম রবিবারের বাজার।’ বাজার করার অভিজ্ঞতা ও মনস্তত্ত্ব নিয়ে লেখা।
This Website comprises copyrighted materials. You may not copy, distribute, reuse, publish or use the content, images, audio and video or any part of them in any way whatsoever.
©2025 Copyright: Vision3 Global Pvt. Ltd.