

রেডিওর ডাক্তার
‘অনেকেই বলে, এত পুরনো রেডিও, বেচে তো অনেক টাকা পাবে! আমি কোনওদিন সেটা করি না। ওই যে গুরুদেবের কথা! সততা সবসময় বজায় রাখবে।’ বিশ্ব রেডিও দিবসে অমিতরঞ্জন কর্মকারের সাক্ষাৎকার…
‘অনেকেই বলে, এত পুরনো রেডিও, বেচে তো অনেক টাকা পাবে! আমি কোনওদিন সেটা করি না। ওই যে গুরুদেবের কথা! সততা সবসময় বজায় রাখবে।’ বিশ্ব রেডিও দিবসে অমিতরঞ্জন কর্মকারের সাক্ষাৎকার…
‘কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা আমাদের দেখিয়ে দিয়েছে, সৃষ্টি করার কারিগর হিসেবে মানুষ প্রজাতির কোনও মোনোপলি থাকতে পারে না। এটা স্রেফ প্যাটার্ন বুঝে নেওয়ার হিসেব-নিকেশ। আর আমরা যদি এই রূঢ় বাস্তব মেনে নেই, তাহলেই নতুন দুনিয়া সম্ভব।’
‘প্রথম কথা ছিল, আমি যেন এমনভাবে চিকিৎসা করি, যাতে রোগীরা আমার নিজের হয়। যদি গাছতলাতে বসেও চিকিৎসা করি, তা-ও রোগীরা আমার কাছেই আসবে।’
‘আত্মরতিহীন মন আর মগজের মাধ্যমে এই যে ভাষা-ভালবাসার জগৎ গড়ে তুলেছিলেন তিনি, তাই আজীবন যত্ন করে সাপটে-সুপটে খেয়েছেন, যত না খেয়েছেন, অপরকে খাইয়েছেন ঢের বেশি। এর একটা গভীর মানে আছে।’
‘‘সাতগাঁর হাওয়াতাঁতিরা’ এক আশ্চর্য উপন্যাস, যাকে সময় বা ভূখণ্ড দিয়ে বোঝাতে পারা মুশকিল। অজস্র চরিত্র, কমপক্ষে সত্তর-আশিটি তো বটেই, যার মধ্যে বাড়ির পোষা সেই কাকাতুয়া ও ঘোড়াটি, এমনকী, লঝঝরে হার্লে-ডেভিডসনটিও, গুরুত্বে কিছু কম নয়।’
‘আমার যেটাই কাজের দিন, তা সোমবার হোক বা সপ্তাহের অন্য কোনও দিন, সেটার দিকে আমি উৎসাহভরে তাকিয়ে থাকি। কারণ এমনিতেই আমাদের কাজের দিন কম।’
‘১৯৬৮-’৬৯-’৭০ সাল আমার কবিতা প্রয়াসের সূচনাকাল। আমি এসব পত্রিকায় লিখতে শুরু করি। ১৯৭০ সালে আমি যখন একাদশ শ্রেণিতে পড়ি, সোমনাথদা, সোমনাথ মুখোপাধ্যায় আমাকে প্রথম কলেজ স্ট্রিট কফি হাউসে নিয়ে এসেছিলেন।’
‘মিথ্যে ইতিহাস শিখে ফেললে জাতির মেরুদণ্ড বেঁকে যাবে বলেই উত্তর ভারত জুড়ে ইতিহাসের বইয়ে কাঁচি চলছে দেদার— কর্তনের সেলিব্রেশনই বলা যায় একরকম। ছেলেপিলেদের মোগল সাম্রাজ্যের পতন, নিউট্রন, ইলেকট্রন কিছুই আর পড়তে হবে না। কোনও মোগল সাম্রাজ্যই ছিল না।‘
‘গণেশদার হাঁটা, কথা বলার ধরন আমরা খুঁটিয়ে লক্ষ করতাম। আশ্চর্য পরিশীলতায় মোড়া ছিল তাঁর জীবনটা। সেইসময় গণেশদা সিগারেট খেতেন এবং ধোঁয়া ছাড়তেন মাথা নিচু করে নিজের বুকের দিকে।’
গজলের সুরারোপ বা কম্পোজিশন যে এতখানি আলাদা হতে পারে তার সমস্ত পূর্বসূরিদের চেয়ে, এতটাই আলাদা যে তাকে প্রথম শোনায় গজল ব’লে চিনে নিতেই বাধছে নিয়ম-মানা মনের, এইটে করে দেখালেন জগজিৎ সিং।
‘আমি মরতে চেয়েছিলাম, আমার দেশের বুকের ওপর চেপে বসেছে যে স্বৈরাচারী শাসনতন্ত্র, সেই শাসনতন্ত্রের বিরুদ্ধে লড়াই করে মরতে চেয়েছিলাম।’ আজকের দিনেই স্ট্যানলি জ্যাকসনের ওপর গুলি চালিয়েছিলেন বীণা দাস।
রবীন্দ্রনাথ যে আমৃত্যু সবুজের অভিযানেই ভরসা করতেন বেশি— তার এক আশ্চর্য প্রকাশ হয়ে আছে
প্রিয় সম্পাদক কিশোরীমোহন সাঁতরাকে লেখা তাঁর চিঠিগুলি। বইমেলার আবহে লেখক-সম্পাদক সম্পর্ক নিয়ে বিশেষ নিবন্ধ।
This Website comprises copyrighted materials. You may not copy, distribute, reuse, publish or use the content, images, audio and video or any part of them in any way whatsoever.
©2025 Copyright: Vision3 Global Pvt. Ltd.