

না-পাওয়ার রং
‘‘অ্যাডোলেসেন্স’ দেখে ভয় করতে থাকে, ভয় করতে থাকে ওইসব ভবিষ্যতের দিকে এগিয়ে থাকা আলফা-বেটা প্রজন্মদের, যারা জানেও না, অন্য সহপাঠীকে কেটে-খেটে নেওয়ার দৈনন্দিন অক্লান্ত প্রয়াসের অন্তঃসারশূন্যতা।’
‘‘অ্যাডোলেসেন্স’ দেখে ভয় করতে থাকে, ভয় করতে থাকে ওইসব ভবিষ্যতের দিকে এগিয়ে থাকা আলফা-বেটা প্রজন্মদের, যারা জানেও না, অন্য সহপাঠীকে কেটে-খেটে নেওয়ার দৈনন্দিন অক্লান্ত প্রয়াসের অন্তঃসারশূন্যতা।’
‘ছবিগুলো আপলোড করার পর সেগুলোর কী গতি হচ্ছে? কোথায় যাচ্ছে সেই ছবি? কার বা কাদের হাতে যাচ্ছে? কী করা হচ্ছে বা হবে সেসব ছবি নিয়ে?’
‘এই অনুবাদের প্রাণভোমরা হল সেই আবেগ। যা পেরিয়ে যায় দেশ-কাল-ভাষার সীমানা। চিঠিগুলি পড়তে পড়তে মনে হয়, যেন বাংলা ভাষাতেই লিখিত হয়েছিল।’
‘কলকাতা হয়ে উঠেছে এক বহু-শুঁড়ওলা দৈত্য, monstre tentaculaire। পোস্টার থেকেই ছবি শুরু হয়ে গেছে। সেখানে অক্ষরের ভিড়ে জঙ্গলের ইমেজ। তার মাঝে সত্যজিতের নায়ক একা, বিপন্ন, কম্পমান। তার রক্তের ভেতর খাঁ খাঁ করে এক শূন্যতা।’
‘আমার মনে হয়, সোমবারের সকাল একটা বহুমূল্য দুর্দান্ত গিটারের মতো। সঠিক সুরে, ছন্দ মিলিয়ে বাজাতে পারলে সে তোমার প্রিয় বন্ধুর মতো। যার সঙ্গে দেখা করতে মন চায়।’
‘ওক্তাভিও পাজের কবিতায় ধরা দিয়েছে নতুন-নতুন আঙ্গিক, নতুন-নতুন সন্ধান আর অনুভবের ভাষ্য; পাশাপাশি তিনি রাজনীতি, সাহিত্য, শিল্পকলা, সংস্কৃতি— নানা বিষয়ে প্রবন্ধগ্রন্থ রচনা করেন।’
‘মধ্যবিত্তের চিরকালীন দ্বন্দ্ব তিনি আজীবন ধারণ করেছেন। আর সেটাই বোধহয় উৎপলকে প্রফেট বা সন্ন্যাসী করেনি, করেছে মানুষ, বাঙালি মধ্যবিত্ত ঘরের মানুষ। আর সেই কারণেই মূলত সমাজের উপর মহলের শিল্প থিয়েটারের ছাত্রদের বার বার উৎপলের কাছে পৌঁছতে হয়।’
‘পুরুষ থেকে প্রকৃতি হয়ে ওঠার যাত্রাপথে মানস-সিদ্ধান্তই চরম কথা, রীতিমাফিক লিঙ্গচ্ছেদ করলে তবেই স্ত্রীত্বের স্বীকৃতি পাবেন, এমন ভাবনা অবান্তর। আমরাও জানতে পারি না, নন্দিনী-জাঙ্গলী ঠিক কোন রাস্তা নিয়েছিলেন।’
‘কেউ সেদিন আসলে এক তিল জমিও ছাড়তে রাজি ছিল না মানুষী ভার্জিনিয়াকে। তিনি প্রবাদপ্রতিম লেখক, নারীকণ্ঠের সাহসিনী বয়ান, উজ্জ্বল ক্ষুরধার অস্তিত্বের বিজ্ঞাপন হয়েই যেন তাঁর রয়ে যাওয়া উচিত।’
‘বাস্তবিক দুঃখ হয় অন্য কারণে যে, ৩৬ বছর বয়সে একজন মানুষ চলে গেলেন, তার ওপর ওরকম শিল্পী, সালটাও ১৯৬৬ । ১৯৬৬ সাল, দাপিয়ে বেড়াচ্ছেন এক-একজন দিকপাল। দাপিয়ে পান্নালালেরও বেড়ানোর কথা ছিল!’
‘হাকিম, ডাক্তার, মাসিক পত্রিকা, বিজ্ঞাপন এবং নতুন মুসলমান জনপরিসর— এই এককগুলি প্রস্তুত না হলে লিঙ্গ-শিথিলতা বিষয়ক চেতনা বা চিকিৎসা প্রকাশ্যে আলোচিত হওয়া সহজ ছিল না।’
‘সিনেমার শিল্প নিয়ে উদ্দীপনা, অভিনয়ের খুঁটিনাটি বুঝে নেয়ার চেষ্টা— কোনওটারই কমতি ছিল না ডিজির। অন্যান্য অনেক অভিনেতার মতো তিনি শুধু অভিনয় নিয়ে থাকলেই আদি সিনেমায় অমরত্ব পেতেন।’
This Website comprises copyrighted materials. You may not copy, distribute, reuse, publish or use the content, images, audio and video or any part of them in any way whatsoever.
©2025 Copyright: Vision3 Global Pvt. Ltd.