

সিনেমায় অ্যান্টনি : পর্ব ৮
অ্যান্টনির মান ভাঙানোর জন্য শায়েরি ফোন করে তাকে দেখা করতে বলে। কিন্তু শায়েরির সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে প্রায় গাড়ি চাপা পড়ে অ্যান্টনি; যে গাড়িতে করে অ্যান্টনির চোখের সামনেই কিডন্যাপ করা হয় শায়েরিকে! এখন কী করবে অ্যান্টনি?
অ্যান্টনির মান ভাঙানোর জন্য শায়েরি ফোন করে তাকে দেখা করতে বলে। কিন্তু শায়েরির সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে প্রায় গাড়ি চাপা পড়ে অ্যান্টনি; যে গাড়িতে করে অ্যান্টনির চোখের সামনেই কিডন্যাপ করা হয় শায়েরিকে! এখন কী করবে অ্যান্টনি?
ক্যামেরা এক অত্যাশ্চর্য আবিষ্কার— অতীতে বন্দি প্রজাতির কাছে সে হয়তো সময়-এর নাগপাশ বাইপাস করে সুখের স্মৃতিগুলো আজীবন বাঁচিয়ে রাখার জাদুযন্ত্র। আবার অন্য অর্থে সে কি বর্তমান-কে সেই মুহূর্তেই উপভোগ করার পরিপন্থী?
‘সত্যি, এ সমাজে বাঁচতে গেলে চেনা ডাক্তার, চেনা উকিল, চেনা পুলিশ, চেনা ট্যাক্সি ড্রাইভার এবং চেনা চিড়িয়াখানার দারোয়ান প্রয়োজন। তা যখন নেই, একজন এ কম্পার্টমেন্টের আপার বার্থ, অন্যজন পাশের কম্পার্টমেন্টের মিডল বার্থ।’
‘আজ বুঝি, কোনও শিল্পই একা পুরোপুরি উপভোগ করা কঠিন। পাশে আরেকজন সমঝদার কেউ থাকলে তার সঙ্গে ভাগ করে নেওয়ার যে একখানা আলাদা মজা, সেটা থেকে বঞ্চিত হলে যেন শিল্পেরও কিছুটা অধরাই থেকে যায়।’
নিজের বাড়ি, বাবা-মা, বন্ধুদের ছেড়ে অন্য শহরে চলে যাওয়া যে শুধুই একাকীত্বের জন্ম দেয় তা নয়; সেই যন্ত্রণা শিল্পীর অন্দরমহলে জন্ম দেয় শব্দের ও সুরের। নিজের শিকড়ে ফিরে যাওয়ার সেই কথাই বলে ‘তিস্তান’। এবারের পর্বে রইল সেই গানের গল্প।
মানুষ স্বাধীন না বৃহত্তর ক্ষমতার অধীন তা যুগে-যুগে তাত্ত্বিকদের ভাবিয়েছে। আজকের দুনিয়াতে কর্তৃপক্ষের নজরদারি হয়তো অনেক অনভিপ্রেত ঘটনা এড়াতে সাহায্য করছে, কিন্তু একই সঙ্গে আমার-আপনার স্বাভাবিক, স্বাধীন আচরণকে কি দমন করছে না?
হারিয়ে যাওয়া কথাগুলো প্রাণ পায় তাঁর কবিতায়; যা জলের মতো সরল, ভালবাসার মতোই আন্তরিক। আজকের পর্বে ফিরে দেখা তাঁকে— তিনি বাংলা কবিতার অন্যতম কারিগর ও চিন্তক ভাস্কর চক্রবর্তী।
‘আমি পানশালা থেকে বেরিয়ে,/ হাসপাতাল থেকে মুখ ঘুরিয়ে/
কী এক অলীক কৌশলে নেমে পড়ছি সেখানে
আর ভুলে যাচ্ছি,/
বিস্মৃতি ও ছলনা ছাড়া নতুন সভ্যতা হয় না।’
শায়েরি যে তার প্রশ্নবাণে বিরক্ত তা বুঝতে পেরেও অ্যান্টনি নিরুপায়। তবুও শায়েরির মান ভাঙানোর জন্য অ্যান্টনি তার সঙ্গে মুখোমুখি দেখা করবে ঠিক করে; কিন্তু শায়েরি কি আসবে দেখা করতে?
‘পাকিস্তানে দাঁড়িয়ে এমন ছবি করা হচ্ছে যেখানে ছেলে ছেলেকে চুমু খাচ্ছে, রূপান্তরকামীর অধিকারকে সমর্থন জানানো হচ্ছে, এমনকী বাড়ির বউয়ের যৌনতেষ্টার কথাও বলা হচ্ছে— শুধু এই সাহসের জন্য নয়, ছবিটা বিশিষ্ট কারণ এতে আছে দরদ।’
পার্থের সাহিত্যবাসর থেকে সিডনির জাদুঘর ভ্রমণ— সেবারের বসন্ত নিয়ে এসেছিল নবীন পাতা, নতুন আলাপ। এতবার যাওয়া হল; তবু বিমূর্ত শিল্পকলার মতো প্রতিবারই নতুন করে চেনা হয় সেই দেশ, নতুন মানে খুঁজে পাওয়া যায় ভ্রমণের, জীবনের!
সিনেমার এক্সট্রা থেকে ব্রিজের শ্রমিক, সকলে জানেন তাঁদের নাম কেউ জানবে না, কাজের বড় স্বীকৃতি তাঁরা পাবেন না, তবু তাঁরা নিজেদের কাজ নিষ্ঠাভরে করে যান। কখনও বড় কবি নিজের ভাবনা মহাভারতে প্রবিষ্ট করে নিরভিমানে সরে যান, ব্যাসদেবের কীর্তি প্রচারিত হয়।
This Website comprises copyrighted materials. You may not copy, distribute, reuse, publish or use the content, images, audio and video or any part of them in any way whatsoever.
©2025 Copyright: Vision3 Global Pvt. Ltd.