

রামধনু, প্রতিরোধ
‘এই রায় জানায় যে, তাঁরা রাষ্ট্রের চোখে অবৈধ নন। এই রায় LGBTQIA+ সম্প্রদায়ের মধ্যে এক নতুন আলো দেখায়— প্রথমবার তাঁরা স্বাধীনভাবে ভাবতে পারেন, ‘আমাদের অস্তিত্ব স্বীকৃত, আমাদের ভালবাসা অপরাধ নয়।’’
‘এই রায় জানায় যে, তাঁরা রাষ্ট্রের চোখে অবৈধ নন। এই রায় LGBTQIA+ সম্প্রদায়ের মধ্যে এক নতুন আলো দেখায়— প্রথমবার তাঁরা স্বাধীনভাবে ভাবতে পারেন, ‘আমাদের অস্তিত্ব স্বীকৃত, আমাদের ভালবাসা অপরাধ নয়।’’
‘এই মুহূর্তে সম্মিলিত এমার্জেন্সির তুলনায় ইন্ডিভিজুয়াল এমার্জেন্সি বাজারে ট্রেন্ডিং। দেখলাম, গার্হস্থ্য হিংসার আর্তনাদ নিয়ে পালিয়ে এসেছিল যে মেয়েটি, পাড়ার মোড়ে দাঁড়িয়ে দারুণ চিৎকার করল। চেয়ে চেয়ে দেখল পাড়ার মাতব্বররা, খুব বেশি এগিয়ে গেল না কেউ।’
‘রিহ্যাব কী? যেতে পারি কিন্তু কেন যাব? সংযম কথাটার মানে বোঝায়, ঘড়ি শুধু হাতের অলংকার নয়, সময়ের কাজ সময়ে করতে শেখায়। একটা নিয়মের মধ্যে থাকাটাও বাস্তবিক— এটা বুঝতে শেখায়; দিনের শেষে, সামাজিক থাকাটাও তো জরুরি।’
‘সবেতেই কি শুধু ছেলেরা? মেয়েরা পর্দায় আসে কেবল মিনমিনে নাচ আর তুলতুলে সংলাপ নিয়ে? ঠিক আছে, তাই-ই সই। তাহলে, তুলতুলে কয়েকটি চরিত্র নিয়েই কথা হোক আজ। কারণ, মলম আসলে নরম এবং তুলতুলেই।’
‘যে-কোনও মলম, যুগে-যুগে যার একটিমাত্র সর্বজনীন উপাদান— ফ্যাট, তার বাংলা তর্জমা কি কেউ ‘স্নেহ পদার্থ’ করতে পারে? যিনি করেছিলেন, তিনি তো আর মলমের আরাম দেওয়ার ক্ষমতার দিকটি ভেবে এই তর্জমা করেননি।’
‘পঞ্চায়েত’ সিরিজ আমাদের মনের অজান্তেই বলে দেয়— ক্ষমতার লড়াই কেবল বড় মঞ্চে হয় না, সেটা আমাদের চারপাশের ছোট-ছোট বৃত্তের মধ্যেও চলে। অফিস, পরিবার, বন্ধুবৃত্ত— সব জায়গায় এই নিঃশব্দ খেলা চলতে থাকে। এখানেই সিরিজের বিশাল সাফল্য।
‘যে যাই বলুক, এই কালোর দোকান যেন শান্তিনিকেতনের কফি হাউস। কিংবা হয়তো তার কিছু বেশিই। কত যে বিশিষ্ট মানুষজন এখানে এসেছেন, এই আড্ডায় মজে চা-শিঙাড়া গ্রহণ করেননি, এমন মানুষের হদিশ পাওয়া মুশকিল। এমনকী, আশ্রমের উৎসব-অনুষ্ঠান উপলক্ষে খাবার তৈরিতে কালোর দোকানের নামই মনে আসত সকলের আগে।’
‘কুমার, দেবেশ কী বলছে, তুই তো আমাকে এগুলো বলিসনি’— ওঁকে আমার ভাবনাগুলো তাপসদা বললেন এবং সেই অনুযায়ী পরিমার্জন করা হল। তখন তো আমি একেবারেই নতুন ‘বহুরূপীতে’, কিন্তু বয়সে ও অভিজ্ঞতায় ছোট একজনের কথা যেভাবে বয়োজ্যেষ্ঠরা শুনলেন, তা সত্যিই বিস্ময়কর।
‘অফুরন্ত থই-থই মানুষের ভিড়। রথে-রথে ছয়লাপ। জলের কীর্তন আকাশ ছুঁয়েছে। দশদিকে মেঘের শ্রীখোলে টান লেগেছে। চৈতন্যের পায়ের ছাপ একদা এই পথে, ভাবতেই শরীর রোমাঞ্চিত কদমফুল।’
‘গওহর জান এক বহুকৌণিক চরিত্র— নানা বৈপরীত্যের সহবাস। খ্যাতির চূড়ায় পৌঁছেও নতুন কিছু শেখার ব্যাপারে তিনি ‘তদ্বিদ্ধি প্রণিপাতেন’ নীতিতে বিশ্বাসী, আত্মমর্যাদা আর স্বীকৃতি আদায়ের ব্যাপারে ‘তর্কেষুকর্কশধিয়ঃ’, আর জীবনযাপনে স্বৈরিণী।’
‘ওপরে তাকালে এক শূন্য দৃষ্টি। ছেলেমেয়েরা এই চাপ থেকে পরিত্রাণ পেতে এক অদ্ভুত নেশায় আসক্ত হয়ে পড়ছে। ইস্কুলে লুকিয়ে চলে আসছে এক ট্যাবলেট-হ্যাপি পিল। খেলে মন তুরীয়ানন্দ আর চাপমুক্ত। সেই ট্যাবলেটের রেশ কমে যেতেই এক হতাশাবোধ, যুদ্ধে হারের গ্লানি।’
‘জগদানন্দ গল্প বেশি লেখেননি, তবে কুন্তলীনের প্রতিযোগীতায় জগদীশচন্দ্রের মতো তিনিও পুরস্কৃত হয়েছিলেন। এর থেকেই প্রমাণিত হয় যে, শুধু শুষ্ক গণিত নয়, সাহিত্যের মিঠে লব্জেও তিনি দক্ষ ছিলেন। জগদানন্দের জীবনের অন্যতম কাজ হল বাংলা ভাষায় বিজ্ঞান বিষয়ক গ্রন্থ ও পাঠ্যপুস্তক রচনা।’
This Website comprises copyrighted materials. You may not copy, distribute, reuse, publish or use the content, images, audio and video or any part of them in any way whatsoever.
©2025 Copyright: Vision3 Global Pvt. Ltd.