

ডেটলাইন : পর্ব ২৩
‘একঝলক যা দেখলাম, তাকে অবাধ যৌনতা ছাড়া আর কিছু বলা যায় না। হতবাক আমি এবং ক্যামেরাম্যান। সঙ্গে সঙ্গে পিছন ফিরে নামতে শুরু করেছি। কৌতূহলের চক্করে রাতবিরেতে এরকম একটা গা ঘিনঘিনে পরিবেশে এসে পড়ে নিজের ওপর রাগ হচ্ছিল।’
‘একঝলক যা দেখলাম, তাকে অবাধ যৌনতা ছাড়া আর কিছু বলা যায় না। হতবাক আমি এবং ক্যামেরাম্যান। সঙ্গে সঙ্গে পিছন ফিরে নামতে শুরু করেছি। কৌতূহলের চক্করে রাতবিরেতে এরকম একটা গা ঘিনঘিনে পরিবেশে এসে পড়ে নিজের ওপর রাগ হচ্ছিল।’
‘হরর ফিল্মে পরিবেশটাকে গড়ে তুলতে হয়, এবং শুধু স্পেশাল এফেক্টের ওপর ভরসা না করে, চরিত্রগুলোকেও তৈরি করতে হয়। ভয়ের জিনিসটাকে হুড়মুড়িয়ে এনে ফেলে পেল্লায় তুর্কিনাচন গোড়া থেকেই লাগিয়ে দিতে হবে, এই দায় পরিচালকের কাঁধে কেউ ন্যস্ত করেনি।’
কবিতা লেখা একটা ডায়েরি আমাকে দিয়ে বলল, পড়বেন, ভুল মনে হলে কারেকশন করে দেবেন। আমি বললাম, পড়ব নিশ্চয়, কিন্তু কারেকশন করতে পারব না। বরং নেক্সট চেক-আপে যখন তুমি আসবে, কেমন লেগেছে কবিতাগুলো, তখন মতামত জানাব।
‘গোস্বামীবাবুর বইটি বাংলা ভাষায় লেখা বাংলা অক্ষরজ্ঞান, ভাষাশিক্ষা ও নীতিশিক্ষা সম্পর্কিত পাঠ্যপুস্তকের প্রথম পূর্ণাঙ্গ ইতিহাস। বইয়ের ভূমিকা লিখেছেন স্বপন বসু। অতীতচারণায় এসেছে প্রাচীন ও মধ্যযুগের পাঠক্রম থেকে বিংশ শতাব্দীর তিনের দশক পর্যন্ত ইতিবৃত্ত।’
‘বড় রুমাল একটি মাথায় বেঁধে দু’পাশে ঝুলিয়ে সুনীলদা আমারও রুমালটি ওইভাবে বাঁধলেন, গেলাসে চুমুক দিতে-দিতে সুনীলদা বললেন, মরুদ্যানে ধাবায় হাইওয়ের ধারে বেদুইনরা এভাবেই মদ খায়।’
‘অথচ দিন ছিল তো বেশ ঢালু/গড়াত রোদ নীল জলের দিকে/এখানে তাও প্রবাদ আছে চালু,/সহানুভূতি পায় না দুঃখীকে। আবার কোনও বসতি-অবসরে/চিঠির ভাঁজে বানিয়ে নিয়ো বিমান…/তোমার হাতে ক্ষয়ক্ষতির পরে/বিষাদ মাপে অবসানের সীমা।’
‘নীলাব্জ : এটা প্রগতি বা প্রাচীনপন্থার ব্যাপারই নয়। যে পৃথিবীতে মানুষ না খেতে পেয়ে মারা যাচ্ছে, সেখানে কাঁড়ি কাঁড়ি টাকা খরচা করে মহাকাশে পাড়ি দেওয়াটা বড্ড চোখে লাগে।
নীলা : এ কী ধরনের বোকা বোকা কথা?’
‘রিকশা থামিয়ে এক তরুণ নেমে এলেন। চেনা-চেনা লাগল মুখটি। আমাদের কাছ থেকে বলটি চেয়ে নিয়ে পায়ে নাচালেন, কয়েকটি শট নিলেন। অভিভূত আমরা তাঁর সঙ্গে কথা বলতে আড়ষ্টতা বোধ করলাম। রিকশায় তাঁরা চলে যেতে, অস্ফুটে বলাবলি করলাম, হাবিব… হাবিব…।’
কাশ্মীরে উগ্রপন্থী হানার পর প্রতি মুহূর্তে উগ্রতর পন্থার অকুণ্ঠ প্ররোচনা ও প্রতিজ্ঞা দেখে আতঙ্ক তৈরি হতেই পারে। একটা জনপিণ্ড ‘যুদ্ধ চাই যুদ্ধ কই’ লাল ফেলতে-ফেলতে লাফাচ্ছে, দেখলে দেশপ্রেমের বদলে দেশঘৃণা জাগাও স্বাভাবিক।
বাকস্বাধীনতা কি আদৌ কারও কাছেই গ্রহণযোগ্য? গণতন্ত্রে বাকস্বাধীনতার ধারণা কতটা বায়বীয়?
‘লোকে দিব্যি দেখে যায়, অমুক নেতা মাইকের সামনে দাঁড়িয়ে কদর্য সাম্প্রদায়িক কথা, তমুক নেত্রী ব্যক্তিস্বাধীনতা-বিরোধী কথা, জমুক-যুবা শিক্ষা-ঘাতী কথা বলছেন— সঞ্চালক আপত্তি জানালেও দমছেন না।’
This Website comprises copyrighted materials. You may not copy, distribute, reuse, publish or use the content, images, audio and video or any part of them in any way whatsoever.
©2025 Copyright: Vision3 Global Pvt. Ltd.