

শয়তান ও নরক
‘প্রাচীন যুগে শয়তানকে নিয়ে যেসব কাহিনি জনপ্রিয় ছিল, তাতে আজকালকার মতো শয়তানের খুর এবং শিংওয়ালা লাল রঙের এই রূপ কল্পিত ছিল না, যে-রূপে শয়তান অগ্নিময় নরকে মৃতদের আত্মাদের শাস্তি দেয়।’ শয়তানের অন্য রূপ।
‘প্রাচীন যুগে শয়তানকে নিয়ে যেসব কাহিনি জনপ্রিয় ছিল, তাতে আজকালকার মতো শয়তানের খুর এবং শিংওয়ালা লাল রঙের এই রূপ কল্পিত ছিল না, যে-রূপে শয়তান অগ্নিময় নরকে মৃতদের আত্মাদের শাস্তি দেয়।’ শয়তানের অন্য রূপ।
‘আমি একলা-সময় চেয়েছিলাম, বিচ্ছিন্ন হতে চাইনি। বিচ্ছিন্ন থেকে জীবনের রসদ পাওয়া যায় না। আর জীবনের রসদ না পেলে কলমের ডগায় অক্ষর এসে বসে না। জীবনের সঙ্গে অক্ষরের যে একটা গভীর যোগ রয়েছে।’ করোনাকালীন অনুভূতি।
‘কৌস্তভ চক্রবর্তীর বিশ্লেষণে এই কাহিনি— এবং টোটোদের মৌখিক ইতিহাসে এর বহুবিধ বয়ান— হয়ে ওঠে ‘ক্যুয়ার জীবন’-এর প্রতিফলন, যেখানে বিষমকামী জীবনের বাইরে বাঁচা কোনও ব্যক্তি ধারাবাহিক ভাবে কিছু সম্পর্কের ভিতর দিয়ে যেতে থাকে।’ উপকথার বিকল্প পাঠ।
‘কৃষ্ণ কেন রাধাকে বিবাহ করেননি?
পরশুরাম তাঁর মা রেণুকার মুণ্ডচ্ছেদ করেছিলেন কেন? শিব কেন নিজের ছেলের মাথা কেটে ফেলে, পরে সেই জায়গায় একটি হাতির মাথা বসিয়ে দিলেন? কেন কালী নগ্ন হয়ে নৃত্য করেন?’ ঈশ্বরের বিরুদ্ধে অভিযোগ।
‘খাঁচায় পোষা টিয়াপাখি কয়েক মিনিটের মধ্যেই ভাগ্যের হাল-হকিকত জানিয়ে দিচ্ছে— তাও মাত্র কুড়ি কি তিরিশ টাকায়!… পাখির খাঁচার একপাশে সার দিয়ে সাজানো থাকে একাধিক খাম, যার যে কোনও একটার ভেতরেই রয়েছে নিজের ভাগ্যের খবর।’ বিচিত্র ভাগ্যগণনা।
‘মাছে-ভাতে তো বটেই, বাঙালির দুধে-ভাতে থাকা নিয়েও ইতিউতি উঠে আসছে প্রশ্নচিহ্ন। কারণ বঙ্গবাসীর রান্নাঘরের দিকে তেরছা নজরে তাকানো শুরু করে দিয়েছেন ‘ভেগানিজম’-এর সমর্থকরা।’ সাম্প্রতিককালের ভেগানিজম-চর্চার নানা দিক।
কোভিড-আক্রান্তের সংখ্যা যেখানে হু-হু করে বেড়ে চলেছে প্রতিনিয়ত, সেখানে আমাদের প্রতিরোধ-ক্ষমতা গড়ে তোলার একমাত্র উপায় কি লকডাউন? মাস্ক-স্যানিটাইজারেরই বা ভূমিকা কতটুকু? ভারত এবং আন্তর্জাতিক স্তরের করোনা-পরিস্থিতি নিয়ে কথাবার্তা।
‘করোনা চলে গেলে, এই দুঃসহ স্মৃতি কি ভোলার? উত্তর, ‘না’। তবে এই স্মৃতি কি সংরক্ষণযোগ্য? এক কথায় উত্তর, সম্ভবত ‘হ্যাঁ’। এই দুই সহজ প্রশ্নের ছোট্ট দুটো উত্তরের প্রেরণায় সৃষ্টিমূলক ভাবনা নিয়ে এগিয়ে আসছে বিশ্বের সংগ্রহশালাগুলো।’ স্মৃতি আগলে রাখার ব্যতিক্রমী উদ্যোগ।
‘২০২০-র মার্চে, যখন লকডউন হব-হব এবং ট্রেন চলছে না বলে অনেক কাজের লোকই আসতে পারছে না, তখন এই ‘মপ’, বা লাঠির ডগায় ন্যাতা, একেবারে হইহই করে ভারতীয় ঘরকন্নায় ঢুকে পড়ল।’ করোনাকালীন জীবনে ‘মপ’-এর ভূমিকা।
২০২0 সালের মার্চ মাস থেকে শুরু হয় লকডাউন। আর এই প্রথম দীর্ঘদিন মানুষের গৃহবন্দি দশা। ছোটদের স্কুল বন্ধ, চাকুরিজীবীদের ওয়ার্ক ফ্রম হোম— এই নতুন পরিস্থিতির সঙ্গে কীভাবে মানিয়ে উঠল সবাই? এরই মধ্যে মানসিক অবসাদেও জড়িয়ে পড়লেন কেউ কেউ। উঠে এল নানা দিক।
‘কেন্দ্রীয় সরকার নতুন আইন পাশ করে, দিল্লির সরকারের হাতে যেটুকু ক্ষমতা ছিল তাও ভোঁতা করে দেওয়ার বন্দোবস্ত করে ফেলেছেন। এখন লেফটেন্যান্ট গভর্নরের অনুমতি ছাড়া কেজরিওয়াল সরকার অনেক কিছুই করতে পারবেন না।’ সাম্প্রতিক দিল্লির হালচাল।
‘যে পাঠকেরা তাঁর জ্ঞাতি নয় বরং অজ্ঞাত, সেই অচেনা এবং অপরিচিত পাঠকের সঙ্গে তিনি এক রকমের আঁতাঁত করছেন, যাতে সমস্যাগুলোকে সঙ্গে রেখে একটা অন্য রকমের ভবিষ্যৎ সৃষ্টি করা যায়।’ মার্কেস-পাঠের অনন্য দৃষ্টিভঙ্গি।
This Website comprises copyrighted materials. You may not copy, distribute, reuse, publish or use the content, images, audio and video or any part of them in any way whatsoever.
©2025 Copyright: Vision3 Global Pvt. Ltd.