হিয়া টুপটাপ, জিয়া নস্টাল: পর্ব ২

‘বুড়ি পোড়ানোয় আমাদের অতিরিক্ত আনন্দ ছিল সেই আগুনে আলু পুড়িয়ে, আচ্ছা করে জম্পেশ মেখে সেটাকে খাওয়া। তাই এত আয়োজন। কিন্তু সেই সন্ধের মুখে হবে বুড়ি পোড়ানো, তার জন্য দুপুর থেকেই আমাদের লেগে পড়তে হত কাজে।’ শৈশবের ন্যাড়া পোড়ার স্মৃতি।

কবিতার আড্ডাঘর: পর্ব ১

কবিতা উপভোগ বহু রকম হয়, পাঠকের নিজের মনে পড়া, আবৃত্তিকারের মুখে শোনা, কবির স্বকণ্ঠে শোনা। শেষ রকমটায় সম্মোহন সবচেয়ে বেশি, কারণ এতে বোঝা যায় কবি কেমন ভাবে দেখতে চেয়েছেন কবিতাটাকে, আবার থাকে তাঁর নিজস্ব স্বর ও উচ্চারণ।

শুধু কবিতার জন্য: পর্ব ১

‘পালাতে পালাতে শেষে বর্গি ঢুকে এল দেশে/ তারপর জুড়িয়ে গেল পাড়া…/ মানুষ ঘুমোতে চায়। প্রতি রাতে ঘুমপাড়ানি শোনে।/ শান্ত এই পৃথিবীর অন্তহীন বসন্তের বনে/ কী আর উপায় আছে, প্রেমের কবিতা লেখা ছাড়া?’ নতুন একগুচ্ছ কবিতা, নতুন কলাম।

কবির সঙ্গে দেখা: পর্ব ২

ওরে আমার বাঁদর নাচন আদর গেলা কোঁতকা রে, অন্ধ বনের গন্ধ গোকুল ওরে আমার হোঁতকা রে…এর পরে আনন্দ আর হাসির ফোয়ারা, খিলখিল সময় বেশ কিছু ক্ষণ। আর ঘুরতে ফিরতে যখনই মনে পড়বে ভুসভুসিয়ে হাসি উঠে আসবে আপনাআপনি। সেটাই তো ম্যাজিক।

হিয়া টুপটাপ, জিয়া নস্টাল: পর্ব ১

‘সরস্বতী যে আলাদা রকম পুজো চান, বসন্তই সে-কথা বুঝিয়ে দিত বরাবর। ওই সাহসী বাতাসের চুল ওড়ানো বিলাসিতায়, ওই রোদ্দুরের কাঁচা গন্ধে মাতোয়ারা সকালে পুজো কি কেবল পুজো হয়েই থাকতে পারে?’ নতুন কলাম।

কবির সঙ্গে দেখা: পর্ব ১

কিছু কিছু নাম আছে, যা নানা অছিলায় উচ্চারণ করতে ভাল লাগে। যাঁরা কবিতা লেখেন বা পড়েন, তাঁদের কাছে শক্তি চট্টোপাধ্যায় এমনই একটি নাম। দিনের মধ্যে কতবার যে তাঁর নানা কবিতার লাইনের কাছে মুগ্ধ হয়ে ঘুরেফিরে আসা, তার ইয়ত্তা নেই।