

পুজোর ভাবনা : ২
বড়রা যেভাবে পুজোয় ঠাকুর দ্যাখে, ছোটরাও কি সেই একই চোখ নিয়ে ঠাকুর দেখতে বেরোয়? একদিকে সরলতা, অন্যদিকে অপার বিস্ময়। শিশুদের আনকোরা দৃষ্টিভঙ্গিতে ঠাকুর দেখার অভিজ্ঞতা নিয়ে বললেন চন্দ্রিল ভট্টাচার্য।
বড়রা যেভাবে পুজোয় ঠাকুর দ্যাখে, ছোটরাও কি সেই একই চোখ নিয়ে ঠাকুর দেখতে বেরোয়? একদিকে সরলতা, অন্যদিকে অপার বিস্ময়। শিশুদের আনকোরা দৃষ্টিভঙ্গিতে ঠাকুর দেখার অভিজ্ঞতা নিয়ে বললেন চন্দ্রিল ভট্টাচার্য।
ছেলেবেলার পুজোসংখ্যা পড়ার অভিজ্ঞতা ঠিক কেমন ছিল? কখনও ভেবেছিলেন কি নিজের জীবনের এই আশ্চর্য সমাপতন? পুজোসংখ্যার লেখক হয়ে ওঠার যে-রোমাঞ্চকর যাত্রাপথ, তারই নানান দিক নিয়ে কথা বললেন সাহিত্যিক শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায়।
ভারতীয় আবহাওয়া-বিজ্ঞানীরা জানিয়েছেন, আগামী পাঁচ বছরের মধ্যে তাঁরা বৃষ্টিকে পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণ করতে পারবেন। অর্থাৎ খরার ক্ষেত্রে যেমন বৃষ্টি শুরু করবেন ইচ্ছেমতো, তেমনই অতিরিক্ত বর্ষণ থামিয়ে আটকে দেবেন বন্যা। কিন্তু সুবিধের পাশাপাশি ঝঞ্ঝাটও কি কম!
ছেলেবেলায় পাহাড় বলতে ছিল ছোটমাসির জামশেদপুরের বাড়ি থেকে দেখা দূরের দলমা পাহাড়। উচ্চমাধ্যমিক পাশ করে আশুতোষ কলেজের ভূগোল বিভাগে ভর্তি হয়ে এক্সকারশনে উত্তরপ্রদেশে গিয়ে জীবনে প্রথম উচ্চতার সামনে মুগ্ধ হয়ে দাঁড়ানো। প্রকৃত পাহাড় দেখা।
মেরুদণ্ডহীন শব্দটা বাঙালি জাতির প্রায় সমার্থক হয়ে উঠেছিল। কিন্তু কম দিনের ব্যবধানে দু-দেশে বাঙালিরা দুটো গণ-আন্দোলন করার পর এবং সাধারণ বাঙালি এই প্রতিবাদে যোগদান এবং সহমর্মী থাকার পর সেই বদনাম দেওয়ার আগে লোকজন ভাববে।
সাহিত্য-সংস্কৃতি-গান, এ সবের সঙ্গে অঙ্কের কিন্তু কোনও বৈরিতা নেই। তাই সংস্কৃতি করলে অঙ্ক বা অন্য পড়াশোনা ভালবাসা যাবে না, এরকম যদি হয়, তাহলে মনে হয় আখেরে লাভ হবে না। কেউ ভালবাসতে পারে, কেউ না। সেই অঙ্কের প্রতি ভালবাসা থেকেই তৈরি এই গান।
শব্দভান্ডারে নতুন সংযোজন ‘Sanewash’। মানে, অসংলগ্ন প্রলাপ-মার্কা কথাকে বোধগম্য রূপ দেওয়া। ডোনাল্ড ট্রাম্প তাঁর নির্বাচনী সভায় যে-সব হাবিজাবি বকছেন, তাকে কিছু গণমাধ্যম দিব্যি যুক্তিযুক্ত আকারে উপস্থাপিত করছে। সে কি ঠিক? ভারতীয় নেতা-নেত্রীদের বেফাঁস বা উদ্ভট কথাকে এভাবে সাফাই করে সাজিয়ে দিলে, আমাদের আদ্ধেক মজা কি নষ্ট হয়ে যাবে না?
কইফি আজমি এমন একজন কবি যিনি সব সময় প্রাসঙ্গিক। আজকের এই অস্থির সময়ে অথবা চরম অসহায়তা, প্রেমের ব্যর্থতার সময়েও তাঁর লেখা আমাদের আশ্রয় হয়ে ওঠে। ‘ওয়াক্ত নে কিয়া কয়্যা হসিঁ সীতম’ কিংবা ‘কোই ইয়ে কয়সে বাতায়ে’র মতো গানও কালজয়ী হয়।
মালয়ালম ছবির গ্ল্যামারক্ষেত্র থেকে মহারাষ্ট্রের আখের খেত, সর্বক্ষেত্রে নারীকর্মীদের বঞ্চনা অব্যাহত। হাসপাতালেও নারী-ডাক্তার সুরক্ষিত নন। রাজনৈতিক দলের ক্ষেত্রেও সদ্য ‘কাস্টিং কাউচ’-এর অভিযোগ উঠল। তা হলে কি গণআন্দোলন করতে রোজ পথে নামতে হবে?
এবারের ‘দূরপাল্লা’য় ফিরে যাওয়া স্মৃতির শান্তিনিকেতনে, যেবার সুনীল-সান্নিধ্যে হল বসন্ত উদযাপন। বন্ধুত্বের মায়া, প্রেম এবং হুল্লোড় চলল হাত ধরাধরি করে। আবিরের রঙে এখনও রঙিন, স্মৃতিমেদুর এই অধ্যায়।
অল্পবিস্তর বদলেই বদলে যেতে পারে একটা গানের অভিমুখ, অভিপ্রায়। ২০০৬ সালে লেখা প্রেমের গান ‘বাড়িয়ে দাও তোমার হাত’ পরিণতি পায় ২০১১-তে, ‘চলো পাল্টাই’ চলচ্চিত্রে পিতা-পুত্রের সম্পর্কের টানাপোড়েনের ব্যাকড্রপে। এই পর্বে সেই গানের গল্প।
এই অস্থির সময়ে যখন এক ঘন কালো মেঘ জড়িয়ে রয়েছে, তখন ত্রাণ হয়ে আমাদের পাশে দাঁড়ায় মায়া এঞ্জেলোর কবিতা। আমরা সবাই জানি, তিনি কালো মেয়েদের পক্ষে, তাদের অধিকারের পক্ষে লিখে গেছেন। কিন্তু এটুকুই কি সব?
This Website comprises copyrighted materials. You may not copy, distribute, reuse, publish or use the content, images, audio and video or any part of them in any way whatsoever.
©2025 Copyright: Vision3 Global Pvt. Ltd.