আরামকেদারা

Image of Zakaria Street
অর্পণ ঘোষ

জাকারিয়ার জার্নাল

‘আর মাত্র ক’টা দিনই জাকারিয়ার সুসজ্জিত দোকানগুলোর পশরা থাকবে, তারপর যে যার পেশায় ফিরে যাবেন, অনেকে ফিরে যাবেন নিজ-নিজ রাজ্যে।’

মাসায়ুকি ওনিশি

তারাশঙ্করের মাটি ছুঁতে গিয়ে

‘যেমন ‘তারিণী মাঝি’-র খরস্রোতা ময়ূরাক্ষী আর নেই। ময়ূরাক্ষীর গর্ভজুড়ে শুধু ইটভাঁটার পর ইটভাঁটা। নদীর গর্ভজুড়ে কোথাও শস্যক্ষেত, ধানের ক্ষেত। মজে গেছে নদীর বুক। কোথায় যেন হারিয়ে যাচ্ছে গনুটিয়ার ঘাট!’

তৃতীয় প্রকৃতি

‘প্রখর পৌরুষের শ্রেষ্ঠত্বের কলোনিয়াল ধারণায় প্রথম আঘাত করলেন— যথারীতি— মহাত্মা গান্ধি। লিঙ্গসাম্যের ধারনা সমাজে চারিয়ে দিতে গান্ধি নিজেকে বললেন God’s Eunuch— ঈশ্বরের হিজড়ে। অর্থাৎ তিনি লিঙ্গহীন। বা এক শরীরে একাধারে সমস্ত লিঙ্গের প্রতিনিধি।’

যশোধরা চক্রবর্তী (Jashodhara Chakraborti)

ভ্রমণাধিক ভ্রমণ

‘বিশ্বের নব্বই শতাংশ মানুষ যখন ঘরবন্দি হয়ে পড়ে, তখন VR— যা এতদিন নিছক কৌতুকে সীমাবদ্ধ ছিল— একটা নতুন রূপে নানান ছুটি নিয়ে আসে মানুষের হাতের মুঠোয়।’

নলেন গুড়ের সালতামামি

‘খেজুর গুড়কে কেন্দ্র করে বাংলায় যে যজ্ঞ বসে শীতকালে, তার সলতে পাকানো শুরু হয় হেমন্তের শেষ থেকেই। খেজুরের রস সংগ্রহের উদ্দেশ্যে গাছ কাটায় পারদর্শী শ্রমজীবী মানুষ, যাদের ‘শিউলি’ বলা হয়, তারা হেমন্তের মাঝামাঝি থেকেই লেগে পড়েন খেজুরগাছের পরিচর্যায়।’

খুচরো খাবার: পর্ব ১৬

‘পালং-কচু-বেথুয়া-নটে’র মধ্যে বেশ জেঁকে বসে থাকা ফ্রেশ সর্ষে শাক দেখেই মনটা ভালো হয়ে যায়, তার কারণ একমাত্র সর্ষে শাক দিয়েই আমি নানা ধরনের আমিষ রান্না করতে পারি, যার মধ্যে প্রধানত অল্প চর্বির শুয়োরের মাংস (লিন পর্ক) প্রধান।’

বিশ্বকাপের ডায়েরি: শেষ পর্ব

বিশ্বকাপ দেখার দৌলতে কাতারকেও বেশ উপভোগ করলাম। অন্য একটা সংস্কৃতি, অন্য মানুষ, নতুন শহর, নানা দেশের দুর্দান্ত খাবারদাবার, আর্কিটেকচার— সব মিলিয়ে দুর্দান্ত অভিজ্ঞতা। যেন শহরজুড়ে একটা মহাযজ্ঞ চলছে। আর এই রকম একটা মহাযজ্ঞে আমিও সামিল ছিলাম, এটা ভেবেই দারুণ লাগছে।

উপল সেনগুপ্ত

অ্যাবরা কা থ্যাবড়া ৯২

কথা থাকবে না, শুধু ছবি। মানে কার্টুন, ব্যঙ্গচিত্র। অবশ্য শুধু ব্যঙ্গ কেন, থাকবে হিহি, খিলখিল, ঠোঁট টিপে মুচকি, একলা দোকলা ফোকলা হাসি। ব্যঙ্গচিত্র কখনও হবে বঙ্গ-চিত্র, কখনও স্রেফ তির্যক দৃশ্য। ছোট্ট ফ্রেম, বিশাল ক্যানভাস।

উপল সেনগুপ্ত

অ্যাবরা কা থ্যাবড়া ৯১

কথা থাকবে না, শুধু ছবি। মানে কার্টুন, ব্যঙ্গচিত্র। অবশ্য শুধু ব্যঙ্গ কেন, থাকবে হিহি, খিলখিল, ঠোঁট টিপে মুচকি, একলা দোকলা ফোকলা হাসি। ব্যঙ্গচিত্র কখনও হবে বঙ্গ-চিত্র, কখনও স্রেফ তির্যক দৃশ্য। ছোট্ট ফ্রেম, বিশাল ক্যানভাস।