
সাক্ষাৎকার: অভিজিৎ গুপ্ত
‘একটা আর্কাইভ কেবলমাত্র কিছু কাগজপত্রের সমষ্টি নয়, সেখানে এসে যতক্ষণ না পর্যন্ত সেই কাগজপত্রগুলি নিয়ে কেউ গবেষণা করছেন, ততক্ষণ সেই আর্কাইভ মৃতবৎ।’
‘একটা আর্কাইভ কেবলমাত্র কিছু কাগজপত্রের সমষ্টি নয়, সেখানে এসে যতক্ষণ না পর্যন্ত সেই কাগজপত্রগুলি নিয়ে কেউ গবেষণা করছেন, ততক্ষণ সেই আর্কাইভ মৃতবৎ।’
পথনাটক এমন লোকেদের কাছেও থিয়েটার পৌঁছে দিত, যাদের থিয়েটার দেখার অভ্যাস অথবা দেখার সুযোগ, কোনওটাই ছিল না। চেন্নাইয়ের পথনাটক আন্দোলন থেকে বাদল সরকার, সফদর হাশমি- প্রলয়নের কথায় উঠে এল যে ইতিহাস…
‘আমি সবসময়ে স্টিক পাপেট, বা কাট-আউট পাপেট, এগুলো বেশি ব্যবহার করে। অনেকগুলো পাখি দিয়ে আমি শিকারীর জাল ছিঁড়ে উড়ে যাওয়ার গল্পও বলতে পারি, আবার অন্য ধরনের হাজারও গল্প বলতে পারি।’
‘আমাদের এখানে শীতলা ফার্মেসিরা এতই উদার, তারা প্রেসক্রিপশন ছাড়াই ঘুমের ওষুধ দিয়ে দেয়। কলকাতাই একমাত্র শহর, যেখানে এমন যথেচ্ছ ঘুমের ওষুধ পাওয়া যায়, এদেশের অন্যান্য শহরেও এমনটা হয় না।’ কথালাপে জয়রঞ্জন রাম।
‘অনেকেই বলে, এত পুরনো রেডিও, বেচে তো অনেক টাকা পাবে! আমি কোনওদিন সেটা করি না। ওই যে গুরুদেবের কথা! সততা সবসময় বজায় রাখবে।’ বিশ্ব রেডিও দিবসে অমিতরঞ্জন কর্মকারের সাক্ষাৎকার…
ভবিষ্যৎ হয়তো চলবে। শিঙের কাজ কোনওদিন বন্ধ হবে না। নতুন কেউ-না-কেউ তো নিশ্চয়ই আসবেন। এই বিশ্বাসটাই করি। সরকারকেও এগিয়ে আসতে হবে শিল্পটাকে বাঁচিয়ে রাখতে।
‘‘অভিমান’ ছবিটা করার জন্য হৃষীকেশ মুখার্জি ছ-বছর আমার জন্য অপেক্ষা করেছিলেন। আমি করিনি। কেননা মা বারণ করেছিলেন। ওই রোলটা অমিতাভ বচ্চন করেন। নায়কের নাম সুবীর। গায়ক। ওইটাই আমি…’
আন্তর্জাতিক স্তরে বাজানোটা ও বজায় রেখে গিয়েছিল। আমিও কিছু ফিউশন বাজিয়েছি। কিন্তু জ্যাজ বা ফিউশনটা ও চালিয়ে গিয়েছে। পশ্চিমি সংগীতের সঙ্গে একটা যোগাযোগ ও রেখেই গিয়েছে। রবিশংকরজির পরেই ওর এই আন্তর্জাতিক খ্যাতিটা ছিল।
তবলার যে পাঞ্জাব ঘরানা, তার খলিফা ছিলেন জাকির হুসেন। খলিফা অর্থে, যে বংশ থেকে উদ্ভূত হচ্ছে সেই ঘরানা। আল্লারাখা খাঁ সাহেবের ছেলে হিসেবে সেই উত্তরাধিকার তিনি বহন করতেন। একজন খলিফা চলে গেলেন, এটা সত্যিই অপূরণীয় ক্ষতি।
‘আমার নিজের যে-ফেস্টিভাল, স্বর সম্রাট ফেস্টিভাল, সেখানে উনি গত ১১ বছর ধরে বাজিয়ে আসছেন। ১৬ ডিসেম্বর, এই আজকের দিনেই, আমার সঙ্গে ওঁর বাজানোর কথা ছিল ফেস্টিভালে। সেটা আর হল না।’
‘অনেক গানবাজনার রাস্তায় জাকিরভাই আমায় অনুপ্রেরণা জুগিয়েছেন। উৎসাহিত করেছেন। ভারতবর্ষ শুধু নয়, সারা পৃথিবীর সংগীতজগতের কাছে ওঁর চলে যাওয়াটা একটা অপূরণীয় ক্ষতি। আক্ষেপ হচ্ছে আমার, আরেকটু আয়ু কি পেতে পারতেন না উস্তাদ?’
থিমপুজোর লড়াই আজকের নয়, কিন্তু কী দেখে ঠিক হয় কোন পুজো সেরা? মণ্ডপ থেকে প্রতিমা, বিচারকেরা ঘুরে-ঘুরে ঠিক করেন শ্রেষ্ঠ যা-কিছু। কেমন তাদের সেই বিচারপদ্ধতি? বিচারক-জীবনের সেই অভিজ্ঞতার কথা জানালেন অনিন্দ্য চট্টোপাধ্যায়।
This Website comprises copyrighted materials. You may not copy, distribute, reuse, publish or use the content, images, audio and video or any part of them in any way whatsoever.
©2025 Copyright: Vision3 Global Pvt. Ltd.