শুধু কবিতার জন্য : পর্ব ৩০

‘বিরহের কারখানা, আদরের ক্ষেত/
তোমার শরীর, যেন চিরসোভিয়েত।/
আমি দূরাগতপ্রাণ, রুটিপ্রিয়পাখি/
অলীকের প্রত্যাশায় বুঁদ হয়ে থাকি।’

দূরপাল্লা : পর্ব ১৪

ভ্রমণ তো শুধুই ভৌগোলিক স্থান পরিবর্তন নয়, কখনও সে মুহূর্তেই মিলিয়ে দিতে পারে বিশ্বের দুই প্রান্তের দুই বিন্দুকে। আর তার সঙ্গে জুড়ে থাকা সেই জায়গার ইতিহাস, ঐতিহ্য, সংস্কৃতি, মানুষজন, সবই ছাপা থাকে আমাদের স্মৃতির পাতায়।

হিয়া টুপটাপ, জিয়া নস্টাল : পর্ব ২৯

‘ঠিক তার পরের বছর পুজোয় সুনীলদা চলে গেলেন। কে জানে, দূরদ্রষ্টা হন তো সার্থক কবিরা, হয়তো অত আগে থাকতেই নিজের বিদায়ের পথটুকু চিনে নিতে পেরেছিলেন, আর তারই মানচিত্র সেদিন ফুটে উঠেছিল ওই কবিতায়।’

কবির সঙ্গে দেখা : পর্ব ৩০

শক্তি চট্টোপাধ্যায়ের এমন অনেক কবিতা আছে, যা এখন তত পঠিত বা আলোচিত নয়। তাঁর জনপ্রিয় কবিতাগুলির মধ্যে যে অহরহ ম্যাজিক আছে, তা হয়তো এই কবিতাগুলির মধ্যে নিয়ন্ত্রিত, ঈষৎ চাপা। যদি সেই জাদু ছোঁয়া না যায়, তা হলে আমাদের ক্ষতি।

শুধু কবিতার জন্য : পর্ব ২৯

‘হলুদ দোতলা বাড়িগুলি ভাল লাগে।/ ভাল লাগে তাদের বারান্দা থেকে মেলে রাখা কাপড় ও দুশ্চিন্তারাশি/
এত বাতাস দেয় এখানে যে গাড়িঘোড়া উড়ে যেতে চায়/ তাদের দ্বিধা ও গতিপথ নিয়ে।’

দূরপাল্লা : পর্ব ১৩

যাব না, যাব না— করলেও পুরীর সমুদ্রের হাতছানি এড়ায় কার সাধ্যি। কোনও ছক কষে নয়, বরং ভ্রমণপিপাসু বাঙালি-র কাছে পুরী-দার্জিলিং বছরনামচার বাধ্যতামূলক অ্যাটেনডেন্স।

হিয়া টুপটাপ, জিয়া নস্টাল : পর্ব ২৮

‘তখন চারপাশে এত বেশি আলো ছিল না বলেই হয়তো সন্ধেবেলার ছাদকে বড্ড মোহময় আর আন্তরিক মনে হত। তার ওপর লোডশেডিং হলে তো কথাই নেই। অন্ধকার একটা পাড়াকে চারপাশে বিছিয়ে নিয়ে হালকা ঠান্ডা হাওয়ায় গা ভাসিয়ে আড্ডা।’

কবির সঙ্গে দেখা : পর্ব ২৯

কবিতার প্রকাশভঙ্গিমাতেও যেমন, জীবনেও তিনি ছিলেন সবার থেকে আলাদা। যদিও দুর্বোধ্যতার অভিযোগ তাঁর কবিতার প্রতি বারংবার উঠেছে। উপেক্ষিত হয়েছে তাঁর কবিতার অন্তর্দর্শন। এই পর্বে বিনয় মজুমদারের কবিতা।

শুধু কবিতার জন্য : পর্ব ২৮

‘কত নেকড়ে ডেকে উঠল টিলার উপরে/ সেসবের কোনও চিহ্ন তোমার হাতে নেই।/ আছে কেবল বিয়ের নিমন্ত্রণ, সন্ধেবেলা মৃদু আড্ডা/ আর থিয়েটারের বিজলি আলো।/ আমি, বোকা লোক, তোমার হাত ধরতে এসে কেবল একা হয়ে যাই’ নতুন কবিতা।

হিয়া টুপটাপ, জিয়া নস্টাল : পর্ব ২৭

‘আমাদের জন্যে ছিল আলাদা অনেকগুলো তাক, তাতে থরে-থরে বই রাখা। রংবেরঙের মলাট তাদের, আর হরেকরকম নাম। কিছু শোনা, বেশির ভাগই না-শোনা। ভিতরে ঢুকলেই মনে হত সোনার খনিতে নেমেছি বুঝি।’

দূরপাল্লা : পর্ব ১২

ভ্রমণের দীর্ঘতা নয়, বরং তার বিচিত্র সব অভিজ্ঞতাই স্মৃতিতে থেকে যায়। মাত্র তিন দিনের ছোট্ট ট্যুর, কুরান্ডার জঙ্গল থেকে গ্রেট ব্যারিয়র রিফ— সেই কথাই আবারও মনে করিয়ে দিল।

কবির সঙ্গে দেখা : পর্ব ২৮

তাঁর লেখায় দৈনন্দিন আটপৌরে দৃশ্যকল্প থেকেই আমরা চিনতে শিখি এই শহর, এই সমাজ আর তার অন্তর্নিহিত রাজনীতিকে। প্রচারের আলোর বাইরে থাকলেও তাই অচ্যুত মণ্ডলের কবিতা সিরিয়াস পাঠকের কাছে সাদরে সমাদৃত।