Vlog

শ্রীজাত

কবিতার আড্ডাঘর: পর্ব ৭

অন্ধকার বেশির ভাগ সময়ই চেনা রূপে আসে। অবশ্য অচেনা রূপেও জীবনে হানা দেয়। চেনা অন্ধকারে তবু হাতড়ানো যায় জীবন, মোমবাতি বা দেশলাই বাক্স কিন্তু অচেনা অন্ধকারে অজানা ভয়ের সঙ্গে যুঝে যাওয়া ছাড়া বিশেষ কিছু করার থাকে না। এ বারের আড্ডাঘরে চতুর্দশপদী অন্ধকার লেখাগুচ্ছের আনাগোনা। শিরোনামহীন অন্ধকারের চর্চা।

চন্দ্রিল ভট্টাচার্য

এক শালিক: পর্ব ৭

লর্ডসে ইন্ডিয়া অসামান্য খেলে ম্যাচ জিতল, তার জন্য কোনও প্রশংসাই যথেষ্ট নয়, একইসঙ্গে তারা করল প্রবল অভদ্রতা ও দুর্ব্যবহার, তার জন্য কোনও নিন্দাই যথেষ্ট নয়। অনেকেই অবশ্য এই অভদ্রতাকে তীব্র সমর্থন জানিয়েছেন, আর বলেছেন, এই হচ্ছে দেখার মতো আগ্রাসন। কিন্তু এ হল কথার খেলা। আইকনদের বুঝতে হবে, যে কোনও মূল্যে ম্যাচ জিততেই হবে, এ প্রবণতা অসভ্যতাকে আশকারা দেয়।

অনুপম রায়

ক্যাসেট কথা: পর্ব ৮

স্বপ্ন দেখার সময় চোখের তারার যে দ্রুত ঘোরাফেরা চোখের মধ্যেই, সেই চলন থেকেই ব্যান্ডের নাম। যে ব্যান্ডের গান আমাদের নিয়ে যেতে পারে স্বপ্নের মতো একটা অবস্থায়, সে গান ভরিয়ে রাখতে পারে স্বপ্নে। বেড়ে ওঠা সময়ের স্বপ্নের গান

শ্রীজাত

কবির সঙ্গে দেখা: পর্ব ৭

প্রকৃত অর্থে একেবারেই নিরাভরণ তাঁর কবিতা। অথচ দেখার দৃষ্টি তাকে অনন্য করেছে। আমাদেরই চেনাজানা পৃথিবীকে একটা বৈঠকী ঢঙে দীর্ঘকাল ধরে নতুন করে চিনতে শিখিয়েছেন তিনি। কবি প্রসূন বন্দ্যোপাধ্যায়ের এটাই নিজস্ব ধরন। আজ এই পর্বে তাঁরই কিছু কবিতা রইল।

উপল সেনগুপ্ত, চন্দ্রিল ভট্টাচার্য

একটা গল্প একটা গান: পর্ব ৬

একটা জাদু-আয়না। এক রূপের গরবিনি রানি। এক ধবধবে ফর্সা রাজকন্যা স্নো হোয়াইট। জঙ্গল। জল্লাদ। সাত বামন। এক রাজপুত্র। রাজপুত্রের সঙ্গে স্নো হোয়াইটের বিয়ে, তারপর ফুলশয্যায় রাজপুত্রের ধারালো সব প্রশ্ন। ওদিকে নতুন গান ‘ছোট্ট মিথ্যে’: ‘পুরুলিয়া টুরে উদ্দাম গাঁজা/ পাপের অহং-এ গল্পেরা ভাজা/ হুট করে বলে দাও প্লিজ/ একটা ছোট্ট মিথ্যে/ আমার সুবিধে হয়/ জুয়াখেলা জিততে।’

শ্রীজাত

কবিতার আড্ডাঘর: পর্ব ৬

সময় এখন দীর্ঘদিন ধরে মেঘের মধ্যে আটকে আছে। দীর্ঘ বর্ষাকাল, বিলম্বিত লয়ের গানের মতোই, ঢিমে তালে এগিয়ে চলেছে। এই শহরে এমন একটাও দিন যাচ্ছে না, যেদিন আকাশ কালো করে বৃষ্টি নেই! সেই কারণেই উঠে এল বর্ষার অনুষঙ্গে লেখা সেইসব কবিতার কথা, যাদের গায়ে আজও মেঘের মায়া জড়ানো!

চন্দ্রিল ভট্টাচার্য

এক শালিক: পর্ব ৬

পাড়ায় মাস্কহীন জমায়েত দেখলে বলি বে-আক্কেল, ইউরো কাপের মাস্কহীন জমায়েত দেখে মুগ্ধ। মা-মাসি সিরিয়ালে মজে থাকলে বলি গাঁইয়া, নিজেরা ওয়েব-সিরিজ (যা সিরিয়ালই) দেখে ভাবি, স্মার্ট। প্রেম-পাগলিনি রাধাকে পুজো করি, কিন্তু বাঙালি রাজনীতিক প্রেমের জন্য় সর্বস্ব ছাড়লে মিম বানাই।

অনুপম রায়

ক্যাসেট কথা: পর্ব ৭

‘ট্র্যাভিস’ স্কটল্যান্ডের একটা ব্যান্ড। কিন্তু তাদের গান সম্পর্কে জানা গেলেও ব্যান্ড সম্পর্কে প্রায় কিছুই জানা যেত না। ২০০১ সাল নাগাদ শুধু একটা সিঙ্গল টিভিতে দেখার পর থেকেই ভাললাগার শুরু। গানটার নাম ছিল ‘Sing’। এরপর অবশেষে একদিন হাতে আসে ‘দ্য ইনভিজবল ব্যান্ড’ অ্যালবামটি।

শ্রীজাত

কবির সঙ্গে দেখা: পর্ব ৬

তাঁর সঙ্গে কোনওদিনই সামনাসামনি দেখা হওয়ার উপায় নেই আমাদের, কিন্তু এক অর্থে তাঁর সঙ্গে প্রতিটা দিনই আমাদের দেখা হয়। তাঁর গানে, তাঁর কবিতায়। তিনি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর। সে এমনই আশ্চর্য যোগাযোগ, তাকে ব্যাখ্যা করা যায় না। এই পর্বে রইল বর্ষার অনুষঙ্গে রচিত তাঁরই কিছু গানের কথা।

উপল সেনগুপ্ত, চন্দ্রিল ভট্টাচার্য

একটা গল্প, একটা গান: পর্ব ৫

রাজা কোনও পোশাক পরে নেই, কিন্তু মিছিলের সামনে চলেছেন গর্বভরে, সকলেই তাঁর জামার প্রশংসায় পঞ্চমুখ। তখন একটা ছোট ছেলে আঙুল তুলে কী বলল? আর নতুন গান ‘আরে দিওয়ানো’ জানাল, ‘আমার গায়ে বিপ্লব লাগলে কুরুক্ষেত্র কাণ্ড, শুকিয়ে যাবে টালা ট্যাঙ্ক আর ওয়ার্ল্ড ব্যাঙ্কের ফান্ড-ও!’

শ্রীজাত

কবিতার আড্ডাঘর: পর্ব ৫

আমাদের প্রত্যেকের অতীতেই হয়তো কোনও না কোনও একলা ক্ষত কিছু থাকে, যা বালিতে চাপা পড়ে যায়, পাতায় ঢাকা পড়ে যায়! কিন্তু বর্ষা যখন ঝমঝমিয়ে নেমে আসে, তখন সেই বালি ধুয়ে গিয়ে, পাতা সরে গিয়ে, সেই সব একলা ক্ষতগুলো কবিতার মধ্যে দিয়ে ক্রমাগত বেরিয়ে আসতে থাকে।

অনুপম রায়

ক্যাসেট কথা: পর্ব ৬

পঁচিশ বছর আগে, এই কলকাতারই বুকে জড়ো হয়েছিলেন একঝাঁক সুরপাগল। নতুন সুরে, নতুন কিছু গান তাঁরা উপহার দিয়েছিলেন কলকাতাবাসীকে। ‘ক্রসউইন্ডস’-এর জনপ্রিয়তা সেই শুরু। ‘পথ গেছে বেঁকে’ অ্যালবামের গল্প এবং এই ব্যান্ডের সদস্যদের নানান স্মৃতি ধরা রইল এই পর্বে।