
ভ্রমণাধিক ভ্রমণ
‘বিশ্বের নব্বই শতাংশ মানুষ যখন ঘরবন্দি হয়ে পড়ে, তখন VR— যা এতদিন নিছক কৌতুকে সীমাবদ্ধ ছিল— একটা নতুন রূপে নানান ছুটি নিয়ে আসে মানুষের হাতের মুঠোয়।’

‘বিশ্বের নব্বই শতাংশ মানুষ যখন ঘরবন্দি হয়ে পড়ে, তখন VR— যা এতদিন নিছক কৌতুকে সীমাবদ্ধ ছিল— একটা নতুন রূপে নানান ছুটি নিয়ে আসে মানুষের হাতের মুঠোয়।’

‘সামগ্রিক (সিস্টেমিক) কিছু পরিবর্তন ছাড়া উষ্ণায়ন এবং অন্যান্য বিশ্বব্যাপী সংকটের মোকাবিলা করা অসম্ভব। শুধু মানুষকে প্লেনে কম চড়তে বললেই হবে না, পাশাপাশি ট্যাক্স বা অন্য উপায়ে এয়ার-ট্র্যাভেলকে কম আকর্ষণীয় করতে হবে।’ সামাজিক দায়িত্ব-কর্তব্য।

‘এ এক আশ্চর্য খণ্ডবৈচিত্র্যের দিন, যেখানে মানুষের বিচিত্রতা খণ্ডিত করে না দেখলে আমাদের চলে না। এবং সেই খণ্ডবৈচিত্র্যকেও সারিবদ্ধ করে একটা প্যাটার্ন খুঁজে চলা চিকিৎসকের কর্তব্য। অগ্রগতির সঙ্গে-সঙ্গে খণ্ডীকরণ ও বৈচিত্র্য, দুইই বাড়ছে।’ আগামীর চিকিৎসা।

‘ নিউটন থেকে আইনস্টাইন, নতুন-নতুন থিওরি আছড়ে পড়ছে মনুষ্যসভ্যতার সৈকতে। এটুকু বুঝছি যে, বেঁচে থাকার জন্য নিজেকে প্রতি মুহূর্তে আপগ্রেড করে চলতে হবে।’

‘কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার লম্বা ইতিহাস নেই। ইতিহাস না থাকলে গল্প থাকে না। কিংবদন্তির জন্ম হয় না। সাধারণ মানুষ জটিল তত্ত্বর গূঢ় কথার খোঁজ অতশত রাখে না— তাদের মনে থেকে যায় রোজকার জীবনের টুকরো-টাকরা, খবরের কাগজে পড়া খবরের অংশ অথবা স্কুলবেলায় শোনা কোনো গল্পের স্মৃতি।’

চেনে সবাই পৃথিবী বিখ্যাত ভারতীয় শেফ বলেই, কিন্তু তাঁর আস্তিনে আছে আরও অনেক তাস। তাঁর চরিত্রের নানা বৈশিষ্ট্য, তাঁর বানানো খাবারের মতোই অনন্য। তাঁর সঙ্গে কিছু কথা কলকাতা লিটারেরি মিচের আলোচনার ফাঁকে।

শিবলিঙ্গ প্রকৃতপক্ষে কী, এই নিয়ে নানারকম ব্যখ্যা রয়েছে। যার যেটা পছন্দ বেছে নেওয়া যায়। বর্তমানে অবশ্য রাজনীতিবিদ আর তাদের বিপুলকায় ট্রোল বাহিনীর পছন্দের ব্যাখ্যা হল– শিবলিঙ্গই প্রমাণ করে যে মোগলদের বহু আগে থেকেই সারা ভারতের অবিসংবাদী চিরন্তন বিশ্বাস ছিল হিন্দুধর্মে।
‘ইস্টবেঙ্গলের ক্ষেত্রে চোখে রাখার বিষয় গত কুড়ি বছরের দুঃখজনক রেকর্ড। জাতীয় পর্যায়ে লিগের দিক থেকে দেখতে গেলে শেষ খেতাব ২০০৩-০৪ মরসুমে।’
‘সত্যজিৎ বাবু নিজে চিত্র-পরিচালক, চিত্রশিল্পী; অর্থাৎ মূলত দৃশ্য-মাধ্যমের মানুষ হওয়ার ফলে তাঁর সমস্ত লেখার মধ্যেই দৃশ্যপট রচনার উপাদান প্রচুর । তাঁর লেখাটা পড়তে পড়তে চোখ বুঝলেই একটা ছবি ভেসে ওঠে ।’

তিনি কর্কট রোগের আত্মচরিত লিখে পুলিৎজার পুরস্কার পেয়েছেন। তিনি কেবল রোগ সারিয়ে ক্ষাaন্ত নন। তিনি রোগের বীজকে সমূলে নষ্ট করতে বদ্ধ পরিকর। প্রতি অঙ্গ-প্রত্যঙ্গকে কেবল নয়, তার ভেতরের সূক্ষ্মাতিসূক্ষ্ম কোষ ভেদ করে জেনে নিতে চান উৎস। সেই সব ভাবনার আলোচনা।
‘খেজুর গুড়কে কেন্দ্র করে বাংলায় যে যজ্ঞ বসে শীতকালে, তার সলতে পাকানো শুরু হয় হেমন্তের শেষ থেকেই। খেজুরের রস সংগ্রহের উদ্দেশ্যে গাছ কাটায় পারদর্শী শ্রমজীবী মানুষ, যাদের ‘শিউলি’ বলা হয়, তারা হেমন্তের মাঝামাঝি থেকেই লেগে পড়েন খেজুরগাছের পরিচর্যায়।’

ফেরাটা তাই আর ফেরা থাকে না। নতুন একটা গন্তব্য, নতুন সব মানুষ। আর তাদের পুরনো স্মৃতিগুলো, যেগুলো আর জ্যান্ত নেই। বরং অনেক বেশি জ্যান্ত হাসপাতালের বিছানাটুকুতে পাতা সংসারটা। মানসিক রোগীরা সুস্থ হওয়ার পর ফিরতে পারে কি?
This Website comprises copyrighted materials. You may not copy, distribute, reuse, publish or use the content, images, audio and video or any part of them in any way whatsoever.
©2025 Copyright: Vision3 Global Pvt. Ltd.